পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર૭ છ মৃত্যুমুখে পতিত হয়। তন্মধ্যে সস্তুত অৰ্দ্ধেক লোক কালাজ্বরে মারা যায়। BBD BBBBB BB BBB S BBBBBBH GDDBBBB দেখিলে জাত্তঙ্কে প্রাণ শিহরিয়া উঠে । ইহার কি প্রতিকার নাই ? কলিকাতায় গিয়া ইনজেক্শন দেওয়ার মত শক্তি দরিত্রের নাই। গধর্ণমেণ্ট দেশবাসী এবং দেশের চিকিৎকগণ সত্বর অবহিত হউন । উtহার সত্বর কার্য্যক্ষেত্রে অগ্রসর হউন । - বাংলার কত লোক যগারেগে প্রতি বছর আক্রাস্ত হয়,tzم ئولــــــ-[چ.Bitt 8 د هډ ډ ১৯১৯ সালে—৬৯৮৮ --সনাতন ভারতবর্ষে অস্তুত: ১০ লক্ষ কুষ্ঠা আছে । ভিতরে ভিতরে ব্যাধিগ্রস্ত হইয়াছে অথচ বাহিরে ব্যাধি পুরীরকমে প্রকাশ পায় নাই— এরূপ লৈাকের সংখ্যাও এদেশে নিতান্ত কম নহে। ডাক্তার মুখার বলেন, এ ব্যাধি দরিদ্র এবং রাজাদের ব্যাধি। দরিত্রের উপযুক্ত খাদ্যাভাবে যখন হীন-স্বাস্থ্য ও দুৰ্ব্বল হইয় পড়ে, রোগের জীবাণুকে বাধা দিবীর ক্ষমত। তখন আর তাহদের থাকে না । BD DDDBB BBB BBB BBB BBB DDD BDDB দেহকে এই ব্যাধির অমুকুল করিয়া তুলিয়াছে। ডাক্তার মুরারের মত, কলিকাতার বাণীন্দীদের অপেক্ষ কলিকাতায় যে-সব লোক মফঃস্বল হইতে দুই চার দিনের জঙ্ক আসে তাহীদেরই এ ব্যtfধর ছোয়াচে আক্রান্ত হইবার সম্ভাবন বেশী। কারণ কলিকাতার BDDDS DB BDB BB BB BBB BBB DBBB BBB রোগটাকে বাধা দিবীর একটা শক্তি অর্জন করে । কিন্তু মফঃস্বলের লোক এ ব্যাধির সংশ্রৰে বেশী আসে না, কুতরাং বাধাদানের শক্তিও তাঁহার অর্জন করিতে পারে না । এই ৰাধিটি রাস্তার ব্যাধিগ্রস্ত ভিক্ষুকদের অপেক্ষ অস্তান্ত জিনিষের মারফৎই আমাদেরই দেহের ভিতর সহজে প্রবেশ করে । মাখন, আস্তান্ত খাদ্য প্রভৃতি কুণ্ঠ রোগের বিশেষ বাহন। कूछे (ब्रां★ छूर्णिबांरी गाॉ१ि नरश्, r5हे। कब्रिtळ ७झे याiशिब्रैिक অনায়াসেই বাধা দেওয়া যায়। ডাক্তাররা যদি এই রোগটা লইয়া অনুশীলন করেন এবং অনুশীলনের ফল প্রকাশ করেন, জনসাধারণ ৰদি স্বাস্থ্যরক্ষ। সম্বন্ধীর নিয়মগুলি জানে ও পালন করিয়া চলে, তবে এ ব্যাধিটার আক্রমণ নিবারণ করা যায়, ইহাই ডাক্তার মুয়ারের অভিমত । প্রমাণ श्रक्र'डिनि मथाइब्राप्झन-इंडरबां★ौब्रानब्र এই স্বাস্থ্যতত্ত্ব সম্বন্ধে বেশী থলর রাখে বলিয়াই এত বেশী কুষ্ঠার মধ্যে থাকিয়াও রোগাক্রান্ত হয় না । কেবল মাত্র কুণ্ঠ নয়, প্রায় সমস্ত ব্যাধিই যে ভারতবর্ষে এত রুদ্র মূর্তিতে প্রকাশ পাইবার সুবিধ পায়, তাহার কারণ স্বাস্থ্যের সাধারণ নিয়মগুলি সম্বন্ধে আমাদের অপরিসীম অজ্ঞতা। এই অজ্ঞতা ঘুচাইতে পারিলে ভারতের অনেক বড় বড় সুমস্যারই যে সমাধান হয় তাহাতে কিছুমাত্র সন্দেহ নাই । اساس বঙ্গে অপরাধের তালিকা—

{न ১৯২২ সালের &ক্টোবর নবেম্বর এবং ডিসেম্বর মাগে বাঙ্গলাদেশে মোট ১৩৯টি খুনের খবর পাওয়া গিয়ছে। ১৯২১ সালের এই তিন মাসে মোট ১২৯টি এবং ১৯২২ সালের জুলাই আগষ্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে মোট ১৪৫টি খুল হইয়াছে। প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩• SS S SSAAA AAAA AAAA AAAASAAAA AAS AAAA S [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড ..خ-۶م. هو بیا هم جی .