পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆరి SAASAASAA AAAA AAAA AAAASASASS রাজার রাণী, নইত দাসী, বলবে যে যা শুনূৰ তাই ? রাজার মেয়ে, রাজার রাণী, রাজার মাতাও হ’তেই চাই । সতীনের প্রেম—চাই নাক তা ; স্বামীর সোহাগ— পেলাম ঢের ; আত্মীয়েরি ভালোবাসা ?—যাক তা চুলোয়, আসবে ফের, সবই ফিরে আসবে সেদিন আসবে যে-দিন স্বদিন মোর, ধুয়ে মুছে কবৃব বিলোপ এ হিংসা দ্বেষ আঁখির লোর । রামের হবে রাজ্যাভিষেক, ভরত আমার রইল দুর, কাটা সে কি ?--তাড়িয়ে দিলে তাকে হ’তে রাজ্যপুর ? ফন্দী তোমার সব বুঝেছি, সব চাতুরী, দশরথ ! কাট ভেবে সরাও তারে,–কাটায় তোমার ভরব পথ । মন্থর! তুই ঠিক বলেছিল, রামকে দিয়ে রাজ্য-দেশ জামায় এরা করবে নীচু, শাসবে আঁখি রাঙিয়ে বেশ ; শৈাধ নেবে সব হিংসা যত, করবে আমায় গৰ্ব্বহীন । কেমন করে হয় তা দেখি —কৌশল্য। আর সব সতীন— পায়ের নীচে রাখতু যাদের আমীয় তারা দলবে পায় ? কৈকেয়ী এ ক্রুর নাগিনী, ছোবল দিতে মুখ সে পায়। না, না, আমার নেইক ত প্রেম, রামকে ভালোবাসব না, পরের ছেলে ভালোবেসে নিজের ছেলে ঠেলব না । পুত্ৰশোকে মর্বে রাজা, কাতর হবে প্রজার দল রাম গেলে বন —ভরতকে কি আনল টেনে বানের জল ? সে যদি হয় রাজা, তাতে দুঃখ বুড়োর হয় কিসে ? প্রজাই এত কাতরপকসে ? রাজার ছেলে নয় কি সে ভরত আমার ? আছি য'দিন দেখব কেমন কে পারে রূধতে তারি রাজা হওয়া —করব আমি ঠিক তারে অযোধ্য-রাজ-সিংহাসনের একচ্ছত্র রাজার রাজ ; কৈকেয়ী নয় কোমল মেয়ে,-ইচ্ছ। যা তার হয় তা কাজ । কাছক ৰূড়ো, কাছক সতীন, কাদিয়ে আমায় করবে স্থখ ! আমার মুণে ঢালবে কালি ?-করব কালো সবার মুখ! ( २ ) tশাধন धृष्ट्राब्र भब्र ਬੈ। ফিরিয়৷ জাসিয়া ভরত কৈকেয়ীকে DDDD DDD BB BBB BD BBB BB BBD DDBBB BBB ༢སྡན་སྨྲ་ན་ན། ། l ৰূ আমার –আছেই ত ত, থাকবে ত এই জংস্কার ; tజ్ఞాగి যখন যা তা ঠিক করেছি ; সাহস কার SAMAeMA AMMAMSMMMAMMAMAMAMAMAMAeMAMAMMS [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড - SAASAASAASAASAASAASAASAAAS --- রুধতে মোরে, ঠেলতে মোরে ?-মহিষ আমি জম্ভ নই। কিন্তু ভরত ভৎপনা করে !—শুন্‌ছ তাও ? কারেই কই ? আমার বলে রাক্ষসী সে ! আমায় বলে স্বার্থপর ! আমায় বলে পিশাচী সে ! সাপের সমান বিষধর । আর যে বলে বলুক এসব ; ভরত ! তুইও বলবি সেই ? বুকের রক্তে করন্থ মাছুষ,—তার কি কোনই মূল্য নেই ? করব আমি তোর অশুভ ?—কেমন করে বুঝলি তাই ? সৎ-মা হ’ল আমার সেরা ? আমার মুখে ঢাললি ছাই ! যাহার জন্যে সব সয়েছি সে আজ মোরে দলল পায় ! স্বামীর সোহাগ ত্যাগ করেছি, সতীন-সোহাগ— ছাড়হ তায় ; দাসদাসীদের মৌন ঘৃণা, অযোধ্যারি রোষের বিষ তোর তরে যে সইমু সবি ! তুই আজমোরে এ কি দিস — সেই অবজ্ঞা ! সেই হলাহল ! সেই অনাদর ! অপমান! সব পীড়া প্রাণ সইতে পারে, তোর অপমান সয় না প্রাণ ! পেটের ছেলে হাতের মানুষ, সেই ভরত আজ এ কি তুই ! শুভই যা তা ভাবছি সদা ;–একটি যে-তুই, নেইক দুই ! সিংহাসনে তোরে, মাণিক, দেখব সে যে অগাধ সাধ ; সব আশা মোর নিভিয়ে দিলি ? ঘটিয়ে দিলি কী প্রমাদ ! দুঃখ ঘূণা সইঙ্গ সবি, ভাব পাবি রাজ্যধন,— সেই স্বথে মোর রইল পরাণ, হর্ষে ভগ্না রইল মন । সে ভরত আজ ত্যাগ করেছে, সে বলেছে—রাক্ষসী । রাথ হ্ল চেপে যে-সব ব্যথা আজ উঠে সব উচ্ছ্বলি । যাক অযোধ্যা যাক রসাতল, আয় রে প্রলয় গর্জে’ আয় ! আমার স্বপন ভগ্ন যখন প্রাসাদ কেন, কে আর চায় ? যাক ভেসে যাক আজকে রাতে অযোধ্যাদেশ লুপ্ত হোক, লুপ্ত হোকৃ ও হাজার লোকের ঘূণায়-ভরা ক্রুদ্ধ চোখ ! কৈকেয়ীকে কাদিয়েছে আজ ভরত তারি পেটের পুত; যে চোখে কেউ জল দেখেনি সে চোখে জল-শোকের দূত। কাদব আমি, নেই দুখ তায়, এ কায়ারি সঙ্গে আজ . যত্নে-রাখা এ রাজ্যপাট যাক রে নেমে পাতাল মাঝ । আজকে হ'তে কৈকেয়ী সে ভাব বে তাহার ছেলেই নেই। ভরত-সে ত শক্র তারি —মরেছে সে, নেইক সেই । নেবে না সে রাজ্য ও ধন, আনতে রামে ছুটবে বন ; আপন মাকে এই অপমান করলে ভরত — কী ভীষণ ।