পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ురిi: 叠 সিদ্ধাস্তের প্রধান আপত্তি, তর্কবিদ্যার ভাষার ব্যাপ্য-ব্যাপক-জ্ঞানের जडांव ।। ७३ चर्डी॰वद्र डूब्रि छूब्रि छैनांश्ञ१ गleब्रl यांग्र । cषrश्छू অমুকের উপাধি, সামন্ত ; অতএব তিনি মাহিষ্য, তিনি উগ্রক্ষত্ৰিয়, তিনি ছত্ৰী ; এইরূপ অনুমানের গোড়ার গলা। আশ্চর্য এই সকলের . চোখে এই গলদ পড়ে না। আদিতে গণ ও কম দেখিয়া চারিবর্ণের বিভাগ হইয়াছিল। পরে শমবিমর্ণগুপ্ত ও দাস, গরিবর্ণের সংজ্ঞা হইয়াছিল। শম ও বর্ম এখণও ব্রাহ্মণ ও ক্ষত্রিয়বর্ণের অধিকারে অtছে, গুপ্ত ও দাস যথাক্রমে ८कवण tषश ७ नूज बc{# अषिकांtब्र नाई। ७क्लेिशांद्र नाम नरञ्ज| ৰাক্ষণেরও আছে, যদিও ইদানী কেহ কেহ দী-স পরিবর্তে দী-শ বানান করিতেছেন। এতকাল মুখোপাধ্যায়, বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতি সংজ্ঞা কেবল ব্রাহ্মণের অধিকারে ছিল ; ইদানী জাতিতে খ্রিষ্টানের নামেও এই এই সংজ্ঞা পাওয়া যাইতেছে । আমরা সংজ্ঞ না বলিয়া পদ্ধতি বলি । গ্রাম্যজন বলে, পন্ধিৎ । সংজ্ঞ না বলিয়া পদ্ধতি বলাই ঠিক পদ্ধতি শব্দের অর্থ, পঙক্তি। এক এক জাতির মধ্যে নন। পঙক্তি আছে। যেমন ব্রাহ্মণের মুখে|পাধ্যায় বম্যোপাধ্যায় লাহিড়ী ঘোষাল মৈত্র ইত্যাদি। পদ্ধতি শুনিয়া ব্ৰাহ্মণ কি না বুৰিতে পারা যায়। অঙ্ক জাতির মধ্যেও দুই-একটা পদ্ধতি সে-সে জাতির সংজ্ঞাস্বরূপ হইয়াছে। যেমন, সেন গুপ্ত, বস্তু মিত্ৰ । কিন্তু দাস দত্ত দে সেন পাল ঘোষ প্রভূত পদ্ধতি একাধিক জাতির মধ্যে আছে । সুতরাং এতদ্বদ্বারা জাতি নিদে শ করিতে পার! যায় না। চৌধুরী মজুমদার বক্সী রায় মল্লিক সামন্ত প্রভৃতি উপাধি স্থাঃ আীে পারা যায় না। নরহরি দত্ত, এই নাম হইতে বুঝি, দত্ত বংশের নরহরি নামক ব্যক্তি ; কিন্তু, দত্ত বংশ জন্মে অর্থাৎ জাতিতে কি, তাহা বলিতে পারিব না । দেখিতেছি, জালুঝিঙ্গার দ্বন্দ্ব এখনও মেটে নাই। কলিকাতায় অtলুর সের চারি অনা, আর ঝিঙ্গার সের আট আনা হইলেও আশ্চর্যের বিষয় হইবে না, কারণ, কলিকাত ধনের দেশ, ভোগীর দেশ। বাঁকুড়া সের প নয়। বাঁকুড়ার ঝিঙ্গা ভাল বটে, কিন্তু আলুর তুলনায় অল্পসার । এই জ্ঞানের নিমিত্ত কৈমিতিক বিশ্লেষণ অবিস্তক হয় না। স্বাদে কিংবা প্ৰাণে এত উত্তম ময় যে অল্প বস্তু অধিক মূল্যে কেন। যাইতে পারে। পটোলও অল্প-সার, কিন্তু স্বাদে উত্তম । আয়ুবেদমতে, পত্রফল-শাকের মধ্যে পটোল শ্রেষ্ঠ। স্বতরাং বেশী দাম দিয়া পটোল কিনিতে ইচ্ছা হইতে পারে। গুণে ঝিঙ্গা অধম, অধিক থাইলে নাকি উদরাময় হয় । কটকে দেখিয়াছি বর্ষাকালে যখন কলেরার প্রকোপ হয়, তখন মুনসিপালিটি ঋিঙ্গ খাইতে নিযধ করেন। ওড়িষ্যাও বাঁকুড়ার তুল্য দরিদ্র,কিন্তু বিদ। কখনও চরি আনা সের বিক্রি হইতে tप्रशि नॉ३ ।। উঠিবার সময় দুই দশ দিম নয়, বর্ষাকালে অন্ততঃ দুই মাসকাল চরি আন সের কেন থাকে, তাহার একটা কারণ দেখিলাম। সুখাদ্য বলিয়া হউক, ধে কারণে হউক লোকে চায়। অপর কারণ, উৎপাদন কম