পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৬২ যুবরাজ বিরুদ্ধককে দাসী-পুত্র বলিয়া বিদ্রুপ ও অপমানিত করিয়াছিল। সেই স্বত্রে বিরুদ্ধক শাক্যদের পূর্ব ছলনা জানিতে পারিয়াছিলেন ও সিংহাসন প্রাপ্ত হুইবার, পর শাক্যদের নিন্মুল করিয়া অপমানের প্রতিশোধ লইবার প্রতিজ্ঞ করিয়াছিলেন । রাজ্য পাইয়া বিরুদ্ধক শাক্য নগর অবরোধ করিলেন । শাক্যর নগরের দ্বার ছাড়িয়া দিলে তিনি শাক্যকুলের বালক, যুবক, বৃদ্ধ, পুরুষ ও স্ত্রী সকলকে বধ করিলেন। তখন বুদ্ধদেবের বৃদ্ধাবস্থা । বিরুদ্ধকের আক্রমণকালে মাত্র একজন শাক্য কৃষিক্ষেত্রে ছিল । সে কপিলবস্তু ধ্বংসের পর, আধুনিক কাবুলের কাছে স্বাত নদীর ( Swat river ) তীরে গিয়৷ বাস করিয়াছিল । - তিব্বতদেশীয় ত্রিপিটকের রকহিল ( Rockhill ) কৃত ইংরেজি অনুবাদ হইতে এই প্রমাণ পাওয়া যায় । শ্ৰী অমৃতলাল শীল ( 3 es ) ভারতবর্ষে সিমেণ্ট কারপীন ( ১ ) ওড়িয্য সিমেন্ট কোং লিঃ, মুলধন ৭৪৭ হাজার টাকা, কটক জেলায় গড়মধুপুর ষ্টেশনের নিকট কাল্পীন অবস্থিত । ম্যানেজিং এজেণ্টস্ বার্ড কোং, কলিকাত।। (২) বন্দী পোর্টল্যাও সিমেন্ট লি:, মূলধন ১৪ লক্ষ টাকা । বলরাজ্যে B. B. & C. l. বেলের লাখেরী ষ্টেশনে কীরূপানী অবস্থিত । (৩) ইণ্ডিয়ান সিমেন্ট, কোং লিঃ, নাভসারী ভবন, বোম্বে ফোর্ট। মূলধন ৬০ লক্ষ টাকা । ( 4 ) বিলাসপুর লাইম এও, সিমেন্ট কোঃ লিঃ, বিলাসপুর জেলার আকলতার ষ্টেশনে কারখাল অবস্থিত । ( e ) সি পি পোর্টল্যাও, এও, সিমেন্ট, কোং লি:, জব্বলপুব জেলায় কিমোর রেল ষ্ট্রেশনের নিকট কাব্থান অবস্তি ত । (৬) জব্বলপুর পোর্টল্যাও সিমে চ কোং লি:, মধ্য প্রদেশে মেগাওনে কারখান অবস্থিত । (৭) পাঞ্জাব পোর্টল্যাণ্ড, সিমেন্ট কোং লিঃ, মুলধন ৫০ লক্ষ টীক। পাঞ্জাবের VVah ( ওয়া ) ষ্টেশনেব নিকট কাবৃথান অবস্থিত। (৮) লাইম এণ্ড - সিমেন্ট ওয়ার্কস্, দেরাদুন। (৯ ) পালামেী জেলার জপল ষ্টেশনের নিকটে মাটিন কোম্পানী ৮• লক্ষ টাকা মুলধনে সিমেন্টের বৃহৎ কাবুখান খুলিয়াছেন। লী রামানুজ কর ( ১৬ • ) ভারতবর্ষে খড়িমাটির পাহাড় বাঁকুড়া সহরের দুই মাইল দক্ষিণে স্বারকেশ্বর নদীর দক্ষিণ ধবে থড়িমাটির খাদ আছে। ঐ রামানুজ কর ( ১৬১ ) তন্ত্রশস্ত্রেীক্ত উপসন৷ আমাদের দেশের সমুদয় অস্থশাস্ত্রই শিবপ্রোক্ত। উহা অতীব প্রাচীন বলিয়াই লোকের দৃঢ় ধারণা। কিন্তু প্রত্নতত্ত্ববিদ পণ্ডিতগণ সমুদয় তন্ত্রকেই প্রাচীন বলিয়া স্বীকার করিতে চাহেন না। উtহীদের মতে কতকগুলি তন্ত্র অত্যন্ত আধুনিক ( কেননা, ঐ সকল তন্ত্রে ইংরেজ জাতি ও লগুন-নগরের নাম পৰ্য্যস্ত পাওয়া যায় )। ঐসমুদয় আধুনিক তন্থের বর্ণনা পাঠ করিলে মনে হয় যেন উহাদের ৰয়স ৩•• বৎসরের অধিক নহে , ফলত: তন্ত্রণাস্ত্র মাত্রেই আধুনিক প্রবাসী— ফাস্তু স্তুন, ১৩৩e ASA SSASAS SS SAAAAAMM AAAA A S A S A S A S A S A S A S A S A SAAAAS AAAAAM SAAAAAS AAAAAS SSAAAASA SAAAAS AAAAA AAAA AAAA S AAAAA AAAA SAAAAA SAAAAA SAAAMAM AA AMAAAS AAASASAAAAASA SAASAASSAAAAAAM AMAMAMMSAAAAAAAS به سه به مس - * [ ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড