পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 سنا AeeMASAMAAASA SAASAASSAAAAA AAAAMSAAAAAAAS প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩• { २७* eांग, २घ्न १७ AASAASAA AAAAeAM MS Be ee بجای حبیبر هماییه**** ইহা হইতে দেখা যাইতেছে, যে, বাঁকুড়াতেই সৰ্ব্বা- প্রতি বর্গ-মাইলে ১১৪৮ জনের বাস ; সেখানে লোক পেক্ষ বেশী হারে লোকসংখ্যা কমিয়াছে। অতএব বাঁকুড় বঙ্গের ক্ষয়িষ্ণুতম জেলা। দেশের উন্নতি করিতে হইলে, যে-সকল জেলার ও স্থানের সর্বাপেক্ষ অধিক অবনতি হইয়াছে, তাহদের অবনতি নিবারণ ও উন্নতি সাধনের চেষ্টা করা সৰ্ব্বাগ্রে কৰ্ত্তব্য। বাঁকুড়া জেলার অবনতি সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক হওয়ায় এবং উহার সহিত আমি অন্য জেলা অপেক্ষা অধিক পরিচিত বলিয়া উহার সম্বন্ধে কিছু লিখিতেছি। বাংলা দেশের ২৮টি জেলার মধ্যে মৈমনসিংহের লোকসংখ্যা ( ৪৮,৩৭,৭:৩) সকলের চেয়ে বেশী । ইহার লোকসংখ্যা ভারতবর্ষেরও অন্ত যে-কোন জেল অপেক্ষ অধিক । লোকসংখ্যা অনুসারে বঙ্গের জেলাগুলির মধ্যে বাকুড়ার স্থান একবিংশতম। ১৯২১ সালের মাতুযগুস্তি অমুলারে উহা ১০,১৯,৯৪১ জন লোকের বাসভূমি। ১৮৭২ সাল হইতে এপৰ্য্যস্ত ছয়বার মানুষ গুস্তি হইয়াছে । কোন সালে এ জেলায় কত লোক ছিল, দেখাইতেছি । সাল । লোকসংখ্যা । >br १२ و ة هو راوا وه 〉bbr) $ 2,85,448 ১৮৯১ ۵۰ براون و هوا و సె a : لا لا 8 ,ولا لا و لا لا ) సె ) ১১,৩৮,৬৭০ > > R> 0, R, RR ) সুতরাং দেখা যাইতেছে, যে, এই জেলার লোকসংখ্যা ৪৩ বৎসর পূৰ্ব্বে যাহা ছিল, তাহ অপেক্ষা ও কম হইয়। গিয়াছে। দশ বৎসরে ১,১৮,৭২৯ জন লোক কমিয়াছে ৷ সাধারণতঃ মনে হইতে পারে, যে, যে-সব জেলায় বসতি, ঘন, সেখানে লোক না বাড়িয়া, যে-সব জেলা বিরল-বসতি, সেখানেই লোক বাড়া উচিত। কিন্তু পশ্চিম-বঙ্গ অপেক্ষ পূৰ্ব্ব-বঙ্গে বসতি ঘন ; অথচ পশ্চিম-বঙ্গে লোক কমিয়াছে, পূৰ্ব্ব-বঙ্গে বাড়িয়াছে। দৃষ্টান্ত—বাঁকুড়ায় প্রতি বর্গ-মাইলে ৩৮৮ জন লোক বাস কবে, সেখানে লোক কমিয়াছে ; ঢাকায় বাড়িয়াছে । বাঁকুড়ার সকল অঞ্চলে লোক সমান হারে কমে নাই। সদর সব ডিবিজনে হাজারে ৭০ জন, বিষ্ণুপুর সবডিবিজনে হাজারে ১৬৯ জন কমিয়াছে। সদর সব ডিবিজনে ৬৯৪৪৪২ এবং বিষ্ণুপুর -পূব ডিবিজনে ৩২৫৪৯৯ জনের বসতি। কোন থানার এলাকায় হাজারে কত লোক কমিয়াছে, তাহা হইতে মোটামুটি বুঝ। যাইবে, কোন অঞ্চলের স্বাস্থ্য ও অবস্থা কিরূপ। থান ৷ -‘হাজারে হ্রাস । বাঁকুড়া, ছাত ন৷ ২৮ ওন্দ, তালডাংরা 〉。● গঙ্গাজলঘাটি, সালতড়া, বড়জোড়, মেঝ্যা yచి খাতড়া, ইনপুর, রাণীবধ, রাইপুর ぐり) শিমলাপাল ዓ » বিষ্ণুপুর, জয়পুর, পত্রিশয়ের, রাধানগর, ইন্দাস, সোণামুখী ১৭১ শিরোমণিপুর, কোতুলপুর ჯ ჯუჯ) এখন, বাঁকুড়া জেলার লোকক্ষয়ের কারণ অতুসন্ধান করিতে হইবে । তাহা করিতে হইলে প্রথমত: দেখিতে হইবে, কোন জেলায় কৃষিযোগ্য জমীর অংশ কত, সেই অংশের কত অংশে চাষ হয়, বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত কত, জমীর উৎপাদিকা শক্তি কিরূপ, ইত্যাদি । বঁfকুড়া জেলায় মোট যত জমী আছে, তাহার শতকরা ৩৩৬ অর্থাং মোটামুটি রকম সাড়ে পাচ আনায় চাষ করা হইয়া থাকে । আরো শতকরা ৫৬৪ ভাগে চাষ চলিতে পারে, কিন্তু তাহা আকৰ্ষিত অবস্থায় পড়িয়া থাকে । অর্থাৎ জল সেচনের বন্দোবস্ত করিতে পারিলে, এখন যত জমীতে চাষ হয়, তাহার উপর আরও প্রায় তাহার দ্বিগুণ জমীতে চাষ হইতে পারে। সমগ্ন বাংলা দেশে, চব্বিশ-পরগণা, খুলনা দাfঞ্জলিং ও পাৰ্ব্বত্য-চট্টগ্রাম বাদ দিলে, বাকুড়াতেই কৰ্ষিত জমীর অনুপাত সৰ্ব্বাপেক্ষা কম। ইহার মধ্যে দাঞ্জিলিং ও পাৰ্ব্বত্য-চট্টগ্রাম পাহাড়িয়া জায়গা, এবং উভয়ই বিরল-বসতি ; স্বতরাং কৰ্ষিত জমীর অংশ কম