१४२ यकु९औइ९ मझ्९ cझांफ़र शवब्र* नक्कनम् ॥ s०le॥२s, हैठानि èडि चाब्रा ८षहॉटjखtब्र cकtथांब्र cकांनझैद्र इन छांश मिtर्ष* कद्रा ठषम ििक९न-बिछाप्नब्र अत्रौडूठ झ्णि बजिब्राहें भप्न `ं । * * কোন ব্যাধির নাম ও ভাহীর কোন ঔষধের উল্লেখ রামায়ণে বিশেষ नांदे । 8षषिब्र भtषf धृङ-मछौदनैौ, विणणारूद्र*ी श्रघुड ३ठानि কয়েকটি ঔষধের নাম প্রাপ্ত হত্তয়া যায়। অমৃত পানে মানুষ দীর্ঘ জীবন লাভ করিতে পারিত । বিশল্যকরণী দ্বারা বোধ হয় রক্তস্রাব Tৱন্ধতম ও.খা শুষ্ক করান হইত। লক্ষণের শক্তিশেলঘাতে এই ঔষধ दावझड श्ब्रांझिल । মডুকের কথা উপমাস্থলে এক স্থানে রামায়ণের আছে । ( অ ৪৮) রামায়ণে ধাতু হইতে কোন ঔষধ ব্যবহারের উল্লেখ একেবারেই ۶۹٫٫مر --۶سي. l রামায়ণে সোপর্ণ বিদ্যার উল্লেখ আছে। এই সোপর্ণ সাধনায় চক্ষুর দিব্য জ্যোতি লাভ হইত। সম্প্রতি এই সাধন-প্রভাবে দিব্য দৃষ্টি লাভ করিয়াছিলেন । ( কি ৫৯ ) আত্মহত্যার চিন্তা তখনও সমাজে ছিল। স্বাভাবিক চিত্ত এবং অতি প্রাচীন চিন্ত । স্বর্ণমৃগের পশ্চাদধাবণকারী রামের অর্জুশ্বর শুনিয়া সীতা লক্ষণকে প্তাহার অনুসরণ করিতে বলিয়া শেষে বলিয়ছিলেন ং শোক-দুঃখে ইং AAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSASAS AAA AAAASAAAA રન બજ, રૂમ બ્રહ e গোদাৰীং প্রযেক্ষ্যামি হীন রামেণ লক্ষণ । चक्षि८५३५१ ७:श्; विंशनिश्क्षणॆत्र: ; ७१ भिंपत्रि बाँ यि९ पौड्न थरक्क्रोबि हठोलबन्। अl-se जण जनल 8भूवकन ७ क्षि ७हे कइक्लिई जांब्रहठां मांथtबद्ध केशांब्र वणिग्न नौठtब्र भूtथ कवि cमथोद्देब्रीरश्न i श्शूभांन ७ नौठां श्रtवषt* निब्रांण हऐब्रां ॐहेब्रभं फ़िछारे कब्रेिब्रांદ્દિન , થા বিষমুদ্বন্ধনং বাপি প্রবেশং জ্বলন্ত ৰা। উপবাসমখে। শস্ত্রং প্রচরিব্যপ্তি বানরাঃ । ৩৬৷e॥১৩ এখানে উপবাস এবং শস্ত্র প্রয়োগের উল্লেখ দেখা যায়। अण श्रमेिं ७ ठानश्वन श्राथएग्न १दिब्रl७ cष cपह एठjां★ी कब्रिप्ठन, তাহা অামাদের শাস্ত্রে আছে। উহাকে শাস্ত্রে আত্মহত্যা বলা হয় नाश् : ३छ्-भूङ्का वण श्ब्रांप्झ । *ब्रडक ७ भांडत्रनिदाश८१ब्र अग्निष्ठ প্রবেশের কথা রামায়ণে অাছে। তাহ এইরূপ ইচ্ছা-মৃত্যু। এইরূপ ইচ্ছা মৃত্যুর উপদেশ এক বিধবা