পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

]সংখ্যা لأن সাহায্যেই এছদের তাল রক্ষণ হ’রে থাকে। এজন্তই এছঙ্গকে ত্রিমাত্রিক বা অসমপদী তালের ছন্দ বলেছি । উক্ত দৃষ্টান্তটি মাত্রাবৃত্ত ছন্দে অসমপণী তালের নমুনা । এবার স্বরবৃত্ত ছন্দ থেকে অসমপদী তালের একটা উদাহরণ ( 1 - ७३ निरश्ण शै* ! श्लब, श्रम | —-নিৰ্ম্মল তাঁর । রূপ তার কণ্ঠের হার ল’ঙ্গর ফুল, কপুর কেশ ধূপ : আর কাঞ্চন তার গেীঃব, আর মৌক্তিক তার প্রাণ, আর সম্বল তার বুদ্ধের নাম, সম্পদ নিৰ্ব্বাণ । ==সত্যেন্ত্ৰনাথ গানের রীতিতে এখানে প্রতিপদে তিনটি করে' মাত্রা পাওয়া যাবে, যদিও বিশুদ্ধ কাব্যছন্দের ভাষায় একে মাত্রাবৃত্ত না বলে স্বরবৃত্ত বলেছি । তিন মাত্রার মাপকাঠিতে রচিত হয়েছে বলেই একে ত্রিমাত্রিক বা অসমপদী তালের ছন্দ বলব । অক্ষরবৃত্তে এতালের मृडेखि ७ई, ७ीय पांद्र ८७ॉब्रl भी पलिग्न ७tद, জগৎ জনের শ্রবণ জুড়ীকৃ, হিমান্ত্রি-পাষণ কেঁদে গলে যাক, মুখ তুলে আজি চাহ রে । —রবীন্দ্রনাথ । এছনে হেমচন্দ্র ও নবীনচন্দ্র অনেক বিখ্যাত কবি ভা লিখে গেছেন। রবীন্দ্রনাথও প্রথমত অক্ষরবৃত্তে এই অসমপদী তালের অনেক কবিতা রচনা করেছেন । কিন্তু অক্ষরবৃত্তে এতাল ভাল শোনায় না, যেখানে যুক্তবর্ণ উপস্থিত হয় সেখানেই প দ পদে তালভঙ্গ হয়, শ্রীতিকটুতা দোষ হয়। এই তথ্যটি লক্ষ্য করেই রবীন্দ্রনাথ বাংলায় মাত্রাবৃত্তের প্রবর্তন করেছেন ; মানসীতে তিনি সৰ্ব্বপ্রথম যুক্ত বর্ণের পূর্বস্বরকে দ্বিমাত্রিক বলে ধরে এ নতুন ছন্দ ব্যবহার করতে স্বরু করেন। এখন অসমতালের ছন্দ সৰ্ব্বদাই মাত্রাবৃত্তে রচিত হ’য়ে থাকে ; অক্ষরবৃত্তে অসমতাল সম্পূর্ণ অপ্রচলিত হয়ে গেছে। আঙ্ক-একটা উদাহরণ দিচ্ছি, রবীন্দ্রনাথের “প্রভাত সঙ্গীত” থেকে। পাঠক পড়লেই বুঝতে পারবেন এরচনাট। মার্জিত শ্রীতি-রুচির উপর কতখানি অভ্যাচার করে । বায়ুর হিশ্নোলে ধরিখে পল্লব मङ्ग भङ्ग धूम्न छन, * छांब्रिशिद् श्'tङ किcमब्र ऐझity পার্থীতে গাহিকে গান ৷ বাংলা ছন্দ ও সঙ্গীত المسناة এখানে যুক্তবর্ণগুলো যেন গুরুভার প্রস্তরখণ্ডের মত স্বর-প্রবাহের গতি রোধ করে দাড়িয়ে আছে ; আমাদের ছন্দ-চেতনাও যেন সে গুরুভারে নিপীড়িত হচ্ছে। স্বতরাং এভারটাকে যদি একটু লঘু করে দেওয়া যায় তবেই ছন্দের স্রোত আবার অবাধগতিতে বয়ে চলবে,— & বায়ু-হিল্লোলে ধরে পল্লব भन्न भग्न भृक्ल ठान, চারিদিক হতে কি যে উল্লাসে পাখীর গহিছে গান ! কাব্যে বিষম তালটা মাত্রাবৃত্ত ছন্দেই শোভা লাভ করে । সেজন্যে অক্ষরবৃত্তে বা স্বরবৃত্তে এতালের ছন্দ সচরাচর রচিত হয় না । বিষম তাল অনেকরকম হ’তে পারে। দু-একটা দৃষ্টান্ত দিচ্ছি ; যথা— (১) বিপদে মোরে । রক্ষা কর, । এ নহে মোর | প্রার্ধম, বিপদে আমি । না যেন করি । ভয় । দুঃখ-তাপে ব্যথিত চিতে নাইবা দিলে সাত্মণ, ছুঃখে যেন করিতে পারি জয় । সহায় মোর মা যদি জুটে নিজের বল না যেন টুটে, সংসাঞ্জেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চন। নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয় । -ब्ररोौटचनांर्ष এখানে প্রতি পাচ মাত্রার পরেই যতি আছে । কিন্তু খুব সূক্ষ শ্রুতির নিকট প্রতিপাদেই তিন মাত্রার পরেই একটা যতির আভাস ধরা পড়বেই। সুতরাং আসলে এখানে তিন মাত্রার অসমপদের সঙ্গে ফু’ মাজার একটা সমপদের যে’গেই পাঁচ মাত্রার এক-একটি পদ রচিত হয়েছে। এই অসম ও সম তালের মিশ্র তালকেই বিষম তাল বলা হয়েছে । (২) জড়ায়ে অাছে বাধl, I ছাড়ায়ে যেতে চাই, { ছাড়াতে গেলে ব্যথা | বাজে । মুক্তি চাহিবারে তোমার কাছে ৰাই চাছিতে গেলে মরি লাজে । --রণীকানাধ এটা সপ্তমাত্রিক ছন্দ অপূর্ণ চৌপদী ছন্দ ; কারণ প্রথম তিন পদে সাতটি করে মাত্রা ও শেয পদে দুটো মাগু মাত্রা আছে । কিন্তু এর তাল বিষম, কারণ প্রতিপাদেই তিন মাত্রীর পরে.একটা ঈষৎ ধতি আছে। এ যতি প্রত্যেক পাদকে একটি তিনমাত্রার অদমভাগ এৰুং