ه zی.خه یي - = . * م۔ مہ --بی. ھ مت • ہم ع. छांकtडि ১৯২২ সালের অক্টোবর হইতে ডিসেম্বর পর্ধ্যস্ত মোট ১৪৬টি ডাকাতি श्ब्रj८छ् । शूर्षि ब९मग्न बहे ठिन भtएमब्र ७ २२२२७ब्र ऋढ़ेॉबtबद्र পূৰ্ব্ব তিন মাসের ডাকাতির সংখ্যা যথাক্রমে ১৩e এবং ১১• । शांछ। s*२२ नॉरलय ८*न लिन भांtन ७vatü शांत्र नश्याँकुँष्ठ श्झांtइ । ১৯২১ সালের এই তিন মাসে ও৭৮ এবং ১৯২২ সালের জুলাই হইতে সেপ্টেম্বর মাসে মোট ২৯২টি ডাকাতি হইয়াছে। চুরি ১৯২২ সালের শেষ তিন মাসে ১৫,২৩৭টি চুরি হয়। ইহার পুর্ক তিন মাসে ১৪,৩২২টি এবং ১৯২১ সালের শেষ তিল মাসে ১৪,৮৮৭টি চুরি ঘটিয়াছে। মোটের উপর অপরাধের সংখ্য পুৰ্ব্ব বৎসরের শেষ তিন মাস অপেক্ষা ८६*ौ श्ब्रांरक्ष ! —স্বরঞ্জি বিগত মচ মাসে বাঙ্গল দেশে সৰ্ব্বসমেত ১৩৮টি ডাকাতি হইয়াছিল । তৎপূর্ব মাসের ডাকাতির সংখ্যা হইতেছে ৮৭ ৷ পূৰ্ব্ব বৎসর আগষ্ট মাসে ডাকাতি হইয়াছিল ১৪২টি । পুর্ব বৎসর অপেক্ষ এ বৎসর ডাকাতি রাহাজানি এ-সমস্ত উৎপাত্ত-উপদ্রব্য দিমের পর দিন যেমন বাড়িয়া চলিতেছে, তাহাতে ধন-প্রাণ লইয়া নিরাপদে বাস করা লোকের পক্ষে ছুঃসাধ্য হইয়া উঠিতেছে । সহরের ত কথাই নাই এখানে ঐ-সমস্ত অত্যাচার একরূপ দৈনন্দিন ব্যাপারেই পরিণত হইয়াছে । —বন্দে মাতরমূ প্রজাস্বত্ব বিষয়ক আইনের পরিবর্তন— বঙ্গীয় প্রজ-ভূম্যধিকারী বিষয়ক আইনের পরিবর্তন জন্ত ষে প্রস্তাৰ উপস্থিত হইয়াছে তাহ লইয়া দেশের সকল লোকই একটু ব্যতিব্যস্ত হইয় পড়িয়াছেন । এই আইনের পরিবর্তন স্বারা বঙ্গদেশের প্রায় সকল ব্যক্তিরই স্বার্থের পরিবর্তন হওয়া সম্ভবপর। কাজেই এই উপলক্ষে দেশের লোকের ব্যতিব্যস্ত হওয়া বিস্ময়ের বিষয় নহে । নুতন থসূড়া দ্বারা এই আইনের পরিবর্তনের যে-সকল প্রস্তাব হইয়াছে ৩tহার মধ্যে তিনটি বিষয় প্রধান— প্রথম, প্রজাকে সরাসরি জেtভস্বত্ব ৰিক্ররের ক্ষমত প্রদান । দ্বিতীয়, কোফ প্রজাকে সরাসরি জোতস্বত্ব প্রদান । তৃতীয়, বর্গাদারকে বর্গার তুমিতে প্রজাস্বত্ব প্রদান। প্রজাকে সরাসরি জোভস্বত্ব বিএয়ের ক্ষমত প্রদান সম্বন্ধে সাধারণতঃ প্রজাশ্রেণীর লোক অমুকুলে এবং ভূম্যধিকারী-শ্রেণী উহার প্রতিকূলে মত প্রকাশ করিয়াছেন । কিন্তু জোতস্বত্ব বিক্রয়ের জন্ত যে একটা আকাঙ্ক্ষা প্রজাদিগের মধ্যে প্রবেশ করিয়াছে এবং বর্তমান আইনের অধীনে থাকিয়াও নানা-প্রকার কৌশলে যে প্রজাগণ উহা কাৰ্য্যতঃ . বিক্রয় করিতেছে, তাহ ভূম্যধিকারী-সম্প্রদারও স্বীকার করিয়াছেন। সাধারণ প্রজা ও ভূম্যধিকারী ব্যতীত দেশের অন্যান্য শ্রেণীর লোকের মতও জোতস্বত্ব বিক্রয়ের অনুকূলে বলিয়াই বুঝা যাইতেছে। তবে নজরের পরিমাণ কি হইবে, কি প্রকারে উহা আদায় হইবে ইত্যাদি ৰিষয়ে মতের বিশেষ বিভিন্নতা বর্তমান রহিয়াছে । কোফা প্রঞ্জাকে সরাসরি জোতন্বত্ব প্রদান করা হইবে কি না তৎসম্বন্ধে বিশেষ মতভেদ প্রকাশিত হইয়াছে। সকল কোফা-প্রজাকে যে এই স্বত্ব প্রদান করা কৰ্ত্তব্য নহে তাহ প্রায় সকলেই বলিতেছেন। তবে যে-সকল কোফা-প্রজ। দীর্ঘদিন যাবৎ গুহাদি নিৰ্ম্মণিপুৰ্ব্বক সপরিবারে কোনও ভূমিতে বসবাস করিতেছে তাহাদিগকে যাহাতে উপরিস্থ মালিক ইচ্ছা করিলেই যখন ইচ্ছ। তখন ঐ ভূমি হইতে উচ্ছেদ করিতে না