boobo কল্পিত্ত। এই কল্পিত উপাধির জোরে নরেন-বাৰু নাকি ८कांथांच्च ५कयtब्र ८लांक ठेकिएग्न छैiङ cखांश्नांफ़ রেছিলেন, আর সেইজন্তেই নাকি এই জমিদারপক্লিয়ার থেকে বিতাড়িত হয়েছেন। -rgধ্যাপারটা সত্য কি না বিনয়-বাবুকে খোজ নিতে বলবেন, নইলে তার হাতে কস্তাসম্প্রদান করলে, একটি নিষ্পাপ বালিকার সর্বনাশ করা তো হবেই, তা ছাড়া তাকে নিজেকেও চিরদিন অমৃতপ্ত হ’তে হ’বে । তাকে সাবধান করা কৰ্ত্তব্য বলেই আপনাকে সব কথা জানালুম। আপনাদের সঙ্গে আসবার সময় দেখা ক'রে আসি-নি ব'লে আপনারা নিশ্চয়ই দুঃখিত হয়েছেন । কিন্তু কি জন্তে আমি বিদায় নিয়েছি, তার কারণ আপনি অবশুই শুনেছেন । আমার মত কলঙ্কিত লোককে আশ্রয় দিয়ে বিনয়-বাৰু নিজেই শেৰে ভীত হয়েছিলেন। এমন অবস্থায় আমার পক্ষে এটা ভাবা খুবই স্বাভাবিক, যে, আপনিও হয়ত আমার সংসর্গ পছন্দ করবেন না । এই সঙ্কোচেই আপনার সঙ্গে দেখা করি-নি। যদি অস্কায় হয়ে থাকে ক্ষম করবেন। অথচ আমার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগই মিথ্য। আসল ব্যাপারটা হচ্ছে এই । আমি যে-মেসে থাকৃতুম, সেখানকার চারজন যুবক ডাকাতীর অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়। তাদের সঙ্গে আমার আলাপ ছিল, যদিও তাদের চরিত্রের কথা আমি কিছুই জানতুম না। তবু পুলিস মিথ্যা সন্দেহে আমাকেও গ্রেপ্তার করে । পরে প্রমাণ অভাবে আমি মুক্তি পেলেও পুলিসের শুভদৃষ্টি এখনো আমার সঙ্গে সঙ্গে ফিরছে । এ পৃথিবীতে আমার মতন হতভাগ্য খুব কমই আছে । আমি নিজেকে মানসিক ও দৈহিক হিসাবে সাধারণ বাঙ্গালীর চেয়ে উন্নত ব'লে মনে করি। প্রতিভা না থাক, আমার শক্তি আছে—কিন্তু সে শক্তি নিয়ে কোনোদিকেই আমার জীবনকে আমি সফল করতে भाबि-नि अदर डांब ७कभाज कांब्र१ शब्रिजा। श्रद्रौद ব’লেই জামি এত অসহায় হয়ে সকলের পিছনে পড়ে আছি । * , অথচ চোখের সামনে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি, যে, SSASAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSASASA AAAAASAAAAS AAAAAMSMAeSAAAAAA SAAAMAeS প্রবালী—চৈত্র, ১৩৩• ২০শ ভাগ শুর খণ্ড Ae MAeSAAASAAA AAAASAAMeSMSAeS AeMAMASAMAMS به یحیی خیمه مجم একেবারেই যে নিগুৰ্ণ সেগু দেশের মুখ্যে সকল ৰিঙ্গগেই নাম কিন্ছে, কেবলমাত্র টাকার জোরে । অমুক বাৰু মন্তবড় এডিটর’,—কারণ তার টাকা আছে ; অতএব খবরের কাগজ প্রকাশ ক'রে নিজেই তার সম্পাদক হয়ে বসেছেন—যদিও এক লাইনও লিখতে পারেন না। অমুক বাবু রাজনীতি-ক্ষত্রে বা শাসন-পরিষদে একজন মাথাওয়াল লোক-যে-হেতু তিনি ধনীর সপ্তান, অতএব মাহিনী দিয়ে শিক্ষিত গরীব কৰ্ম্মচারী রেখে নিজের বক্তৃতাগুলি লিখিয়ে নেওয়া খুবই সহজ। বলব কি, আজ মহাত্মা গান্ধীর শিষ্য-রূপে যারা দেশের নেতা · হ’য়ে উঠেছে এবং ত্যাগের বুলি জাউড়ে সকলের চোখেই তাক লাগিয়ে দিচ্ছে, তাদের মধ্যেও বেশীর ভাগ লোকই কেবলমাত্র টাকার জোরেই নেতা । আমি এদের অনেককেই ভালো ক’রেই চিনি,-বাইরে এর খন্দরের ছদ্মবেশ পরলেও আমার চোখে ধূলো দিতে পারবে না। কাগজে পড়বেন এদের কেউ কেউ দেশের কাজে পঞ্চাশ বা ষাট হাজার টাকা দান করেছে। অথচ খোজ নিলে জানবেন, এর এক পয়সাও না দিয়ে দাতা ব'লে বিখ্যাত। এরা নাকি মহাত্মা গান্ধীর আত্মত্যাগী শিষ্য ! হ্যা, খদ্দর পরলেই যদি সব দোষ মাপ হয়, তা হ’লে এরা গান্ধীজীর শিষ্যই বটে। কিন্তু এদের বাড়ীর ভিতরে ঢুকলেই দেখবেন, মদ ও সিগারেট থেকে স্বরু ক’রে সব জিনিষই বিলাতী। সামান্ত বিলাতী সিগারেট ছাড়বার শক্তিও ষার নেই, সেও সৰ্ব্বত্যাগী সন্ন্যাসী গান্ধীজীর নাম নিয়ে নেতা হয়ে সারা দেশের উপরে হুকুম চালাচ্ছে! আমি মিথ্য বলছি না বা অত্যুক্তি করছি ন। একে একে এদের অনেকেরই নাম আমি প্রকাপ্তে বলতে পারি। তবু দেশের লোক অন্ধ কেন ? ভোটযুদ্ধে এই ভগুরাই জয়মালা পায় কেন ? কারণ এর ধনীর সস্তান ! এদের ট্যাক থেকে একটা কাণ। কড়িও দেশের লোকের ভোগে লাগবে না, তবু এদের পকেটের ঝম্বমানি उनहे नकटण cभांश्डि छ्'रब थांटक-Éांकांब्र७ञनि भश्भिा ! টাকার আওয়াজ শুনলে লোকে গাধার ডাককেও তানসেনের গান ব'লে মেনে নিতে আপত্তি করবে না। ধনীর হাজার দোষ থাকৃলেও কেউ তা জামোলে জানবে না।
