পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શકે નષિn]

  • पञांtर्दब्र ६viडl cडी जtनि-७क भन चाँ१ ।।

ব-ফলা পৈতার স্টার (f), কী বাড়িৰে মান। আর"ত" দিলে, আত এ, ছাড়িবে আৰ্ত্তরৰ । জীর “খ” চাপাইলে পিঠে মরিৰে গদ গু ॥ जांशtब्र कभरिन छांश क्रूषां श्रण छड़े । জর্জে দিয়া অৰ্দ্ধচন্দ্র অধোথাকো তুষ্ট। কর্কশ নিনাঙ্গে জ্যাকে কানঝালাপাল । দ্বিগুণ কৰূর্ণ করি, বাড়ীয়্যো ন জ্বালা । অৰ্চনার ঘট এ যে বডড জমূকালে । শুদ্ধমতি ভকতের অর্চনা-ই ভাল ॥ অর্জনের পেট ফুলি হইয়াছে ঢাক । কাজ নাই তাঁহাতে, “অর্জন" বেঁচে থাক । গর্ব গর্ভ চলন সবারই কিছু কিছু । এ গৰ্ব্বগৰ্ত্তেৰ মাথা হ’ল বোলে নীচু! তিন শ'র তিন ভরে উচ্চারণ থাটি । আনাড়ি'র হাতে পড়ি" সব হৈল মাটি । মুখোষের জনক পষ্টই মুখকোষ । बारण अङिषप्न छूकि' श्रब्राप्इ भूथ* ॥ থোলোষের জনক স্বলিত কোষ পষ্ট । অভিধানে ঢুকি, তার জাতি হ’ল নষ্ট। লেখা আছে খোলশ, ওকাবুও নাই ল-য়ে । দেখিয়া ভাষাবিদের সধবাঙ্গ জ্বলয়ে ॥ অtশ্রম-বেচারী পড়ি এদের কবঙ্গে, আয়ুম ( Ashram ) বনিয়া যায় ইংরাজি কাগজে । ভাষাবিদ বুধ-মাঝে র্যাহার উত্তম ইংরাজি সি-যোগে তঁরা লেখেন তাtশ্রম ( Acram ) অtশ্রমের শ-এর যে করে শত্ব লোপ, কেমনে এড়t'বে সে গে। শঙ্করের কোপ । অ্যাতে শাস্ত্র জানেন জানেন না এটা কী ? আশ্রমের শ-দেবতা স্বয়ং পিনাকী ! ভাষাতত্ত্বে সুপণ্ডিত যে-সব বাঙ্গtলী জানেন সকলই তারা ! জানেন না খালিকা'কে বলে তালব্য মুৰ্দ্ধন কা'কে বলে। খেষ'কে থোশান, তাই বকে দিয়া জলে। য ভালে কক্ষের জলে –এই হয় ল প্ত্য । “ছেড়ে দে ম৷ কেঁদে বাচি" বলে শ তালব্য । জ্যেষ্ঠ শ মেঝের মতে মুদ্ৰধন্য না ত । ছ যেমন শ তেমণি, দুই-ই তালু-জাত ॥ মুৰ্দ্ধন্য ষ কোলে করি স্বথে থাক ষষ্ঠ শ্ৰীনাথের শ’র গায়ে ছ’র ছয়ী পষ্ট ॥ শ্ৰীনাথকে বোল্যে ছির শুনায় না মন । ষির ( Shiru ) বলে মুখে যার বারণীর গন্ধ ৷ শ-য়েদ্যের উচ্চারণ কিরূপ কাহার— শুনিবারে চাও যদি বলি শুন সার :--- স্বস্ত আর যুদ্ধ এই দুদিক্ সামলি, উচ্চায়িৰে তালব্য শ মধ্যপথে চলি । “হশিষ্য’, বোলব শুনৰে, বলি আমি করে ? "স্বশিষ্য” ষে বিধিমতে উচ্চারিতে পারে। ख्रिiभङ्गि शु। लिङ्गि लिंगtव एठtश्। । তোমরা না যদি বোঝে। নাহি তবে ব্লtহ । কষ্টিপাথরু—যোগ AMAeeAeB ee ee eee eeS e eMMMM MMMM MM MSMS AAAAA AAAA eM MA AM AAAA AAAA SAAAA eAeAAA AAAA AAAA AAAAeAMAMAMAA AMM AAAA AAAA AAAA S AAAAAMSMS AeM AeAMAeSAMS AASAASAASAASAAAS ԳԳ» বলিল মহাদিগ্‌গজ “সমস্তই বুৰি ।” উঠি দাড়াইয়। তবে বলিলা গুঞ্জজি – না বুঝে “বুঝেছি” বলা মস্ত ধীর রোগ, যাচিয়া বুখানে তাৰে মিছে কড়া ন। যদি ৰোধেন তিনি ক-খ শিখুনৰ্বাচি । ন। যদি উল্টা বোঝেন, তা হ’লেই বীচি ॥ শুভ হোকৃ। ফুরাইল বক্তব্য আমার । আবার ত্যাসিব যবে ইচ্ছা হবে মা’র ॥ হিত বাক্যের তিতে ফল বর্ণমালি-ভিমৃরুলের বর্ণমাল-চাকে, ঘা দিয়া একেলাচার্য্য বিধির বিপাকে, ভুঞ্জিলা দ্বাদশ মাস যে ঘোর যাতনাঅীর কেহ হ’লে তাকে বাচিতে হ’ত ন ॥ একদা শিষ্যের অসি কৈলা নিবেদন ঃ-- "বলিছে সভা’র মাঝে বর্ণমালি গণ ‘অর্থ নাই ছাই ও কেবলি শব্দ-জtল ! পোছে না কেউ ওঁ’কে তাই ঝাড়িলেন ঝt'ল " এত শুনি গুরুদেব বলিল “বলুক্‌ তা । ছড়ার্যে করেছি দেtধ ব্যtলাবনে মুক্ত ॥” (শান্তিনিকেতন পত্রিক, পৌষ) শ্রী দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর যোগ আমাদের দেশের সাধকের ধৰ্ম্মসাধনীর একটি বিশেষ প্রণালী ও লক্ষ্য অবলম্বন করেছিলেন । আধ্যাক্সিক সত্যের একটি বিশেষ দিক্ আমাদের পিতামহদের কাছে প্রকাশ পেয়েছিল। অতএৰ সে একটি বিশেষ সম্পদ, কেবল তামাদের পক্ষে নয়, সকল মানুষের পক্ষেই । 娜 বিজ্ঞানে সত্যসাধনীর একটি বিশেষ গন্থা আছে । এই পন্থী অবলম্বন করে মানুষ একটি বিশেষ সিদ্ধি লাভ কবৃচে, সন্দেহ নেই। অতএব এই বিজ্ঞানের পন্থীকে যে পশ্চিমদেশবাসীরা নিজের অধ্যदमाग्न थांब्रl &ध*ख ७ दां६|भूख कब्रप्tन ऊँiब्रl cकदल निcछtशङ्ग नब्र সমস্ত মানুষকে একটি বিশেষ শক্তি দান কবৃচেন । ভারতের যে পন্থ তারও একটি সিদ্ধি আছে। অতএব সচেষ্ট হয়ে এই পন্থীকে নিরস্তর প্রশস্ত রাখার একটি বিশেষ দায়িত্ব ভারতবাসীর অাছে । ঘে-সাধনীর ধারা ভারতের চিত্ত-শিখর থেকে প্রবাহিত হয়েটে, তাকে যদি মোহবশত লুপ্ত হতে দিই, তা হ’লে অtমরা নিজে বঞ্চিত হব, অস্তকে বঞ্চিত করব । সাধারণত পশ্চিমের মানুস বলে থাকে —চলাটাই লক্ষ্য, পাওয়াট লক্ষ্য নয়। চরম পাবার জিনিষ কিছু অাছে কিনা সে-সম্বন্ধে সেখানে সন্দেহ রয়ে গেছে। দিনের মজুরী দিনে দিনে চুকিয়ে মেওয়া, চলুতে চলতে টুক্‌রে টুকুরে জিনিষ জমিয়ে তোলা, এইটে হচ্চে সেখানকার কথা । সেখানকার প্রধান বঙ্গোবস্ত রাস্তায় বাতি জ্বালিয়ে চলা, ঘরের প্রদীপ জ্বালান নয় । "ভারতে এই চলমান সংসারের অস্তরে একটি পরম সত্যকে স্বাক্ষর করা হয়েছিল এবং সেই সত্যকে নিজের মধ্যে পাওয়াই মানবজীবনের চরম লক্ষ্য বলে এথলে গণ্য হয়েছে। এই পরম