পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ጙዕ8 প্রবালী-চৈত্র, ১৩ee ૨૭ન છઃ શ્વા નહે SAAAAAA AAAA AAAA ASASASA AAAAASAAeAAA AAAAS AAAS SAAAAAMMAM eM eMMeMMA AMAMMA Aee eeAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAAA মৃত্যুর পরই “ আত্মার নিৰ্ব্বাণ মুক্তি”। এস্থলে ক্রমমুক্তি दां खग्नांख्ठभूयांछ यौकांब्र कब्र ह्हेण नां । আত্মা অদ্বৈত “মৃত্যুর পরে আর সংজ্ঞা থাকে না” ইহা শুনিয়া মৈত্রেয়ী বলিলেন—“ভগবান আমাকে মোহের মধ্যে আনয়ন করিয়াছেন। আমি ইহা বুঝিতে পারিতেছি না।” মৈত্রেয়ী যাহা বলিয়াছিলেন, এখনও অধিকাংশ লোক সেই কথাই বলিবে । যাজ্ঞবল্ক্যের মত সত্য না হইতে পারে, কিন্তু র্তাহার মত অবোধ্য বা মোহকর নহে । তিনি এইভাবে ইহার উত্তর দিয়াছেন : “আমি মোহজনক কিছু বলি নাই । এই আত্ম। অবিনাশী ও উচ্ছেদবিহীন।” ইহার পরে এইরূপ ব্যাখ্যা দেওয়া হইয়াছে :"যে-স্থলে মনে হয় যেন দ্বিতীয় বস্তু রহিয়াছে ( যত্র দ্বৈতমিৰ ভবতি) সেই স্থলে একজন অপরকে দর্শন করে, এক অপরকে অস্ত্ৰাণ করে, এক অপরকে আস্বাদন করে, এক অপরকে শ্রবণ করে, এক অপরকে অভিবাদন করে, এক অপরকে মনন করে, এক অপরকে স্পশ করে, এক অপরকে জ্ঞাত হয় । কিন্তু ইহার নিকট যখন সবই আত্মা হইয়া যায়, তখন কিরূপে কাহাকে দর্শন করিবে ? কিরূপে কাহাকে আম্রাণ করিবে ? কিরূপে কাহাকে আস্বাদন করিবে ? কিরূপে কাহাকে অভিবাদন করিবে ? কিরূপে কাহাকে স্পশ করিবে ? কিরূপে কাহাকে অবগত হইবে ? মাহা দ্বারা সমুদায় জানা যায়, তাহাকে কিরূপে জানিবে ? এই আত্মা ‘নেতি’ ‘নেতি’ ( ইহা নয়, ইহা নয় ) ; ইনি অগৃহ, ইহাকে গ্রহণ করা যায় না ; ইনি অশীৰ্য্য, ইনি শীর্ণ হয়েন না ; ইনি অসঙ্গ, কোন বস্তুতে আসক্ত হয়েন না; ইনি আবদ্ধ, ইনি ব্যথা প্রাপ্ত হয়েন না এবং হিংসিত হয়েন না ।” & উপদেশের শেষ কথা :-"বিজ্ঞাতাকে ৰুিপ্রকারে জানিবে ?" (বুহু ৪,৫ ; ২I৪ ) এখানে যাজ্ঞৰন্ধ্য ঘোর অদ্বৈতবাদের কথা বলিলেন। তাহার মতে আত্মা হইতে পৃথকু এবং দ্বিতীয় কোন বস্তু নাই । আত্মার রাহিরে যেমন কোন বস্তু নাই, আত্মার অভ্যন্তরেও কোন প্রকার ভেদ নাই। এইপ্রকার জাত্মার ক্ষে দর্শন थंद१भननांनि किङ्कहे गडद नरश् ।। ८६षाप्न'षिडौब बड সেইখানেই দর্শন শ্রবণাদি সম্ভব হইতে পারে । আমৱা এই পৃথিবীতে ৰাস করিতেছি। আমরা ৰিশ্বাস করি যে দ্বিতীয় বস্তু রহিয়াছে। দ্বিতীয় বস্তু ৰুছিয়াছে বলিয়াই আমাদিগের পক্ষে দর্শনাদি সম্ভব হইয়াছে। ব্লগতে যদি দ্বিতীয় বস্তু না থাকিত, তাহ হইলে আমাদিগের দর্শনাদি কাৰ্য্যই হইত না । কল্পনা কর জগতে আর-কোন বস্তুই নাই, আছে কেবল আমার দেহ । এস্থলে চক্ষু দ্বারা দেহের অপরাপর অঙ্গ দর্শন করা সম্ভব । দেহে ভেদ আছে, দেহের ভিন্ন ভিন্ন অঙ্গ আছে ; এইজগুই চক্ষু অপরাপর অঙ্গকে দেখিতে পারে। কিন্তু দেহে যদি অপরাপর অঙ্গ না থাকিত, দেহ যদি কেবল চক্ষুময় হইত অর্থাৎ জগতে যদি কেবল একখানা চক্ষুই থাকিত-তাহা হইলে সেই চক্ষু কাহাকে দর্শন করিত ? এই কল্পিত চক্ষুর বিষয়ে যাহা সত্য, আত্মার পক্ষেও ঠিক তাহাই সত্য। দ্বিতীয় বস্তু নাই, সেইজন্য আত্মীর পক্ষে দর্শন শ্রবণ মননাদি কাৰ্য্য সম্ভব হইতে পারে না । আমরা যাহাকে “সংজ্ঞা” বা চৈতন্য বলি, তাহা দ্বৈতমূলক । যতক্ষণ দ্বিতীয় বস্তু আছে, ততক্ষণই “সংজ্ঞা”। যাজ্ঞবল্ক্য বলেন, যতক্ষণ আমরা এই পৃথিবীতে আছি, ততক্ষণই আমাদিগের এই ভ্রম হয় যে “দ্বিতীয় বস্তু রহিয়াছে”। তাহার ভাষ৷ এই – “যত্র দ্বৈত্তম্ ইব ভবতি” অর্থাৎ যখন দ্বিতীয় বস্তু আছে এই-প্রকার ভ্রম হয়। “ইব" শব্দ ব্যবহার করিয়া ঋষি বুঝাইতেছেন যে, দ্বৈতজ্ঞান ভ্ৰমাত্মক। মৃত্যুর পরে আত্মা স্বরূপ প্রাপ্ত হয় ; তখন আর দ্বিতীয় বস্তু আছে বলিয়া ভ্রম হয় না । ‘সংজ্ঞা' যখন দ্বৈতমূলক এবং মৃত্যুর পরে যখন আত্মার নিকট দ্বিতীয় বস্তু থাকে না, তখন আত্মার পক্ষে সংজ্ঞা থাকা অসম্ভৰ । এইজন্যই ঋষি বলিয়াছেন, “মৃত্যুর পরে সংজ্ঞা থাকে না"। এই আত্মীকে বর্ণনা করিতে হইলে কেৰল বলিতে হয় *८नङि' *८मङि' ( ङेश्। नञ्च, ऎश्! मश्च ) ।। জ্ঞান ও জ্ঞানের বিযয় ‘নেতি’ ‘নেতি’. দ্বারা যাহাকে বর্ণনা করিতে হয়,