পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা }, ভারতের উপাস্ত-বৈচিত্র্য ২e১ SAAAAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAASASASS AMeMAMMAMMAMAAA AAAA SAMAMAAASAAAA AASAAASA به- عينية .-.....ഫസ്സ്.സ്റ്TarunnoBot (আলাপ) - ভারতের উপাস্ত-বৈচিত্র্য পূজা ও উপাসনা পাইবার জন্য হিন্দুদের যেমন অসংখ্য দেব-দেবী আছেন, বোধ হয় এক চীনা ছাড়া জগতের মধ্যে আর কোন জাতির এত অধিক উপাস্য দেবতা নাই । ভারতবর্যের তীর্থাদিতে একই দেব-দেবী ধে কত বিভিন্ন নামে বিভিন্ন স্থানে বিরাজ করিতেছেন, তাহারও সংখ্যা করা স্বকঠিন। ছোট বড় সমস্ত তীর্থের সংখ্যাও বড় কম নহে, এবং তাহ ভারতের স্বগম ও দুর্গম স্থানে সৰ্ব্বত্রই বিক্ষিপ্ত। এই তীর্থ-সকলে মূৰ্ত্তিধারী হাজার হাজার দেব-দেবী ত আছেনই ; কিন্তু সে-সকল ভিন্ন ও হিন্দুদিগের পূজ বা ভক্তি পাইয়। থাকে এমন যে কত প্রকৃতি বা মানব-স্তষ্ট সরোবর, কৃপ, কুণ্ড, পৰ্ব্বত, ঝরণ ও বৃক্ষাদি বিদ্যমান আছে, তাহার কথা ভাবিলে, তাঙ্গদের উৎপত্তি ও তৎসংস্কষ্ট কিংবদন্ত্রীসকলের আলোচনা করিলে ব! সংখ্য নির্ণয়ে প্রবৃত্ত হইলে বিস্মিত হইতে হয় । সেই-সকল আরাধ্য বৃক্ষ-সরোববাদির কথা বলিবার অভিপ্রায়েই এই প্রবন্ধের অবতারণ। বিখ্যাত পূত বুক্ষসকল অশ্বথ- ও বট-বুক্ষকে সাপরিণতই হিন্দুগণ ভক্তির চক্ষে দেখিয় থাকেন । কিন্তু ভারতবর্সের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে যে কতকগুলি সৰ্ব্বজন-প্রসিদ্ধ বিশিষ্ট বুক্ষ আছে তাঙ্গার যথার্থই দেবতার মত পূজা পাইয় থাকে । এষ্ট-সকলের মধ্যে গয়ার ‘অক্ষয় বট' বোধ হয় প্রথম উল্লেপ করিবার মোগ্য । কথিত আছে সীতাদেবীর দশরথকে পি গুদানের সাক্ষ্য দেওয়ায় দেবী প্রসন্ন হইয়া বটবৃক্ষকে “অক্ষয় চ গু” বলিয়া আশীৰ্ব্বাদ করায় উহ। অমর হইয়া রহিয়াছে । মহর্ষি গৌতম এই বৃক্ষতলে বসিয়া ৬০ হাজার বংসর মহাদেবের আরাধনা করিয়াছিলেন । পুরী এবং ব্রজমণ্ডলের মধ্যে ও দুইটি বটবৃক্ষ আছে যাহা “অক্ষয় বট” নামে খ্যাত। উহাও তীর্থ-সেবকদিগের ভক্তির পাত্র। প্রয়াগের দুর্গাভ্যন্তরে পাতালপুরী শিবমন্দিরে আর-একটি প্রাচীন গাছের গুড়ি দেখিতে পাওয়া যায়, উহার নামও “অক্ষয় বট'। কথিত আছে حواسبتسوان جة ১৫০০ বৎসরেরও অধিক কাল উহা জীবিত রহিয়াছে। স্থানটিতে উপযুক্ত আলোর অভাবে এবং স্থানীয় পাণ্ডাম যে-ভাবে উহার নিম্নাংশ আচ্ছাদিত করিয়া রাখিয়া থাকে তাহাতে, উহ। শুষ্ক কি সরস তাহ দেখিয়া ঠিক বুঝিতে পারা যায় না। এইরূপ কিম্বদন্তী আছে, মুকুন্দ নামে এক ব্রহ্মচারী অজ্ঞাতসারে দুগ্ধের সহিত গো-লোম গলাধঃকরণ করায়, সাধুদিগের বিচারে যবনত্ব প্রাপ্ত হইলে তিনি যবনশ্রেষ্ঠ হইবার মানসে তথায় অবস্থিত শিবের আরাধনা করিয়া ঐ বটবৃক্ষ হইতে স্বেচ্ছায় পতিত হইয়া অক্ষয় ৰট ( *ाग्न ) তিনিই পরজন্মে সম্রাটু অাকুবর নামে পবাধ্যমে অবতীর্ণ হন। মুসলমান সম্রাটগণ উহ যত্নের দেহ ত্যাগ করেন । সঙ্গিত রক্ষা করিয়াছিলেন এবং এক্ষণে ইংরেজরা ও উই বিনষ্ট না করিম স্থানীয় পাণ্ডার তত্ত্বাবধানে রাপিয়াছেন । বৃন্দাবন-মধ্যে ‘শৃঙ্গার-বট’ বংশী-বট ও “অদ্বৈত-বট’ নামে আর তিনটি বট-বৃক্ষ আছে। এই তিনটি বৃক্ষই শ্রীরাধাকৃষ্ণের লীলার সম্পর্কে মহিমাময় হইয় আছে। বংশী-বট-মূলে বসিয়াই শ্ৰীকৃষ্ণ বংশী-ধ্বনিতে গোপীদের মনঃপ্রাণ আকর্ষণ করিতেন বলিয়া প্রবাদ আছে। ব্রজধামে গোবৰ্দ্ধন-তীর্থে দোহনকুণ্ড-তীরে একপ্রকার অদ্ভূত তরু আছে, উহার পত্র (あfst4 刃図I 空ーt",