গৃহস্থ বধুকেও পদ্মপুরাণকার:দিয়াছেন। (পদ্মপুরাণ, পাতাল, ৬৫৬৯ শ্লোক । ) - রামায়ণে “আয়ুৰ্ব্বেদ” শব্দের উল্লেখ আদিকাণ্ডের ৪৫ সর্গে অাছে। ইহ পৌরাণিক সাগর মন্থনসম্বন্ধীয় একটি পরবর্তী প্রক্ষিপ্ত অধ্যায় । ইহার আলোচনা প্রক্ষিপ্ত-নির্দেশ অধ্যায়ে করা হইয়ছে। ( সৌরভ, পৌষ ) শ্ৰী কেদারনাথ মজুমদার বাংলা ছন্দ ও সঙ্গীত যতি ও তাল এক্ষণে আমরা যতিও তাল সম্বন্ধে কয়েকটি কথা বলব। কবিতায় বা গানে স্বরের ক্ষণিক নিস্তব্ধতাকেই যতি বা বিরাম বলে,—জিহবা যেখানে স্বভাবতই একটু বিশ্রাম করে তা’কে যতি বলে। “ধতি জিহোষ্টবিশ্রামস্থানমূ” (ছন্দোমঞ্জরী )। প্রথমেই একটা কথা মনে রাখা দরকার যে ধ্বনির বা স্বরের বিরাম হ’লেও কালের বিরাম হয় না, কাল চলতেই থাকে। স্বতরাং বর্ণকে আশ্রয় করে যে ধ্বনি প্রবাহিত হ’তে থাকে শুধু তারই যে মাত্র বা কাল-পরিমাণ আছে তা নয়, যতির ও মাত্রা বা কাল-পরিমাণ আছে। কিন্তু কাব্যছন্দে এ যতি বা বিরামকালের হিসাব রাখা নিম্প্রয়োজন ; কাজেই কাব্যে যতির মাত্রা-পরিমাণ গণ্য করা হয় না। কিন্তু র্যারা নূতন নূতন ছন্দ রচনা করেন তাদের পক্ষে ধ্বনিতত্বের এসব সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন ; তাতে নব নব ছন্দ উদ্ভাবনার সহায়তা হয়। সাধারণভাবে ছন্দের আলোচনার ক্ষেত্রে এসব স্বক্ষ হিসাব বাখতে হয় না বটে ; নূতন নূতন স্বাক্ট করতে গেলেই এসব সূক্ষ্মতত্বের সংবাদ রাখা ॐ८ब्रांजन ।। ७कफै नूठेख र्मिहे । यथा নামে সন্ধ্য। তন্ত্ৰালস, সোনার আঁচলখস হাতে দ্বীপশিখ, দিনের কল্লোল পর छैiनि मिल दिल्लौचब्र शृंन द्रुनिक । -ब्रवैौटानांथं উস্কৃত শ্লোকটি পড়লেই বোঝা যায় যে একটি পাদের আবৃত্তি শেষ হ’য়ে গেলে আরেকটি পাদ স্বরু করা পৰ্য্যন্ত খানিকক্ষণ থেমে থাকৃতে হয়, এ সময়টুকুই ধ্বনি-বিরতি ব। যতির মাত্রা-পরিমাণ। কিন্তু কবিতায় এ সময়টুকুর হিসাব রাখার বিশেষ প্রয়োজন নেই, যদিও গানে তার স্বার্থকতা যথেষ্ট আছে। অবশ্য কবিতায়ও এই ঘূতিটুকু ধ্বনির চাইতে এতটুকু কম গ্রয়োজনীয় নয়, এই যতি ও গতিকে নিয়েই সমগ্র কবিতাটার সার্থকতা। কারও প্রয়োজনীয়তা কম নয়। তবে কবিতায় যতিকালটুকুর হিসাব না রাখলেও চলে, ধ্বনির গতির হিসাব
