পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] SAASAASAASAAeM AAAA AAAA AAAA SAS A SAS SSASAS SJSJSJSAAAAAAS AAASASASS দুষ্টান্ত স্বরূপ অক্ষরবৃত্ত ছন্দের কেবল প্রধান প্রধা কয়েকটা প্রকার-ভেদই দেখানো গেল ; এ ছন্দের আরও অনেক প্রকার-ভেদ রয়েছে। বাহুল্য-ভয়ে আর দুষ্টান্ত দেওঁয়া গেল না । এ ছন্দের উদ্ধত নমুনাগুলো থেকেই পাঠক অনায়াসে বাকি প্রকার-ভেদ গুলোর শ্রেণী-ভাগ ও নাম অনুমান করে নিতে পারবেন। যাঙ্গোক উক্ত দৃষ্টা ক্ষগুলো থেকেই বেশ বোঝা যাচ্ছে যে অক্ষরবৃত্ত ছন্দে প্রতি পাদে চার, ছয়, আট, এবং দশটি করে’ অক্ষর থাকতে পারে। অন্য কোন সংখ্যক অক্ষর নিয়ে এ ছন্দে পদ রচনা করতে গেলে পদগুলো খোড়া হয়ে যাবে । জীবমাত্রেরই দুষ্ট, চার, ছয়, আট, প্রভৃতি জোড়-সংখ্যক প। আছে বলেই তার চলতে পারে, বিজোড়-সংখ্যক প। নিয়ে ন্তিম, পচ, গোড়াতে হয় । এ ছন্দের ও তাঙ্গ, সান প্রভৃতি সংখ্যক অক্ষবে ৭ ছন্দ চলতেই পাবে ন, : এত প্রকলিটি বজাৰ্ম ৪ চেদর বিsেস লেপে আক্ষণ বুত্ত্বে দুটে। উপাযে অতি স্বাধীন ভাবে কবিত। বচন কর; বায় - একটি অমিত্ৰাক্ষর ছন্দ, তাবেকটি সর্বস্ব ছন্দ । সকলেই জানে চোদর পরে মিল না দেওয়াটাই অমিত্ৰক্ষরের বিশেষ স্ত্র নয় । “মহা ভারতের কথা সমান অমুত" লিখলেই মহাভারত অমিয়াক্ষর হয়ে আসলে প্রতি ছত্রের পরে মিল থাক বা না থাক ধতিস্থাপনের বৈচিত্ৰ্যই অমিত্ৰাক্ষরের বৈশিষ্ট্য.. নানা ভঙ্গীতে ১রি, ছয়, আট, দশ অক্ষরের পর মন্তি স্থাপন করে’ অর্থাং এ ছন্দের প্রতিপদ গুলোকে বহু বিভিন্ন পরিমাণের করাতেই এ ছন্দের গল্পীস্য-গরিম পরিস্ফুট হয়ে ওঠে । প্রতি ছত্রে চোদ অক্ষর রাখা কিব। চোদর পরে মিল ন! দেওয়াট। আবাম্বর মাত্ৰ ! বাধালাপিকে না। মেনে অক্ষর রক্ত ছন্দে মে কলিত। বচন; ল| | ধেত সে ভরাং এ ক্লেটে। আমাবশ্যক মাত্রীরত্ত ছন্দ ৮৯ AAAAA AAAA AAAA SAAA AAAA S AAAAA AAAA AAAAS AAAAA AAAA AM AAAA AAAA AAAA eMAAA AAAA AAAAeMM MSMAM SM MeeM AS MM MMM AA MM SM AAAA AAAA AAAA SAAA AAAA AAAM AAAA SAS S S AAAAAMM AAAAA করা যায় তাকেই মুক্তবন্ধ ছন্দ বলা যায়। মুক্তবন্ধ ছন্দে প্রতি ছত্রে দুই থেকে দশ পর্যান্থ যে-কোনো জোড়স” গ্যক অক্ষর-বিশিষ্ট এক বা দুটে। পাদ থাকে, এই তার বিশেষ স্ত্র । ছত্রের শেসেব দিকের মিলগুলো কবির ইচ্ছামত নিযুঞ্জিত শ্ৰম । রবীন্দ্রনাথের ‘বলাকা’র কতকগুলো কবিত ই ব| ল। অক্ষরবৃত্তের সর্বপ্রথম এবং সৰ্ব্বোংক্লষ্ট উদাহরণ । সে ঐশ্বর্যাশালী অহোর ক্ৰ ঐশ্বর্য্যের হাওয়াতে লালিত পালিত ও বৰ্দ্ধিত হয়ে গুঠে সে তার সহজলব্ধ সম্পদের প্রাচয্য সহজে উপলব্ধি করতে পারে না। বাংলার মতে। নদীমাতৃক দেশে যাদের জীবন পরিপুষ্ট, ভার বাংলার নদীগুলোর প্রকত্র মাধুর্য সজাগ ভাবে অল্পভব করে না, BB BB BBBB BBBBBCBB gggBB BBB BBBB DDB DDS SBB BBS ggBB SBBD DBBB BBS BBBB 0 BBBS BB S BB BSBS S ggg gggS KKKB গালc{কে সবল তুলছে রসমুগ্ধ বাঙালী সহজে ত্ৰ। অতু ভব করতে পারে ন! । কিন্তু যখন চোখ খুলে বিভিন্ন দেশের ছন্দের ক্ষীণপারাগুলোর দিকে দৃষ্টিপাত করা যায়ু তপন নিজের মাতৃভাষার এই অপূৰ্ব্ব সম্পদ দেপে হৃদয় গৌরবে পূর্ণ হয়ে ওঠে। কোন ভাষায় ছন্দের এমন তিনটে বিশালপার আছে, আর কোন ভাষায় এক পার থেকে এমন বহুধার নির্গত হয়ে সমগ্র কাবাক্ষেত্ৰকে এমন শ্যামল সুশীতল করে? ত৷ তে। জালিনে। জানি এই যে বাংলা ভাষার ভা গুরি রিক্ত নয়, তাতে অপরিমেয় ধনরত্বরাশি স্তরে স্তরে সক্তিত হয়ে আছে এবং নিঃস্ব যে বাঙালী, ১iব* ** সৰু জ করে” তুলেছে তুন্দের এইটেষ্ট আমাদের গৌরব । শ্ৰী প্রবোধচন্দ্র সেন সেঙ্গ আজ তার অধিক বা ।