>ミ8 વિજ્ઞાન-વિનાશ రిరితి g ২৩শ ভাগ, ১ম-থুগু SMeeM MeM MeM MeS MMM MMM MAS AAMA AAAA SAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA MM MAM AM AM MMMM MM ee eMeM MSAS A SAS SSe e MMM ee Mee eAMAMM AAAA AAAA ASASASA AAAAAS AAAAA ASASASA AAAA SAS A SAS A SAS SSAS SSAS চাকুরিয়াকেষ্ট এইরূপ কথা বল চলে। কতকটা এবম্বিধ কারণে লাটসাহেবের নিম্নলিখিত কথাগুলিও আপত্তি জনক— * * “ [ অtশু-লাবু গবর্ণমেণ্টের বিরোধিতা করিলে, তাহার } continued uccupation of the post would be impossible.” “The continuance of the course you have followed during the last few months would entirely preclude my favouring your reappointment.” লর্ড লিটনের চিঠিতে নিম্নলিখিত কথাগুলির ব্যবহারে তাহার ট্যাক্টের ( tactএর ) অর্থাং সময়োচিত বাক্যপ্রয়োগে-বিচক্ষণত ও কৌশলের অভাব সুচিত হয়— “... which [i. e., the Calcutta University is at present in need of financial assistance.” “...in your co-operation lies the only chance ilie without impairing its academic freedom.” গবর্ণমেণ্ট বিশ্ববিদ্যালয়কে যে অর্থ সাহায্য করেন তাহ। ভাইস-চ্যান্সেলারের পকেটে যায় না বটে। তাহ। হইলেও পরোক্ষভাবে লোভ দেখানটা ঠিক হয় নাই । ভাইস-চ্যান্সেলার বেতনভোগী লোক হইলে ও সম্ভবতঃ লর্ড লিটনের উক্ত কথাগুলি অশিষ্টাচারের পধ্যায়ভুক্ত হইত। আমর বাবু সুরেন্দ্রনাথ মল্পিক ও বধু যতীন্দ্রনাথ বসুর বিশ্ববিদ্যালয়-বিল দুটি দেখিয়াছি, এবং তৎসম্বন্ধে মত প্রকাশও করিয়াছি। গবর্ণমেণ্টের বিল্ আমরা দেখি নাই । সুতরাং লর্ড, লিটন ও স্তার আশুতোষের তদ্বিষয়ক উত্তর প্রত্যুত্তর সম্বন্ধে কোন মত প্রকাশ করিতে পারি না । છાત્ર વાજીના કામ માં નિહાનિ ઃા ડાબ જાંના গবণ মেন্টের সহযোগি । করেন, তাঙ্গ হইলেই তিনি ভাইস-চ্যান্সেলারের পদে পুনর্নিযুক্ত হইবেন, তাহাকে পদ-প্রদানের এইরূপ সৰ্ত্তসংযুক্ত প্রস্তাব করা সৌজন্য কিম্বা বুদ্ধিমত্তা কোন দিক দিয়াই ঠিক হয় নাই। কেহ বলিতে পারেন, “তবে কি আপনার বলেন, যে, বিন সৰ্ত্তেষ্ট তাছাকে পুননিযুক্ত করা উচিত ছিল y” গবর্ণমেণ্ট, সীতাসভাই মাশু-বাবুর কাজ অবশ্য প্রয়োজনীয় of securing public funds for university মনে করিয়া থাকিলে তাহাই করা উচিত ছিল ; তাহা ন হইলে, তাহার পুনর্নিয়োগের প্রস্তাব র্তাহার নিকট উপস্থিত না করাই ভাল ছিল। লর্ড লিটন রাজনীতিক্ষেত্রে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ লোক নহেন । আণ্ড-বাবু ও র্তাহার সমর্থকদের চা’ল এবং উদ্দেশ্য তিনি যে কেন বুঝিতে পারেন নাই, তাহ আশ্চর্য্যের বিষয়। স্বরেন্দ্র মল্লিক ও যতীন্দ্র বস্থ মহাশয়দের বিল দুটি সম্বন্ধে দুইপ্রকার মত সংবাদপত্রাদিতে দুষ্ট হয় । কেহ বলেন, বিল জুটির উদ্দেশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর গবর্ণমেণ্টের অপ্রতিহত প্রভুত্ব স্থাপন : কেহ বলেন, শিক্ষিতসাধারণের আরও বেশী প্রতিনিধি সেনেটে প্রবেশ করান এবং অর্থব্যয় সম্বন্ধে উপযুক্ত তত্ত্বাবধান উহার উদ্দেশ্য ; এমনও হইতে পারে যে, গবর্ণমেণ্ট, সাহায্য করেন বলিয়া ব্যয় সম্বন্ধে কিছু ক্ষমতা চান এবং শিক্ষিতসাধারণের প্রতিনিধিদের অধিক পরিমাণে সেনেটে প্রবেশও চান ! কাহার কি অভিসন্ধি তাহা বলা কঠিন—“পরচিত্ত অন্ধকার"। উদ্দেশ্য যাহাই হউক, লর্ড লিটনের বুঝা উচিত ছিল, যে, স্তার আশুতোষ যে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বিনা বেতনে এত পরিশ্রম করেন, তাহার কিছু প্রতিদান তর্তাহাকে পাইতে হইবে ? সেই প্রতিদান প্রভুত্ব, প্রভাব, “এত বড় একটা কাজ আমার দ্বারা হইতেছে, আর কাহারে দ্বারা নহে,” এবম্বিধ অনুভূতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর গবর্ণমেণ্টের কর্তৃত্ব কিম্বা প্রতিনিধিদের কর্তৃত্ব, যাহারই কর্তৃত্ব স্থাপিত হউক, তাহার দ্বারা স্যার আশুতোষের অপ্রতিহত প্রভাবে বাধা পড়িবে ; তিনি ও র্তাহার দলের লোকেরা ইহাও অকপটে বিশ্বাস করিতে পারেন, মে, স্তার আশুতোষের অপ্রতিহত প্রভাব ব্যতিরেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ চলিতে পারে না । উল্লিখিত যে অনুমানই সত্য হউক, ইহা অবশ্যম্ভাবী, যে, আশু-বাবুর ঠিক নিজের মনের মত আইন অর্থাৎ নিজের প্রভুত্ব বজায় রাখিবার উপযোগী আইন ভিন্ন অন্ত কোন আইনের বর্তমান ক্ষেত্রে তিনি অনুমোদন করিতে পারেন না । অতএব, বিরোধিতা পরিহার করিবার যে জাহান লর্ড,লিটন করিয়াছেন, তাহাতে র্তাহার মানবচরিত্রজ্ঞান, রাজনীতিকুশলতা, ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় না।
