পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆక్షితి. বর্তী গ্রামবাসীরা সেদিকে বড়-একটা কেউ আস্ত না। ७क्बन चांजौदक गब्राांनौ चांख थांब्र १le यांन इ'ल সেখানে বাস করছেন । তারই দু’চার জন অমুগত ভক্ত মাঝে মাঝে অস্তি-যেত বলে' মন্দিরের পথ আজকাল অপেক্ষাকৃত ভাল আছে । জৰ্দ্ধ অন্ধকার মন্দিরের মধ্যে প্রদ্ধায়ের সঙ্গে স্বরদীসের সাক্ষাৎ হ’ল । স্বরদাস গ্রন্থ্যমকে দেখে খুব আনন্দ প্রকাশ করলেন, তার পর বললেন, “চল বাইরে গিয়ে বসি, এখানে বড় অন্ধকার ।” बाहेtब त्रिरब श्ब्रमांग थांप्लांटऊ श्वशरञ्चब्र भूथ उॉल করে দেখলেন, তার পর যেন আপন মনে বলতে লাগলেন, “হবে, তোমার দ্বারাই হবে। আমি তা জানতাম।” প্রন্থায় স্বরদাসের মূৰ্ত্তি দূর থেকে ভেবে যে অস্বাচ্ছন্য অনুভব করেছিল, তার নিকটে এসে কিন্তু প্রদ্ধ্যমের সে ভাব কেটে গেল। সে লক্ষ্য করলে স্বরদাসের মুখশ্ৰী একটু কুদৰ্শন হ’লেও প্রতিভাব্যঞ্জক। স্বরদাস বললেন, “আমি ভাবছিলাম তুমি আজ আসবে।--ই তোমার পিতা ত একজন প্রসিদ্ধ গায়ক ছিলেন, তুমি নিজে কিছু শিখেছ ?” .ঞ্চদ্ব্যয় লজ্জিত-মুখে উত্তর দিলে, "একটু-আধটু বঁাশী বাজাতে পারি।” স্বরদাস উৎসাহের স্বরে বললেন, “পার। ত উচিত। তোমার বাবাকে জানত না এমন লোক এদেশে খুব কম আছে। প্রতি-উৎসবেই কৌশাম্বী থেকে তোমার বাবার নিমন্ত্রণ পত্র আস্ত । হা, আমি শুনেছি তুমি নাকি বঁাশীতে বেশ মেঘমল্লার আলাপ করতে পার ?” গ্রন্থায় বিনীতভাবে উত্তর দিলে, “বিশেষ যে কিছু জানি তা নয়, যা ময়ে আসে তাই বাজাই, তবে মেঘমল্লার মাঝে মাঝে বাজিয়েছি।” স্বরদাস বললেন, “কই, দেখি তুমি কেমন শিখেছ।” বাণী সব সময়েই প্রস্থামের কাছে থাকৃত। কখন কোন সময় স্বনম্বার সঙ্গে দেখা হয়ে পড়ে বলা ত যায় न' । “ ं প্রছন্ন ৰাণী বাজাতে লাগল। তার পিতা তাকে ৰাদ্যকালে যত্ন করে' রাগ-রাগিণী শেখাতেন, তা ছাড়া প্রবাসী—ফান্ধন,৯১৩es (२eन षां★, ३ १७ ه سیمه ses=عري नशैtउ, अशराब ७क चांडाविक ऋषडांe श्नि । তার আলাপ অতি মধুর হ’ল। লতাপাত ফুল-ফলের মাঝখান বেয়ে উদার নীল আকাশ আর জ্যোৎস্নারাতের মৰ্ম্ম ফেটে যে রসাধারা বিশ্বে সব সময় ঝরে পড়ছে, তার বাণীর গানে সে রস যেন মূর্ত হয়ে উঠল । স্বরদাস বোধ হয় এতটা আশা করেননি, তিনি প্রহ্লামকে আলিঙ্গন করে' বললেন, “ইন্দ্ৰদ্যুমের ছেলে যে এমন হবে, সেটা বেশী কথা নয়। বুঝতে পেরেছি, তুমিই পারবে, এ আমি আগেও জানতাম।” নিজের প্রশংসাবাদে প্রদায়ের তরুণ স্বন্দর মুখ লজ্জায় লাল হ’য়ে উঠল । অন্যান্য দু’ এক কথার পর, প্ৰদ্যুম্ন বিদায় নিতে উদ্যত হ’লে, স্বরদাস তাকে বললেন, “শোনো প্রদ্যুম্ন, একটা গোপনীয় কথা তোমার সঙ্গে আছে । তোমাকে একথা বলব বলে পূৰ্ব্বেও আমি তোমাকে খোজ করেছিলাম ; তোমাকে পেয়ে খুব ভালোই হয়েছে। কথাটা তোমাকে বলি, কিন্তু তার আগে তোমাকে প্রতিজ্ঞা করতে হবে যে একথা তুমি কার কাছে প্রকাশ করবে না।” প্রদ্ধাম অত্যস্ত বিস্মিত হ’ল । এই প্রৌঢ়ের সঙ্গে তার মোটে একদিনের আলাপ, এমন কি গোপনীয় কথা ইনি তাকে বলবেন ? সে বললে, “কি কথা না শুনে কি করে'—” স্বরদাস বললেন, “তুমি ভেবে না, কোনো অনিষ্টজনক ব্যাপার হ’লে আমি তোমাকে বলতাম না।” 驚 কি কথা জানবার জন্তে প্ৰদ্যুমের অত্যন্ত কৌতুহলও হ’ল, সে প্রতিজ্ঞা করলে স্বরদাসের কথা কার কাছে প্রকাশ করবে না। - সুরদাস গলার স্বর নামিয়ে বলতে লাগলেন, “নদীর ঐ বড় বাকে যে ঢিবিটা স্মাছে জানো—তার সামূনেই বড় মাঠ ? ওই ঢিবিটায় বহু প্রাচীন কালে সরস্বতী দেবীর মন্দির ছিল । শুনেছি এদেশের যত বড় বড় গায়ক ছিলেন, শিক্ষা শেষ করে সকলেই ওই মন্দিরে আগে এসে দেবীর পূজা দিয়ে তুষ্ট না করে ব্যবসা আরম্ভ করতেন না। সে অনেকদিনের কথা , তার পর মন্দির ভেঙে চুরে’ ওই ঢিবিতে দাড়িয়েছে। ঐ ঢিবিতে বসে আষাঢ়ী