পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ግኋ•. SAAAAAAAS AAAAAMAMA AM MAAA AAAA AAAA AAAA AMA MA MAe AAAA AAAA SAAAAAS দিগন্ধে সেই ওজুহাতে রাষ্ট্রীয় অধিকার হইতে বঞ্চিত, রাখিতে চাও? ইংরেজ গবর্ণমেণ্ট, যদি শীঘ্র শীঘ্র ভারতীয়দিগকে ফৌজের সকল শাখার ও বিভাগের কাজ শিখাইয়া ক্ষুদ্র হইতে বৃহত্তর এবং বৃহত্তর হইতে বৃহত্তম দলের নেতৃত্বে নিযুক্ত করিডেন, ওহি হইলে বুঝিতাম, হেলীর কথাটার মধ্যে বিরুদ্ধাচরণ ছাড়া আরকিছু আছে—সারবান কিছু আছে। বক্তৃতার শেষে হেলী বর্তমান শাসনপ্রণালীর দোষক্রট কিছু আছে বলিয়া প্রকারাস্তরে স্বীকার করেন, এবং গবর্ণমেন্ট, তাহা সংশোধনের জন্ত প্রাদেশিক গবর্ণমেণ্টগুলির মৃত লইতে ও তদন্ত করিতে প্রস্তুত আছেন, বলেন । এই কৃপাকটাক্ষের জন্য বহু বহু ধন্যবাদ । রেডিং রাজবন্দীদের কাগজ দেখিবেন ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার প্রারম্ভিক ৰকৃতায় লর্ড, রেডিং তিন নম্বর রেগুলেশুনি অনুসারে মানুষকে বন্দী করার সমর্থন মামুলী যুক্তি দ্বারা করিয়া এই আশ্বাস দেন, য়ে, তিনি নিঙ্গে সব কাগজপত্র দেখিবেন । আমরা ইহাতে আশ্বস্ত হইতে পারিলাম না। তিনি ইংলণ্ডের খুব বড় একজন আইনজীবী ছিলেন, তথাকার প্রধান প্রাণ্ড বিৰাক হইয়াছিলেন । তিনি জানেন, যে, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে স্বয়ং বা উকীল দ্বারা আত্মপক্ষ সমর্থন বা জারোপিত দোষ ক্ষালনের প্রকাশু স্বযোগ না দিলে স্ববিচার হয় না বলিয়াই সকল সভ্য দেশে বর্তমান বিচারপ্রণালী প্ররম্ভিত হইতেছে । অভিযুক্ত ব্যক্তির ও তাছার পক্ষের আইনজীবীর অসাক্ষণতে প্রমাণ পরীক্ষণ স্বারা ঠিক সত্যনির্ণয় হইতে পারে না । এই কারণে, আমরা মনে করি, লর্ড রেডিং গোপনে এক তরফ কাগজপত্র পরীক্ষা করিতে রাজী হইয়া নিজের অসম্মাম নিজেই করিয়াছেন । শান্তি শৃঙ্খলা ও আইনের মর্য্যদা গবর্ণমেণ্ট, যখনই কোন “বেআইনী আইনের” বলে লোকদের স্বাধীনতা হরণ করেন, তখনই বলেন, আইনের মর্যাদা রক্ষা করিতে হইবে, দুবৃত্ত লোক [ २eन उ*.२ब्र ५० MBAeSAeSAeeAASASASS দিগকে দ্বও দিতে হইবে, ইত্যাদি। লর্ড রেডিংও উহার প্রারম্ভিক বক্তৃতায় এইরূপ কুধা ৰলিয়াছেন। আমরা বলি, তথাস্তু; কিন্তু কে ষে দুৰ্ব ত্ত, কে যে জাইনের মধ্যাদা, শাস্তি ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করিতেছে, তাহা সভ্যরীতি জহুসারে বিচার দ্বারা স্থির করা হউক, তাহার: পর যত ও যেরূপ দরকার শাস্তি দেওয়া হউক । আর-একটা কথা এই, যে, সাধারণ আইন, বে" আইনী আইন, বিচারপূর্বক শস্তি, বিনাবিচারে শাস্তি, ডায়ারী কাণ্ড, চরমনাইরের আক্ষরিক ব্যাপার, এসব তী বহুকাল হইতে আছে ও চলিতেছে ; কিন্তু এসব সত্বেও শাস্তি, শৃঙ্খলা ও আইনের মধ্যাদা লোকে ভঙ্গ, করিতেছে। এঅবস্থায় শাক্ত নীতির সমর্থকেরা অবশু বলিবেন, গবর্ণমেণ্ট, যথেষ্ট শক্ত হন নাই, আরও বলপ্রয়োগ করুন, তাহা হইলেই সব থামিয়া যাইবে । তদুত্তরে জিজ্ঞাত এই, রুশিয়ায় সাম্রাজ্যের আমলে যেরূপ শাক্ত নীতির প্রয়োগ হইয়াছিল, আয়াল্যাণ্ডে বহু বৎসর ধরিয়া যেরূপ আক্ষরিক ব্যাপার চলিয়াছিল, তাহ যথেষ্ট কিনা ? কিন্তু রুশিয়াকে সম্রাটু বলপ্রয়োগে ঠাণ্ডা করিতে পারেন নাই; নিজেই সবংশে নষ্ট হইয়াছেন এবং সাম্রাজ্য লুপ্ত হইয়াছে। আয়ালাওকেও ইংরেজ স্বাধীন রাষ্ট্র বলিয়া ঘোষণা করিতে বধ্য হইয়াছেন । ইতিহাসের এইসকল কাহিনী আলোচনা করিয়া অামাদের এই ধারণা হইয়াছে, যে, আক্ষরিক শাক্ত নীতির অমুসরণ জনগণ করিলে তাহ যেমন দোঘ, শাসকেরা করিলেও তাহা সেইরূপ দোষ । দুবৃত্তের শাস্তি অবশু হওয়া চাই—বিচারের পরে হওয়া চাই । কিন্তু মানুষ কেন অাইনভঙ্গ করে, তাহার অনুসন্ধান করিয়া বিষবৃক্ষের মূল নষ্ট করাও চাই । শাসকেরা যদি বলেন, আমরা কেবল বলের দ্বারাই রাষ্ট্রীয় ব্যাধির প্রতীকীয় করিব, তাহ হইলে উtহাঙ্গের চেষ্টা ত ব্যর্থ হইবেই, অধিকন্তু প্রতিক্রিয়ার নিয়মে ইহা অন্ত পক্ষের মনেও বলের উপাসনার-চিত্তা জানিয়া দিতে পারে । বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় রাজনৈতিক বন্দী ও রাজदमौनिश्रटक भूख् िनिवाब्र थखांव ७वर निश्वट् आहेन রঙ্গ করিবার প্রস্তাব ধার্ঘ্য হওয়ায় সরকার পক্ষ ও