পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లిట প্রবাসী-অাঁধাঢ়, ১৩৩e [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড সতলজের সঙ্গে মিশিয়াছে। তিব্বতের এই-সকল অধিত্যকা সমতল হইলেও প্রায়ই ১৫ হাজার ফুট উচ্চ । নদী পার হইবার সময় ২৩ হাজার ফুট নামিয়া জাবার थांफ़ फफ़िरङ झञ्च । छष्क्लॉड़े भांवाहे छूहे ७७ कठेिन cय cषांज़ल क्लभौ इ३ण्ड नाभिश পদব্রজেই যাইতে হয় । अज्राइंथोभास्तब्र ७हे ब्रक्ध झुद्दे अर्का नौ श्राब्र इश्रङ হুইত । ১২ই আগষ্ট, আমরা এইরূপ এক নদীর ধারে দাবা নামক বৌদ্ধ মঠে পৌছিলাম। দাবার মঠ ও মন্দির পিছনের পাহাড়ের রঙের সঙ্গে এমন মিলিয়া গিয়াছে যে অতি নিকট হইতেও লোকের বসতি বলিয়া বোধ হয় না । আমরা পরদিন গয়ার এক সন্ন্যাসীর সঙ্গে মন্দির দর্শন করিলাম। এই সন্ন্যাসীর পায়ের আঙ্গুলগুলি বরফে নষ্ট হইয়া গিধাছিল । দাবার মঠ ও মন্দির অন্যান্য তিববতী “গুম্ফার'ই মত। দেওয়ালে স্বরর রঙ্গীন ছবি অঁাকা । এখানে এক মূৰ্ষিক-বাহন দেবতার চিত্র দেখা গেল— কিন্তু তিনি গণেশ নন। এখান থেকে এক বধির ও মূক তিববতী ভিখারী আমাদের পথ দেখাইয়। নদীর উপরের সমতলভূমি পৰ্য্যন্ত লইয়া গেল । সেদিন আমরা সন্ধ্যার সময় একটি সবুজ মাঠে তাবু খাটাইলাম। এরূপ হরিৎ ক্ষেত্র তিব্বতে অতি বিমল ৷ সেই মাঠে দলে দলে কিয়াঙ (তিব্বতের জঙ্গলী ঘোড়া ) চরিয়া বেড়াইতেছিল । তাহদের অনতিদূরে অনেক গৃহপালিত চমরীও চরিতেছিল । সেই রাত্রে সন্ন্যাসী ঠাকুর তুলসীদাসের রামায়ণ পড়িয়া আমাদের শুনাইলেন। ১৫ই আগষ্ট, আমরা সতলজের তীরে উপস্থিত হইলাম। তিন হাজার ফুটেরও অধিক নামিতে হইল বলিয়া এখানে আমাদের বেশ গরম বোধ হইল। এখানে সতলজ আর ছোট নাই, খুব চওড়া ও খরস্রোত । নদীর জল নিজের রাস্ত কাটিয়া দুই দিকে ঠিক যেন মাটির মন্দির নির্মাণ করিয়া গিয়াছে। যতদূর দেখা ষায় ততদূর প্রকৃতির স্বহস্তে নির্মিত এইরূপ সহস্ৰ সহস্র মন্দির । তিব্বতী 'ছরটেন সমাধিগুলি ঠিক এই স্বাভাবিক মন্দিরের নকল --সুতরাং নিকটে গিয়া ন৷ দেখিলে কোনটি কৃত্রিম, কোনটি স্বাভাবিক বুঝা যায় না। সভলজের বাম তীরে প্রসিদ্ধ থোলিঙ্গ, মঠ ও মন্দির। এককালে ইহা সমৃদ্ধ নগর ছিল, এখন মন্দির ও মঠ ছাড়া আর কিছু নাই। প্রবাদ, প্রাচীন মন্দির ৬৭ শত বৎসর পূৰ্ব্বে তুর্কীদের হাতে নষ্ট হইয়া যায়, তার পর পুননিৰ্ম্মিত হইয়াছে । আমরা মন্দিরের প্রাচীরের বাহিরে তাবু খাটাইলাম। এইখানে আমাদের নূতন করিয়া ঘোড়া ও চমরীর বন্দোবস্ত করিতে হওয়ায় অনেকদিন থাকিতে হইল । अमीकिनौ नशैौब्र छ६.**ांड পরদিন আমরা বড় মন্দিরটির ভিতর গেলাম । মন্দিরের দেউড়িতে চারিটি বৃহৎ মূত্তি দেখিলাম । আমাদের সন্ন্যাসী ঠাকুর বলিলেন—সেগুলি চারি যুগ (সত্য ত্রেতা দ্বাপর ও কলি ) । ভিতরে ঢুকিয়া দরজার দুইদিকে দুই প্রকাণ্ড দ্বারপালের মৃত্তি। তাহার নাকি জয় ও বিজয় । মন্দিরের এই প্রথম ঘরের এক পৃথকৃঙ্কত অংশে ফুল্ল শতদলে আসীন ধ্যানী বুদ্ধের এক বিরাট মুক্তি। মুক্তিটি ১৫১৬ ফুট উচ্চ, মুখে