পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

જ્યાં માવm] AA AMMAMSMMMMMMMMAMMMMMeMAM MMAAA SAJSJAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAJS তুলেছে, কাব্যের ক্ষেত্রে তা গড়ে উঠেছে শস্ব পর্শ রূপ রস গন্ধ প্রভৃতির মানসী মূৰ্ত্তির মাধুরীতে। কিন্তু কাবেও মাত্র প্রভৃতির কিঞ্চিৎ সার্থকতা আছে; এরা সেই সৌন্দৰ্য-ইমারতের স্কুল উপাদানই মাত্র জোগায়। সেজন্তই এগুলোকে হিসাবের বিচারে অল্পবিস্তর পরিমাপ করা যায়। কিন্তু কাধ্যে স্বরের যে জাভাস পাই তার কোনো বিশ্লেষণ নেই, ভাবের আবেগে চিত্তে যে গতির সঞ্চার হয় তার থেকেই কাব্যে ওই স্বরের উৎপত্তি হয়। কিন্তু সে স্বর গানের স্বরের মতে আপন গতিতেই আপনি বয়ে চলে না, ভাবের আবেগের অমুসরণ করে’ই কণ্ঠস্বরকে নিয়ন্ত্রিত করে। 哆 সঙ্গীত ও ছন্দ সম্বন্ধে আমরা যে বিষয়গুলোর আলো রাজপথ S AAAAAS AAAAA SAAAAAS JAMA AMSAeS A S A S A S A аа» S A S A SAS SSAS SSAS SSAS SSAMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA S AA AASAS A SAS SSAS SSAS SSAS চনা করলুম আশা করি তার থেকে এটুকু স্পষ্ট হয়েছে যে কাব্যের ছন্দ ও গানের ছন্দ কোনো কোনো বিষয়ে সদৃশধৰ্ম্ম বটে, কিন্তু সমানধৰ্ম্ম নয়। ধেক্ষেত্রে তাদের মধ্যে সাদৃশু আছে সেখানেও তাদের গতি একদিকে নয়, এ সাদৃশুটাও বিভিন্নমুখ । এ দুয়েরই যা হচ্ছে বৈশিষ্ট্য বা স্বতন্ত্র সার্থকতা তা সম্পূর্ণ পৃথক ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ ভিন্ন উপায়েই এ দুয়ের ভিতরকার স্বরূপ বা সৌন্দৰ্য্যমূৰ্ত্তিকে আকৃতি দান করে । অতএব কাব্য ও সঙ্গীতের ছন্দের যথার্থ পরিচয় লাভ করতে হ’লে এই দু’ শাস্ত্রেরই স্বতন্ত্র আলোচনা করা আবশ্যক । শ্ৰী প্রবোধচন্দ্র সেন রাজপথ [ R ] বিমানবিহারী প্রস্থান করিলে সুরেশ্বর ক্ষণকাল স্তব্ধ হইয়া বসিয়া রহিল ; তাহার পর পুনরায় ইংরেজী প্রবন্ধের প্রাফটা বাহির করিয়া দেখিতে আরম্ভ করিল। কিন্তু ইতস্ততঃ বিচরণ-শীল বিক্ষিপ্ত মনকে চেষ্টা করিয়াও কার্ধ্যের মধ্যে কোনে-মতে নিযুক্ত করিতে না পারিয়া বিরক্তিভরে কাগজপত্রগুলাকে ঠেলিয়া রাখিয়া দিল । ভুল সংশোধন করিতে গিয়া অন্তমনস্কতাবশতঃ দুই চারিট নূতন ভুলই হইয়া গিয়াছিল। প্রবন্ধের একটা অংশ পাঠ করিতে করিতে রচনাটা এমন নীরস ও নিকৃষ্ট বলিয়া মনে হইল ষে স্বরেশ্বরের একবার ইচ্ছা হইল প্রবন্ধেটা ছিড়িয়া ফেলিয়া দেয় ; কিন্তু দুইদিন পরের সংবাদপত্রের জন্ত প্রবন্ধটা নির্দিষ্ট হইয়া রহিয়াছে বলিয়া ছিড়িতে পারিল না। মাধবী ফিরিয়া আসিবার পূর্বেই স্বরেশ্বর গৃহ হইতে বাহির হইয়া পড়িল এবং সংবাদপত্রের কার্য্যালয়ে উপস্থিত হইয়া সম্পাদকের সহিত সাক্ষাৎ করিয় তাহার প্রবন্ধ ও প্রফ ফেরৎ দিল । * সম্পাদক সসন্মানে সুরেশ্বরকে বলাইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “সবট দেখা হ’য়ে গিয়েছে ?” স্বরেশ্বর মাথা নাড়িয়া বলিল, “না, সৰটা দেখতে পারিনি ; খানিকটা বাকি আছে । সেটা আপনি দেখে দেবেন ।” “কিছু বদলাবার আছে কি ?” “না, তা কিছু নেই।” তাহার পর একটু চিন্তু করিয়া কহিল, "দেখুন, আমার এ প্রবন্ধটা তেমন ভাল হয়নি। এটা না ছাপলে কি চলবে না ?” সম্পাদক ব্যগ্র হইয়া কহিলেন, “না। তা কি করে’ চলবে ? এ প্রবন্ধের জন্যে পরশুর কাগজে ছ কলাম জায়গা রাখা আছে। তা ছাড়া প্রবন্ধ ত বেশ ভালই হয়েছে ; খারাপ কিছুই ভ হয়নি।” মনে মনে বিরক্ত হইয়া স্বরেশ্বর বলিল, “বেশ, তা হ'লে ছাপুন।” সংবাদপত্র-কাৰ্য্যালয় হইতে নির্গত হইয়া স্বরেশ্বর মাণিকতলা ষ্ট্রীটে তাহার তাতঘরে উপস্থিত হইল। একটা ভিন্ন সব তাতগুলাই তখন বন্ধ হইছা গিয়াছিল। স্বরেশ্বর ঘুরিয়া ঘুরিয়া তাতগুলা দেখিতে লাগিল। অধিকাংশ তাতেই শাট প্রস্তুত হইতেছে দেখিয়া স্বরেশ্বর মনে মনে ঈষৎ বিরক্ত হইয়া কহিল, “সব উতেই