পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૭ ૭ M SMAAA AAAA AAAA AAAA M SAAAAA SAAAA SAS A S A S A S A SAS SSAS SSAS পা ওয়া যায় । এই অগ্নি স্পর্শ ও প্রণাম করা ভিন্ন এখানে অন্য কোন কাৰ্য্য নাই । ব্ৰহ্মকু গু, সীতাকুগু, লবণাক্ষ, কুমারী-কুগু ও স্বয্যকুণ্ড নামে কয়েকটি অদ্ভুত উষ্ণজলবিশিষ্ট কুণ্ড ও ঐ স্থানে বিদ্যমান আছে । প্রভাসতীর্থে নৰ্ম্মদার জলপ্রপাতের নিম্নে ধয়াধার নামক চক্রাকার আবৰ্ত্তন একপ্রকার কোমল পাথরে আচ্ছন্ন দেখা যায়। কথিত আছে শ্রীরামচন্দ্র রাবণকে সবংশে ধ্বংস করিয়া, প্রত্যাবৰ্ত্তন-কালে, সীত। দেবীর ঐ স্থানে পার হইবার সময় পাছে কোমল চরণে আঘাত লাগে, এক্ট কারণে গিরিরাজকে কোমল ভাব ধারণ করিতে আদেশ করিয়াছিলেন। বৃন্দাবনের আলত-পাহাড়ী সম্বন্ধেও রাধারাণীর শ্ৰীচরণের অলক্তের সঙ্গিত কি-একটা প্রবাদ আছে বলিয়। শুনিয়াছি । পবিত্র কুণ্ড ও সরোবরাদি সমগ্ৰ ভারত মধ্যে কত মে পূণ্যসলিল সরোবর, হ্রদ, কুণ্ড ও কৃপাদি আছে তাহার স”খ্যা করা কঠিন । এষ্টসকলের বিবরণ, ৪ যে-সব পুরাতন গল্প বা কিম্বদন্ত্রী প্রচলিত আছে তাই। মনোরম হইলেও, বাহুল্য-ভয়ে সংক্ষেপে মাত্র কয়েকটি কথা বলিয়। উপস হার করিব । রামেশ্বর, হরিদ্বার, ত্রজমণ্ডল, পুরী, চন্দ্রনাথ প্রভৃতি তীর্থেই অধিক সংখ্যক কুণ্ডাদি দেখা যায় এবং ঐ-সকল কুণ্ড জনগণেব নিকট অতি পবিত্র বলিয়। বিবেচিত হইয়া থাকে । রামেশ্বরে সর্বস্থদ্ধ প্রায় ৫৭টি তীর্থ পুষ্করিণী কুণ্ড ও কুপ আছে। তন্মধ্যে শিবতীর্থ, চক্ৰতীর্থ, মাধবতীর্থ, রামতীর্থ, লক্ষ্মণতীর্থ, ব্রহ্মকুণ্ড, অমৃতবাপিকাতীর্থ, সীতাসরতীর্থ, অগস্ত্যতীর্থ, হুকুমংকুণ্ড, মঙ্গলতীর্থ, জটাতীর্থ, লক্ষ্মীর্তীর্থ, অগ্নিতীর্থ, শঙ্খতীর্থ, মানসতীর্থ, সাধ্যামৃততীর্থ, গঙ্গাতীর্থ, যমুনাতীর্থ, গয়াতীর্থ, ধন্সস্কোটীতীর্থ, স্বদৰ্শনতীর্থ প্রভৃতিই প্রধান । কথিত আছে শিবর্তীর্থ ও চক্ৰতীর্থ স্বয়ং মহাদেব ও ধৰ্ম্মের দ্বাৰা প্রস্তুত হইয়াছিল । ব্ৰহ্মকুণ্ড ব্ৰহ্মার নামে উৎকৃষ্ট । গ্রীষ্মকালে ইহার জল শুষ্ক হইয়া যাইলে, তখন ইহার মধ্যে ভস্মের ন্যায় একপ্রকার পদার্থ দেখিতে পাওয়া যায় । উহা অতি পবিত্র-জ্ঞানে যাত্রীগণ সংগ্ৰহ করিয়া থাকেন । AS A S A S A S A S A S A S A SAS S S AAAA S এই কুণ্ডে স্নান করিলে মিথ্যাদেমি - প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩০ AAA AAASAAA SS AAAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS [ २७* उॉ*, Sभ थस्s SS MMAAA SAAAAA SAAAASAASAASAA AAAS S ASAAAA AAAA SAAAAAS AAAAA AAASA SAASAASSAAAAA AMAAAA SASAASAAASAAA S হইতে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। অমৃতবাপিক-তার্থের আর-একটি নাম রামনাথ-ক্ষেত্র। প্রবাদ এইরূপ-- শ্রীরামচন্দ্র, লক্ষ্মণ, বিভীষণ, হনুমান প্রভৃতি এই স্থানে বসিয়া রাবণ-বধের মন্ত্রণা করিয়াছিলেন। লক্ষ্মণতীর্থ ও হকুমৎকুণ্ডে যজ্ঞ করিলে নিঃসন্দেহ অপুত্রকের সংপুত্র লাভ হইয় থাকে । বুদ্ধগয়ার পদ্ম নামক সরোবর ও ভুবনেশ্বরের মরীচ নামক কুণ্ডও এই একই কারণে বিখ্যাত। অগ্নিতীর্থ-সমীপে জানকী সৰ্ব্বজন-সমক্ষে অগ্নিপরীক্ষা দিয়াছিলেন । শঙ্খতীর্থে স্নান করিলে গুরুজনদিগের অপমান-কারক ও কৃতঘ্ন ব্যক্তির মুক্তি লাভ হইয় থাকে। সাধ্যামৃততীর্থে স্নান করিলে বিরহ-ঘন্ত্রণ। ভোগ করিতে হয় না। ধন্থক্ষোটতীর্থ সম্বন্ধে এইরূপ কিংবদন্তী প্রচলিত আছে—সাগর সেতু দ্বার। আবদ্ধ থাকাতে শৃগাল কুক্কর শ্ৰী স্যামকুও ( ব্রজমণ্ডল ) পৰ্য্যন্ত তাহাকে অবলীলাক্রমে উল্লঙ্ঘন করিয়া যাইত বলিয়া রঘুবীরের নিকট চিরবন্ধন মোচনের জন্য কাতরভাবে প্রার্থনা করায়, অগ্রজের আদেশে লক্ষ্মণ স্বীয় ধন্থকের অগ্রভাগ দ্বারা সেতুটি তিনখণ্ডে বিভক্ত করিয়া দ্যান ; তদবধি ঐ স্থানের মাম পুকুষ্কোটিতীর্থ হইয়াছে । এই স্থানের মাহাত্ম্য অত্যন্ত অধিক, এখানে বিধিপূৰ্ব্বক স্নানাদি করিলে অশ্বমেধ যজ্ঞ, চতুৰ্ব্বিধ মুক্তি এবং সহস্ৰ গোদানের ফললাভ ভিন্ন বিশ্বাসঘাতকতা-জনিত পাপের মোচন পর্য্যন্ত হইয়া থাকে । সমগ্র ব্রজমগুলে ও বিবিধ মাহাত্ম্যপূর্ণ বিস্তর কুণ্ড দি