নহে । অথর্ববেদ, গোপথ ব্রাহ্মণ প্রভৃতি গ্রন্থে তন্ত্রশস্ত্রের কথার উল্লেখ আছে । ইহা ভিন্ন ভিতারিব পাষাণন্তস্তে সম্রাই স্কন্দগুপ্ত সম্বন্ধে তস্থের বিবরণ খোদিত আছে। স্বন্দগুপ্ত ২• • খৃঃ পৰ্য্যন্ত বৰ্ত্তমান ছিলেন । ইহা দ্বার স্পষ্টই প্রতীয়মান হইতেছে যে, স্কন্দগুপ্তের পু বৰ্গই তন্ত্রশাস্ত্র বিদ্যমান ছিল । অতএব তক্ষশাস্ত্র যে প্রাচীন, তদ্বিময়ে অণুমাত্রও সন্দেহ নাই । ইহা দ্বারা আমরা তন্ত্রোক্ত উপাসনাকে নিঃসন্দেহে প্রাচীন বলিতে পারি। বৈদিক যুগে এই উপাসন প্রচলিত ছিল কি না, তাহর সঠিক বিবরণ নির্ণয় করা অতীব দুঃসাধ্য। কেহ কেহ বলেন, বেদে যে রন্দ্র দেবতা ও শক্তিব কথার উল্লেখ আছে, তাঙ্গারাই পরবত্তা পৌরাণিক যুগে (খৃঃ পূর্ব ১ • • •—৩• • • অব্দ ) মহাদেব ও কালী ও রূপভেদে দুর্গ। প্রভৃতি নামে প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছেন। আমাদেরও এই 해 | তন্ত্রোক্ত উপসন কোন দার্শনিক ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত, তাহী হলপ কবিয়। কিছু বলা যায় না। তবে এসম্বন্ধে এইমাত্র বলা যায় যে, তস্ত্রোক্ত উপাসনার কতকগুলি তক্ষ্মমগ্র পাতঞ্জল দর্শনের এবং পুৰ্ব্বমীমাংসার চাপ আছে বলিয়া অনুমিত হয়। বাহুল্যভয়ে ঐ সমুদয় শোক এখানে উদ্ধত করিতে বিরত থাকিলাম । অশিক্ষিত বা অল্পশিক্ষিত লোকদিগকে ঈশ্বরীনুরক্ত কবই বোধ হয় এই উপাসনার মুখ্য উদ্দেশ্য। ফলতঃ সৰ্ব্বসাধারণকে ধৰ্ম্মভাবে অনুপ্রাণিত করিবার জন্তই উপাসনার স্বষ্টি । উহাকে শারীরিক ও মানসিক বিশেস ৩: অtধ্যাত্মিক জীবনের প্রথম সোপানস্বরূপ বলা যাইতে পারে । ペリ শ্রী রমেশচন্দ্র চক্ৰবৰ্ত্তী বেদই তন্ত্র, তস্থই বেদ, বেদ যন্ত দিনের তন্ত্রও ততদিনের— পৌৰ্ব্বাপধ্য নাই । বৈদিক যুগেও তন্ত্রশস্ত্রের বহুল প্রচার ছিল । বেদ ও তম্ব উভয়কেই শতি বলে । শ্ৰীমদ্ভাগবত, বৃহত্তম পুরাণ, কুৰ্ম্মপূরাণ, পদ্মপুরাণ, স্কন্দপুরাণ, বাযুপুরাণ, ভবিষ্যপুরাণ, কস্কিপুরাণ, বীমায়ণ, মহাভারত প্রভূতিতে তন্থের প্রাচীনত্বের নিদর্শন পাওয়া যায়। স্মৃতিশাস্ত্রে অাছে— অভেদপ্র ১jয়ে। বস্ত জীবস্ত পরমস্থান । তত্ত্ববোধঃ স বিজ্ঞেয়ো বেদতস্থাদিভিমত: | সমুব টীকায় হtৱীত বচন--- “শ্রীতি-চ দ্বিবিধঃ প্রোক্তণ বৈদিকী তান্ত্রিকীতি চ ।” উপনিষদ দিতেও তন্ত্রের প্রমাণ দেওয়া হইয়াছে । অথর্ববেদে তস্থশ্রীতি আছে । বৈদিক অনেক ঋধি তন্ত্রমগী ছিলেন । কলিযুগেব জন্ত তস্থ বিশেষভাবে প্রযোজ্য, মতবাং যাবতীয় ক্রিয়াকলাপ তস্বমতেই নিম্পন্ন হয়। জ্ঞান ভক্তি বৈরাগ্য ও যোগসাধন—ইহাই তন্ত্রের দর্শন এবং মোক্ষলাভই ইহার চৰম সাধন। দর্শনাদি যাহ। জ্ঞান ও যুক্তির দ্বারা নিশ্চয় করিয়াছেন তাহ কার্য্যে পরিণত করিবার উপায় ও উপদেশ তন্ত্রে আছে । তন্ত্রের ‘অচিাব ও ভাব পৰ্য্যালোচনা করিলে স্পষ্টই উপলব্ধি হইবে যে জীবের নৈতিক উন্নতিই ইহার ক্রম, সুতরাং সামাজিক উন্নতিও অবশ্বাস্তাবী । ৮ পাচকড়ি বন্দোপাধ্যায় এসম্বন্ধে অনেক প্রবন্ধে আলোচনা করিয়াছিলেন এবং শ্ৰীনীলমণি মুখোপাধ্যায় সংকলিত সাধন-কল্পলতিকা নামক পুস্তকে তন্ত্রের সর্ববিষয়ের বিশদ আলোচনা আছে । শ্ৰী মৃগাঙ্কনাথ রায়