পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&# #ŵn ] TarunnoBot (আলাপ) ১৪:০৭, ১২ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സ്.-ഷൂ बJt;riब्र ।•••...श्रृिडि बिंश् छ्ः:र्षब्र विश्व ८षु, ७भन शंबब्र ८थांम्बांग्र बरछ ब्र७न ७१icम शंबिब्र cनहे ।” -“ब्राऊन-षांबू ८कांषां★ चां८छ्म ?" —“কেউ তা জানে না! আমাদের সঙ্গে তিনি পুরী গিয়েছিলেন, কিন্তু সেখান থেকেই একেবারে নিরুদেশ श्रब्रुइन !' লোকটি হতাশভাবে বললেন, “মশাই, জাজ ক'দিন ধীরে চারিদিকেই রতন-বাবুকে খুঁজছি। এত ক’রে যদি ৪ বা তার সন্ধান পেলুম, তবু তাকে পেলুম না। এ বড় মুস্কিলের কথা ! এখন উপায় ?” —“উপায় আর কি, আপনাদের ঠিকানা রেখে যান, রর্তনের দেখা পেলেই সব কথা তাকে জানাব।" অগত্যা ভদ্রলোক আনন্দ-বাবুর কথামত কাজ ক’রেই देिशांश्च श्'८णन । - আনন্দ-বাবু নিজের মনে-মনে বললেন, “ত হ’লে আর তে রতনের অজ্ঞাতবাসে থাকৃবার কোন দরকার নেই। নিজের দারিত্র্যের গর্বেই সে নিরুদ্দেশ হয়েছে, তার বিশ্বাস, আমরা ধনী ৰ’লেই তাকে অবহেলা করি । কিন্তু এখন তো আর সে গরীব নয়, এখন সে হয়তো আমাদের চেয়েও ঢের বেশী টাকার মালিক। অস্তুভ সৌভাগ্য! এ খবরটা জানতে পারলে তার মনের ভাব কি-রকম হ’বে তা কে জানে ? সে আমাদের সঙ্গে দেখা করবে, না দেশে গিয়ে নূতন পথে নূতন ভাবে জীবন স্বরু করবে ?” এমন সময়ে পূর্ণিমা ভিতর-দিক্কার দরজা দিয়ে উকি মেরে বললে, “বাব, তোমার রুগীরা চলে গেছেন তো একলাটি ওখানে ব'লে আছ কেন ? বাইরের ডাক থাকে তো এইৰেল যাও, নইলে ফিৰ্বতে দেরি হয়ে যাবে যে !” জানন্দ-বাৰু ব’লে উঠলেন, “পূর্ণিমা, পূর্ণিম, আজ এক মন্ত মুখবর পেয়েছি ! চল, বাড়ীর ভিতরে গিয়ে সব কথা বলছি, শুনলে তুই অবাক হ’বি!” বলতে বলতে ङिनि दार्फेौब्र ठिछरब्र छूट्रनर्न । এই ঘটনার সপ্তাহখানেক পরে জাবরি এক অভাবিত ব্যাপার 1 জানা-বাৰু বৈকালে রোগীদের দেখতে যাৰার জন্তে পোষাক পরছেন, এমন সময়ে পূর্ণিমা একখানা চিঠি হাতে করে ঘরে ঢুকে বললে, “বাবা, চিঠিখানা বেনো-জল ४०१ AMAMMA MMA AMAAASAASAASAASAASAA AAAASSAAAAAAS A SAS SSAS SSASAS SSAS SSAS এইমাত্র এল—উপরের ঠিকানাটা যেন রতন-বাবুর হাতের লেখা ব’লে মনে হচ্ছে, ছাপ রয়েছে কটকের ডাকঘরের।” আনন্দ-বাৰু ব্যগ্রভাবে চিঠিখান নিয়ে, খুলে ফেলেই উচ্ছ্বসিত স্বরে বলে উঠলেন, "ধ্যা রে পূর্ণিমা, (ड्नई চিঠি লিখেছে বটে—দেখি, দেখি, কি লিখেছে ?” • চিঠিখানি এই – * সম্মাননীয়েযু— অনেক দিন পরে আবার আমার প্রণাম গ্রহণ করুন। একটি বিশেষ কারণে বাধ্য হয়েই আপনাকে এই চিঠি লিখছি, নইলে আজও আপনাকে প্রণাম করবার স্বযোগ পেতুম না। এতদিনে আপনার নিশ্চয়ই কলকাতায় ফিরে গেছেন ভেবে, কলকাতার ঠিকানাতেই চিঠি লিখলুম। এ চিঠি আমার বিনয়-বাবুকে লেখাই উচিত ছিল। কিন্তু পাছে তিনি ভাবেন, যে, আমি যেচে তার সঙ্গে আবার আলাপ জমাবার চেষ্টা করছি, সেইজন্তে আপনাকেই সকল কথা জানানো ছাড়া উপায় নেই। বিনয়-বাবুর কাছে আমি নানা বিষয়ে উপকৃত আছি। র্তার সম্বন্ধে আমার মনের ভাব অবশু খুব প্রতিকর নয় ; তা হ’লেও তার উপকার ভুলে গেলে আমার পক্ষে ঠিক মনুষ্যোচিত কাজ হ’বে না। এইজপ্তেই একটি বিষয়ে আমি তাকে সাবধান ক’রে দিতে চাই। আমার হয়ে আপনি তাকে আমার কথা জানাবেন । কটকে আমি আমার এক বাল্যবন্ধুর আশ্রয়ে আছি। এই বন্ধুরই চেষ্টায় আমি এখানকার এক প্রবাসী বাঙালী পরিবারে গৃহ-শিক্ষকের পদ পেয়েছি। এরা পাচদীঘি গ্রামের জমীদার—বায়ু-পরিবর্তনের জন্তে কটকে আছেন। এদের পরিবারে একটি আশ্রিত লোককে দেখলুম, র্তার চেহারা প্রায় নরেন-বাবুর মত—যাকে আপনার ‘কুমার-বাহাদুর" ব'লে জানেন । আমি এই চেহারার সাদৃশ্বের কথা তোলাতে জানতে পারলুম যে, নরেন-বাৰু এর সহোদর হন। এর কাছে নরেন-বাবুর স্বহস্তে নাম লেখা ফোটো পৰ্য্যস্ত আমি দেখেছি। কথা-প্রসঙ্গে জারো শুনলুম যে, নরেন-বাবুরা পাচদীঘির জমিদারের খুব দুর-সম্পর্কের আত্মীয়, আর গরীব বলে এদেরই আশ্রিত। তার ‘কুমার-বাহাদুর উপাধিটা একেধারেই