अडूछ বৃক্ষ— ফরাসী দেশের একখানি বৈজ্ঞানিক প ও বৃক্ষের বিবরণ প্রকাশিত হইয়াছে। কিছুদিন পূৰ্ব্বে একদল ভ্রমণকারী ফ্রান্স হইতে আফ্রিকায় গমন করেন। উক্ষেপ্ত" নানা জায়গা পৰ্য্যটন করিয়া নূতন কিছু আবিষ্কার করা। তাছার নানা জনপদ ও পৰ্ব্বত পরিদর্শন করিয়া চাড নামক হ্রদের ( Lake Chad ) নিকটে এই বৃক্ষ প্রচুর পরিমাণে দেখিতে পান এবং উtহারাই এই বৃক্ষ ফ্রান্স দেশে আনয়ন बृंङ्गम । যে স্থানে এই বৃক্ষ প্রথম পাওয়া গিয়াছিল, সে স্থানের অধিবাসীগণ কৌড়ী ( Kauris ) নামে খ্যাত। তাহার এই বৃক্ষকে 'অম্বাক্ বলে। এই বৃক্ষ অযত্বসস্তৃত এবং কয়েকমাসের মধ্যেই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইয়া চতুদ্দিকৃস্থ ভূমিখণ্ডকে গভীর অরণ্যে পরিণত করে। এক বছরে এক বৃক্ষ প্রায় ১৬ হইতে ২ ফুট পৰ্য্যন্ত দীর্ঘ হয় এবং এই দৈর্ঘ্যের ভিতরে বৃক্ষের শাখা মোটেই বহির্গত হয় না। মোটাও প্রায় ৪৫ ফুট হইয়া থাকে। পাতাগুলি অনেকটা আমাদের দেশেব লজ্জাবতীর ( Mimosa ) পাতার স্বায়। এই নিমিত্ত উদ্ভিদ তত্ত্ববিদ পণ্ডিতগণ এই বৃক্ষকে লজ্জাবতী Golgo (Mimosa order) করিয়াছেন। ২৩ বছর পর পর একপ্রকার বড় বড় পীত রংয়ের পুপ প্রফুটিত হইয়া থাকে। কিন্তু সৰ্ব্বাপেক্ষ আশ্চর্ঘ্য এই যে এত বড় দীর্ঘ ও মোট বৃক্ষ শোলা অপেক্ষীও হাল্কা । শুষ্ক শোলার অপেক্ষিক গুরুত্ব ( specific gravity ) •২• পৰ্য্যস্ত দেখা যায় । কিন্তু এই 'আমৃবাক বৃক্ষের पत्रांc°ांकिक ७ङ्गइ भांज •'s c१वई अरनक नेिन छtव्न थांकांब्र श्रृंद्र •২৮ পর্য্যস্ত হইতে দেখা গিয়াছে। এই কাঠ এত হাল্কা হইলেও ८कइ भएन उॉबिन्दन न cय ईश cभालांब्र छांद्र नद्रभ*4दर वनाइप्म छांष्ठिब्रां cफ्लl यांब्र । देशंद्र उद्ध७णि ( Fibres) १ठ शन 4ीयः শক্ত যে ইহা হইতে তক্ত প্রস্তুত হইতে পারে। স্থানীয় অধিবাসীগণ এই বৃক্ষের তক্ত দ্বারা দরজা, টেবিল, বাক্স ইত্যাদি প্রস্তুত করে। এই তক্তার নৌকা খুব দ্রুত চলে এবং বাতাস কিম্বা বড়ে ডুবিয়া গেলেও छणभधं रुग्न नl ? ८कोएँौ*१ क५न कथन १क१७ उद्ध cनtश्ञ मtत्र रौiषिब्र बढ़ रुए जघैौ छण cáणिग्रां ऊँखौ4 ट्ब्र । এই বৃক্ষের পক্ষে দক্ষিণ ফ্রান্স, ও আলজেরিয়ার জল-বায়ু বেশ অমুকুল। ঐসকল স্থানে এই বৃক্ষের চাষ এখন অনেকেই করিতেছে। কাষ্ঠে মুরাসার— করাতের গুড়া ও কাঠের পরিত্যক্ত অংশ হইতে যে স্বরাসার প্রস্তুত হইতে পারে, ইহা সাধারণের নিকট আশ্চৰ্য্যজনক হইলেও, বৈজ্ঞানি८कब्र निक किङ्क३ नूठन नरश् । चानक ऐवणानिक १वः छांख्द्र ७३ গবেষণায় ব্যাপৃত ছিলেন, কিন্তু ব্যবসায়ের জন্ত অধিক পরিমাণে প্রস্তুত করিবার প্রণালী পর্বত্ত কেহই ঠিক করির উঠতে পারেন নাই। किहूनिन श्रेण