পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S&S ১৬৮২ হইতে সম্রাটের কাছে একজন জৈন সাধু বা যতি থাকিতেন । এমন কি ভ্রমণের সময়ও থাকিতেন । বিজয় সেনের শিষ্য নন্দীবিজয় সুরি অষ্টাবধানী ছিলেন। সম্রাট তাহার অস্তুত ক্ষমতা দেখিয়া তাহাকে "শ ফহম” উপাধি দিয়াছিলেন । একবার ব্রাহ্মণের সম্রাটুকে বলিল, "জৈনরা ঈশ্বর মানে না, তাহারা নাস্তিক, তাহাদের কথা শুনিয়া আপনি দোষী হইতেছেন।” সম্রাটু এক বিচারসভা আহবান করিলেন । বিচারে বিজয়সেন স্থরি জয়ী হইলেন দেখিয়া সম্রাঢ় তাহাকে “সুরি সওয়াই” উপাধি দিলেন । “তুরি সওয়াই" শব্দের অর্থ সুরি বা প্রধালী-জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৬ iMA MAMMAMMA MMMMMMMM MAM AA AM MMM MMM MAM MM MMAMAMAMAAASAAAS { ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড AMMMAMAMA AMAMMMAeAeeAMAMMAAA AAAA AAAA AAAS S AAAAAS আচাৰ্য্যদের মধ্যে সওয়াগুণ বা ২৫ শতকরা প্রিমিয়ম সহ । 叠 অকৃবরের মৃত্যুতে মোগলদরবারে জৈনদের প্রভাব অল্প কমিয়াছিল। জাহাঙ্গীর ১৬১১ খৃষ্টাকে এক ফরমানে পযুষিনের বার দিন জীবহত্যা নিষেধ করিয়াছেন। জাহাঙ্গীরের আর-একখানি পত্রের ফোটো ভাবনগরে জৈন সভা প্রকাশিত করিয়াছেন। তাহাতে বোধ হয় র্তাহার অতুগ্রহ . জৈনদের প্রতি সমান ছিল । শাহজহানের সময়ের ফরমান প্রবাসীর চৈত্র মাসে প্রকাশিত হইয়াছে । আওরঙ্গজেবের মত সম্রাটুও জৈনদের মন্দির ভাঙ্গেন নাই । শ্ৰী অমৃতলাল শীল জয়ন্তী সপ্তবিংশ পরিচ্ছেদ গৌরীশঙ্করের দৌত্য রাত্রিকালে শিবিরের মধ্যে র্তাবুতে বসিয়া শাহজাদা রুস্তম্ ; সম্মুখে গৌরীশঙ্কর। গৌরীশঙ্কর বলিতেছেন, “শাহজাদ, বাদশাহ মুমূৰু কেবল মনের ত্ত্বোরে এখনও বাচিয়৷ আছেন, কিন্তু আর এক সপ্তাহ কিছুতেই কাটিবে না। আপনি কি করিবেন, স্থির করিয়াছেন ?” “বাদশাহের মৃত্যুসংবাদ পাইলেই রাজধানীতে প্রবেশ করিব । সেখানে সিংহাসন অধিকার করিব।” "আর শাহজাদা হাতিম ?” “র্তাহার সহিত যুদ্ধ করিব । যুদ্ধে আমার জয় স্থির ।” “যুদ্ধ ব্যতীত কি আর কোন উপায় নাই ?” "আর কি উপায় ?” “কেন, সন্ধি । যদি তাহাকে বুঝাইতে পারা যায় যে যুদ্ধে তাহার জয়লাভের কোন আশা নাই তাহা হইলে সন্ধির প্রস্তাবে তিনি সম্মত হইবেন মা কেন ?" | “র্তাহাব যে তেমন বুদ্ধি আছে আমার ত মনে হয় না। বিশেষ, তিনি নিজের বুদ্ধিতে চলেন না, তাহার বুদ্ধিদাতা কতকগুলা নিৰ্ব্বোধ চাটুবাদী।” “যদি আপনি তাহাকে একটা স্ববা ছাড়িয়া দেন, কিম্বা কোন অঞ্চলের প্রতিনিধি রাজা করিতে স্বীকৃত হন, তাহা হইলেও কি তিনি বুঝিবেন না ?” “আমি তাহাকে কিছু ছাড়িয়া দিব কেন ? আর যদি দিই তাহা হইলে তিনি অপরের বুদ্ধিতে মনে করিবেন আমি তাহার অপেক্ষা হীনবল, সন্ধির চেষ্টা করিতেছি ।” “সে আশঙ্কা আছে, তথাপি চেষ্টা করিয়া দেখিলে ক্ষতি নাই ।” “কে চেষ্টা করিবে ?” “অমুমতি দেন ত আমি করি।” “আপনার উপর আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস আছে। আপনি চেষ্ট করুন, কিন্তু আমি পত্র অথবা অন্ত কোন নিদর্শন দিব না।” "তাহার প্রয়োজন নাই।" . শাহজাদা হাতিমেব শিবির সেখান হষ্টতে দুষ্ট দিনের