হয়। একদিন এক ঝিঙ্গা-বেপারীকে ধরিয়াছিলাম। সে নিজের প্রবাসী—চৈত্র ১৩৩০ { २७* छt१, २$ ६६ छाप्नद्र किन बाजांcब ८षध्रिड बॉश्ङहिण । “बां%, क्षिअtब cमब siब्रि चांना cरून बनिप्रुइ ? sारब थाझेनि ८षणी कि ?" cन अखब्र कब्रिब्रझिल, “क्त्रि-strष थाझेनि किङ्कझे नाझे, द६ीब्र पत्रांtणं णांश् अब्र३िवांद्र সময় যা খাটনি। তার পর আর কিছুই করিতে হয় না।” “ফঙ্গে cकभन ?” “dन्द्र । ७को| गाह्र क्षाकिरण अिक श्रृंझइद्र झनिम्न बाँच्न !' “খাটনি নাই, ফলে ঢের । বেশী চাষ কর না কেন ? দুই অান সের বেচিলেও অনেক লাভ পাইতে ” “তা বটে, করা হয় না।” . স্বচ্ছন্দ-জাত, প্রায় অযত্ন-সস্তুত বলিয়া ঝিঙ্গ বস্তু বলিয়ছি। কিছু চাষ অবস্ত কল্পিতে হয়। বেড়ার গাছ করিতে গেলেও, মাটি খুড়িতে হয়, গ্রীষ্মকালে জল দিতে হয় । চাষ পাইলে ঝিঙ্গ উত্তম ফল-শাক হইতে পারিত। এবিষয় প্রশ্নের বাহ হইলেও একটু লিখি। ঝিঙ্গার নিকট জ্ঞাতি ধুন্দুল । কোথাও বলে পরোল। গাছে, তক্ষতে চড়ে বলিয়| বিঙ্গ ও পরোলকে কোথাও তরাই বলে। পরোলের চাষ আরও সোজা। তরমুজ, খরমুজ, গমক, কঁকুড়, যুটী, শসা, লাউ, ছাচি কুমড়া, গুড় কুমড়া (বা ডিঙ্গলী , পটেল, চিচিঙ্গা ( বা হোপ }, উচ্ছ করলা, ককরোল, ঝিঙ্গা, পরোল,—সব এক বর্গের,-কুষ্মাগুদি বর্গের । সকলের গুণ সমান নয়। তথাপি, সকলেই অল্পধিক রেচক। মাকাল, তিতা পরোল, তিতা লাউ প্রভূত গাছও এই বর্গের । এইসকলের রেচকতা প্রসিদ্ধ। কখন কখনও ঝিঙ্গাও তিত হয়, বঙ্গ অবস্থায় ঘুরিয়া যায়, বিষাক্ত হয়। অর্থাৎ বিঙ্গ এখনও পৌষ মানে নাই। পাকিলে ঝিঙ্গ কাঠ হইয় দাড়ায়, ফলের মুখে রন্ধ, হয়, সে পথে বীজ বাহির হয়। সে সময় ইহার অংশুজাল সকলের প্রত্যক্ষ হয়। অংশু দুষ্পচ। কচি অবস্থায় কোমল থাকে, একটু বাড়িলে কঠিন হইয় পড়ে। কিন্তু বাজারে যে পিঙ্গ বিক্রি হয়, সে-সব কচি নয়। কচি বেচিতে গেলে ওজনে বাড়ে না। যত্বপূর্বক চর্য করিলে ঝিঙ্গার দেtল কমাইয় গুণ বাড়াইতে পারা যাইবে । তখন চারি অীনা সের কিনিতে কাহারও আপত্তি হইবে না ! শ্ৰী যোগেশচন্দ্র রায় “মন্ত্রীদের প্রতি অবিশ্বাস প্রকাশ” ফল্গুন সংখ্যা প্রবাসীর বিবিধ প্রসঙ্গে সম্পাদক মহাশয় উপরি-উক্ত মন্তব্যটির একস্থলে লিখিয়াছেন, মাগ্রাজের ও মধ্যপ্রদেশের ব্যবস্থাপকসভাদ্বয়ে ঐ-প্রকার প্রস্তাব (অর্থাৎ মন্ত্রীদের প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করিবার প্রস্তাব ) উপস্থিত করিতে দেওয়া হইয়াছিল এবং তাহাতে গবৰ্ণমেন্টের পরাজয় হইয়াছিল।” ইহাতে, অসাবধানতাবশতঃ একটু ভুল রহিয়৷ গিয়াছে। মাত্রীজের ও মধ্যপ্রদেশের ব্যবস্থাপক-সত্তাম্বরে প্রস্তাবটি উপস্থিত করিতে দেওয়া হয় বটে, কিন্তু দুইশ্বানেই গবর্ণমেন্টের পরাজয় হয় নাই। মাত্রাজ ব্যবস্থাপক-সভায় প্রস্তাবটি গৃহীত হয় নাই। ভোট লওয়া হইলে দেখা যায় যে প্রস্তাবটির সপক্ষে ৪৩টি ভোট ও বিপক্ষে ৬৪টি ভোট দেওয়া হইয়াছে। শ্ৰী অমিয়কাস্ত দত্ত فينحص جيجص محصعيسجيصبح هميس جميع صيتيهي