श्रेप्छनंबांनौ aक छांख्गंब्रहैश ऍड़ांबन कब्रिड्रां श्छि শীলতার পরিচয় দিয়াছেন এবং জগতেরও মহৎ কল্যাণ সাধন করিয়াছেন। তিনি প্রথমতঃ দেখিলেন যে, কাষ্ঠ হইতে cellulose তৈরী করিলে যে Sulphite অবশিষ্ট থাকে, তাহীতে প্রায় শতকরা ৫০ ভাগ কাঠের অংশ থাকে। এই Sulphite এতদিন কোন কাজেই লাগিত ন, বৃথাই নষ্ট হইত। কিন্তু, ইহার ভিতরে শর্কর, গ্রটেন, এসেটিক নাইটে জিনস যৌগিক পদার্থ ট্যানিন প্রভৃতি পদার্থ থাকিত । utola for ofton cq & Sulphiteto Calcium carbonate «tai neutralise șātā otrā yeast tai Gett* xf5 Fiecast স্বরসারে পরিণত করা যাইতে পারে। তার পর, distillation দ্বারা উহ। সম্পূর্ণ পৃথকু করাও বিশেষ কষ্টসাধ্য নহে। এই নিয়মে ১•• শত *Ulvå lye & wool offsön Cellulose os ss offiosa স্বরাসার সংগ্ৰহ হইয়া থাকে । এই উপায়ে যে স্বরাসার পাওয়া যাইবে তাহীর মূল্য বাজার অপেক্ষ थछ इश्रु। मूला अझ श्डेरल श्रो छ ७३ श्हेप्त ८य, ७ोख्यौ सेयरषब्र মূল্য কমিবে। Sweedish পণ্ডিত জগতের কত বড় যে একটা উপকার করিলেন, তাহা আমরা পরে বুঝিতে পারিব। আমাদের দেশে এই প্রকার কত যে জিনিষ বৃথা নষ্ট হইয়া যায় কে তাহার খবর Rito ? Bye-production fixi qrib fafitną są stift মোটেই ভাবি না। আমাদের শিক্ষিত লোকরা যদি চাকুরীর জঙ্ক যেখানে সেখামে খোসামোদ না করিয়া দেশের জিনিষগুলিকে কিপ্রকারে অর্থোৎপাদন কার্য্যে ব্যবহৃত হইতে পারে, তাহার চেষ্টা করেন তবে আত্মসন্মান বজায় থাকে, অন্নবস্ত্র সমস্তারও মীমাংসা হয় এবং দেশের ধন-সম্ভারও বৃদ্ধি হয়। শ্ৰী শরৎচন্দ্র ব্ৰহ্ম কুকুরের নাকের ছাপ— Alfort a co The French Veterinary College atts of: জনৈক অধ্যাপক বলেন যে, কুকুরের জাতি-বিভাগ এবং কুকুর সনাক্ত করতে হ’লে ভবিষ্যতে Bertillon প্রথার প্রয়োগ করা দরকার। এই প্রথা অপরাধীদের প্রতি প্রয়োগ করা হ'য়ে থাকে । Bertillon প্রথায় মানুষের বুড়ে আঙ্গুলের এবং কুকুরের খেলায় পায়ের ছাপ নেওয়া হয়। কুকুরের পায়ের ছাপ নেওয়া তিনি সমীচীন বলে মনে করেন না, কেননা কুকুরের খাবার পরিবর্তনের সম্ভাবনা যেমন খুব বেশী আনিষ্টের সম্ভাবনাও তেমূনি। সেইজন্ত অধ্যাপক Dechambre মহোদয় বলেন যে কুকুরের নীকের ডগার ছাপ নেওয়া হোক। কুকুরের নাকের ডগায় পুরু চামড়া থাকার দরুন রেকর্ড করার পক্ষে অধিকতর উপযোগী বলে তিনি মনে করেন । তিনি বলেন যে অল্পদিন পরেই পরীতে একটা মোকদ্দমার বিচার হবে তাতে এই বিষয়টি সাধারণের সমূনে স্পষ্ট হয়ে উঠবে। একটা কুকুরের আকৃতি এমম বদলে ফেলেছে যে সে যে কোন জাতের কুকুর তা এখন ঠিক করে উঠ দায়। আই কুকুরটি সত্যই যে-জাতের কুকুর নয় তাকে সেই জাতের বলে ধরা হচ্ছে।
