পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆసిషి করবার জন্তে আমাকে তোমার স্বারে হাজির হতে হ’ত না ।” ' স্বরেশ্বর বলিল, “অভীষ্ট বস্তু সম্ভবত এতক্ষণ জর্মিীর; দ্বারে হাজির হয়েছে ; কিন্তু তুমি যে আমার দ্বারে এসে হাজির হয়েছ, তা হয়ত তুমি আমার জঞ্জীষ্ট বস্ব বলে ।” বলিয়া সুরেশ্বর হাসিতে লাগিল । বিমানবিহারী ঔৎস্থক্যের সহিত বলিল, “আমি তোমার অভীষ্ট বস্তু কিন। সে বিচার পরে কবৃব ; কিন্তু তুমি মুমিত্রাকে চরকা পাঠিয়ে দিয়েছ নাকি ?” স্বরেশ্বর স্মিতমুখে বলিল, “ভাগ্যবাদ বোৰু ভগবান ব'ন, অর্থাৎ বহন করান ! তুমি ভাগ্যবান, তোমাশ্ন বোঝা অপরে বহন করে' নিয়ে গেছে । অতএব তোমার জার কোন ভয় নেই, তোমার ডেপুটিগিরি *অক্ষুণ্ণ থাকৃবে।” - স্বরেশ্বরের পরিহাসের প্রতি কে - প্রকার মনোযোগ না দিয়া বিমানবিহারী সবিস্ময়ে ক ল, ”কণকে দিয়ে চরকা পাঠিয়েছ ?” স্বরেশ্বর কহিল,"কাকে দিয়ে পাঠিয়েছি । অগ্রাসঙ্গিক, কিন্তু পাঠিয়েছি তা ঠিক।” এ-সংবাদে বিমানবিহারী বিশেষ আনন্দিত হইল না। স্বমিত্রার মনস্তুষ্টির জন্য যে-কাব্যের ভার সে স্বেচ্ছায় গ্রহণ করিয়া আসিয়াছিল, "াহ সম্পাদন মঞ্চরিতে ন পারায় সে মনে-মনে ঈষৎ পুখই ল ৷ এখরের জাবির্ভাবের পর হইতে স্বমিয়ার চিgপ্রয় , - ১. , ক্রমে ক্রমে একটু বিশেষভাবে পরিবস্থিত তাহা বিমানবিহারীর অপরিজ্ঞাত, ন কৈ পূৰ্ব্বে প্রধানতঃ যে জিনিসটা, অর্থ : পূ: , সকলকে, মায় স্বমিত্রাকে, মুগ্ধ করি . এখন তাহাই সুমিত্রায় নিকট একটা অপকর্যের ময় হইয়া দাড়াইয়াছে ; তাহীও বিমানবিহু’ মা নিঃসংশয়ে বুঝিয়াছিল। অপ্রতি৬ শিপগতির জঙ্ক তড়িৎ যেমন স্বল্পতম প্রতিরোধের রেখায় নিজকে প্রবর্তিত করে, অভীষ্টজাভের অতিপ্রাষ্টে বিমানবিহারীও তেমনি অবিরোধের পথ ধরিয়! ৯লিতে আরম্ভ করিয়াছিল। স্বমিত্রার মনের গতির বিরুদ্ধে তর্ক করিয়া, কলহ করিয়া, অগ্রসর

  • - " গধু;tছু

প্রবাসী--কাঞ্জ ১৪৩• { ২৩শ ভাগ, ২য় খণ্ড - - حہ حمحہ حمہمحیمہ بیما م ح۔ হওয়া ষে কঠিন তাহা সে বুঝিতে পারিয়াছিল ; তা চাৰুৰী এবং চরকার সংস্কার পরস্পর বিসংবাদী হইলেও লে মিজার অনুরোধে স্বরেশ্বরের নিকট হইতে চরকা बश्न कबि जहेश बाहेप्ड चानिाश्णि। किरु श्थन শুনিল ষে ইতিপূৰ্ব্বেই স্বরেশ্বর স্কমিয়াকে চরকা পাঠাইয়া দিয়াছে তখন স্থমিত্রাকে সন্তুষ্ট করিবার এই স্থযোগ হইতে বঞ্চিত হইয়া সে মনে-মনে ঈষৎ দুঃখিত হইল । ৰিমানবিহারীর নিরুৎসাহ ভাব লক্ষ্য করিয়া স্বরেশ্বর বিস্ময়ের সহিত কহিল, “কিন্তু তুমি এত চিন্তিত হ’য়ে পড়লে কেন তা ত বুঝতে পারছিনে! সুমিত্রাকে চরকা পাঠান অন্যায় হয়েছে কি ?” স্বরেশ্বরের কথায় ঈষৎ অপ্রতিভ হইয়া বিমান তাড়াতাড়ি বলিল, “না, না, অন্যায় হবে কেন ? কখন তুমি পাঠ ল তাই ভাবছি। সুমিত্র। ত আজ সকালেই জামাকে স্কার কথা বলেছে।” হরেশ্ব স্মিতমুখে বলিগ, “তা হ’লে ঠিকই হয়েছে, ৰগরণ আমি পাঠিয়েছি তোমার আসবার আধ ঘণ্টা ধ্বাগে ।* একটা কথা মনে মনে চিন্ত করিয়া লইয়া হাস্তো স্থাপিত-সুখে বিমান কহিল, “তুমি বলছিলে স্বরেশ্বর, আমার ডেপুটিগিরি অক্ষুণ্ণ থাকবে ; কিন্তু আমি মনে করছি কি জান ? ডেপুটিগিরিতে ইস্তফা দেবো।” স্বরেশ্বর সবিস্ময়ে জিজ্ঞাসা করিল, “ইস্তফা দেবে ? কেন বল ত ?”

    • ভকটা তোমারই জন্তে ।” “আমারই জন্যে ? আমি ত কখন তোমাকে চাকরী -fড়তে কুরোধ করিনি।”

বিমানবিহারী মাথা নাড়িয়া কহিল, “না তা করনি ; কিন্তু স্বমিত্রাকে তুমি যে-রকম তালিম করে’ তুলছ তাতে চাকরী রাখা আর চলবে না দেখছি।” বলিয়া মৃদ্ধ মৃদু হাসিতে লাগিল । স্বরেশ্বর ঔংস্থক্যের সহিত কহিল, “আর-একটু স্পষ্ট করে না বললে বুঝতে পারছিনে।” বিমানবিহারী সহান্তমুখে কহিল, “প্রায় একবৎসর।' থেকে একরকম স্থির হয়ে আছে যে স্বমিত্রার সঙ্গে আমার