পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& ჯ&ა SAASAASAASAAAS অধিকার বলিয়া আমি এখন যেরূপ বিশ্বাস করি, তদপেক্ষা অধিক বিশ্বাস ক্ষখনও করিতাম না। আমার দৃঢ় ধারণা এই, ষে, যুদ্ধ অপেক্ষ এইরূপ অবাধ্যতায় জনিষ্টের আশঙ্কা কম ; এই অবাধ্যতা সফল হইলে উভয় পক্ষেরই উপকার হয়, কিন্তু যুদ্ধে জয়ী ও পরাজিত ॐख्रव्रब्रछे कामक्रल क्ग्रः। “আপনি ৰৌঙ্গিল প্রৱেশ বিষয়ে আমার কোন মত প্রকাণ করিনার আশা আবশ্ব করিবেন না-যদিও আমি কৌঙ্গিল, আদালত, এবং সত্বকাল্পী স্কুল বর্জন বিষয়ে মত পরিবর্তন করি নাই ।” তাহার পর তিনি রলিয়াছেন, যে, যাহার দেশের মঙ্গলের জঙ্ক কৌঙ্গিল-বর্জন জাঙ্গ তুলিয়া লইবার পক্ষে মত দিয়াছেন, তাহীদের সহিত ঐ বিষয়ে আলোচনা করিয়া তিনি মত প্রকাশ করিবেন। তিনি মডারেটু বন্ধুদের নিকট হইতেও অভিনন্দন পাইয়া জালাদিত কুইয়াছেন. *ৰ্তাহীদের সহিত অসহযোগীদের কোন রাগড়া থাকিতে পারে না । তাহারাও দেশের হিতৈষী এরং তঁfহাদের জ্ঞান বুদ্ধি অস্থপারে দেশের সেবা .করেন । আমরা যদি তাহাদিগকে ভ্রাপ্ত মনে করি, তাহ। হইলে কেবল বন্ধুভাব এবং ধৈর্য্যসহকারে যুক্তি প্রয়োগ ধারাই তাহাদিগকে নিজদলে আনিতে পারিব, গলাগলি দ্বারা মহে । বস্তুতঃ, আমরা ইংরেজদিগকেও আমাদের বন্ধু বলিয়া মনে করিতে চাই, তাহাদের সহিত শক্রবৎ আচরণ করিয়া তাহাদিগকে ভুল বুঝিতে চাই না । আমরা এখন ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্টের সহিত যে বিরোধে র্যাপৃত আছি, তাহা শাসনপদ্ধতি ও-প্রণালীর বিরুদ্ধে ইংরেজ মাছবগুলির বিরুদ্ধে নহে। আমি জানি জামরা অনেকে ইহা বুঝিতে এবং এই প্রভেদ সৰ্ব্বদা মনে রাখিতে সমর্থ হই নাই ; এবং যে পরিমাণে আমরা অসমর্থ হইয়াছি, সেই পরিমাণে আমাদের ঈপিাতের ক্ষতি করিয়াছি।” মন্ত্রীদের প্রতি অৰিশ্বাস প্রকাশ স্বরাজ্য জল ৰঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় মন্ত্রীদের প্রতি বিশ্বাসের অভাব প্রকাশ কবির জন্ত একটি প্রস্তাব

  • RFగి-గోళా, లిరి•

هجحیه ২৩শ ভাগ; ইন্ন এও উপস্থিত করিতে চাহিয়াছিলেন। উহার প্রেসিডেন্ট थिहेाग्न केन्। फेश्। ऐश्रश्च् िकब्रि८७ निर७ ब्रायौ श्न ना३ । মাঙ্গাজের ও মধ্য-প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভাৰম্বে ঐপ্রকার প্রস্তাব উপস্থিত করিতে দেওয়া হইয়াছিল এবং তাহাতে গবৰ্ণমেণ্টের পরাজয় হইয়াছিল । সেইজক এখন ব্যবস্থাপক সভার নিয়মাবলীর মানে বদলিয়া গেল ! ধাহা হউক, যাহারা ব্যবস্থাপক সভায় প্রবেশ ও তথায় বকৃতাদি করিবার কষ্ট স্বীকার সার্ধক মনে করেন, কটন সাহেবের ব্যাখ্যাটা ঠিক কিনা তাহ পরীক্ষা করিবার উপায় থাকিলে তাহা করাও তাহাদের কর্তব্য। আনন্দ-উৎসব ও কঠোর কর্তব্য মহাত্মা গান্ধীর মুক্তিতে ঈশ্বরকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন, বড় বড় সভার অধিবেশন, নগরসংকীৰ্ত্তন, দীপমালায় নগর ও গ্রামের শোভা সম্পাদন প্রভৃতি হইতেছে। ইহা স্বাভাবিক। কিন্তু উল্লাসের উত্তেজনা থামিয়া গেলে যে অবসাদ আসিবে, তাহার প্রতিকার কি করা হইতেছে ? কলিকাতার এক সভায় বিদেশী বস্ত্র দাহও হইয়া গিয়াছে। কিন্তু দেশী বস্ত্র উৎপাদনে ও ব্যবহারে ত এরূপ কোন উৎসাহ দেখা যাইতেছে না। আনন্দউৎসব অনাবশ্বক কিম্বা অনিষ্টকর নহে, কিন্তু তাহা বার্গোলীর গঠনমূলক ব্যবস্থা-পালনের স্থান অধিকার করিতে পারে না । ভূতপূর্ব রাষ্ট্রনায়ক উইলসন মহাযুদ্ধের সময় যিনি আমেরিকার রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন, সেই প্রেসিডেন্ট উইলসনের সম্প্রতি মৃত্যু হইয়াছে। ইউরোপের মহাশক্তিপুঞ্জের মত নিজ রাজ্যবৃদ্ধির কুমতলব লইয়া আমেরিকা যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় নাই। উইলসন জাতিতে জাতিতে সেইরূপ ব্যবহার স্থাপন করিতে চাহিয়াছিলেন, যেরূপ ব্যবহার সভ্য মানুষ কোন সভ্য রাষ্ট্রে করিয়া থাকে । সত্য দেশে একজনের সহিত জার এক জনের বিবাদ হইলে তাহারা মারামারি না করিয়া বিবাদ নিম্পত্তির নিমিত্ত আদালতের আশ্রয় লয় । জাতিতে জাতিতে রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে ৰিবাদ হইলেও যাহাতে