৩য় সংখ্যা ] . ങ്ങുസ്-ഫി.
- ी 'किहूनि श्रीब्र जोड़ें ध्रुङ्का श्रँ, शृश्इ বেচার পুত্র ও পুত্রবধু লইয়া সংসারযাত্র নির্বাহ করিতে লাগিল। এদিকে লক্ষ্মী মৃত্যু-সময়ে পুত্রবধূকে বলিয়া যায়, ওগো মা ! তুমি সৰ্ব্বদা সন্ধাচার করির ঘরে ধূপ প্রদীপ দিবে, নতুবা ঘরে অলক্ষ্মী আসিবে। কিন্তু লক্ষ্মীর মৃত্যুর পর বধুর শ্বশুর বধূকে সৰ্ব্বদাই অনাচার করিতে বলে । বধু শাশুড়ীর উপদেশ-মত গোপনে সদাচার করে, কিন্তু শ্বশুরকে বুঝাইক্সর জন্য সীমানা কদাচারের ভাণ করিয়া থাকে একদিন এই সংক্রাপ্তির দিন বধুর শ্বশুর-ঠাকুর সন্ধ্যাকালে বিকটাকার অলক্ষ্মীর মূৰ্ত্তি দেখিয়া ভূতলে মূচ্চিত হইয পড়িয়ছিল। তাঙ্গর চীৎকার:গুনিয়া বধু তথায় যাইয়৷ শ্বশুরের অবস্থ! দেখিয় বিস্মিত
চোখের যখন তুমি বিদায় নিয়ে উঠলে গিয়ে নায়ে বাজ ল কত করুণ স্বরে নূপুর দুটি পায়ে ; আঁচলখানি উঠল পেঁপে শাড়ীর পাটে পাটে ঘনিয়ে- ওঠা বিষাদরাশি ছড়িয়ে দিয়ে ঘাটে ; বসন-কোণে ক্ষুণ্ণ মনে ঝুলছিল যে চাবি, আজ কে যেন অধীর সেও বিদায়-বেলা ভাবি ! ললাট-পটে টিপটি তোমার মলিন হয়ে দুখে, তীক্ষু কাটা বিধ ছিল গো দীর্ণ আমার বুকে । শোণিত-রাঙ ব্যথার আগুন জমাট বেঁপে যেন, সিথেয় জলে সিঁদুর হয়ে অনল-শিখা হেন ! তোমার কেশের স্ববাস সর্থী দীর্ঘশ্বাসের সম আকুল হ’য়ে আসছে ভেসে হৃদয়-কুলে মম ! আলতা-পরা তোমার দু'টি চরণ ঘিরে ঘিরে গুম্রে ওঠে গভীর বেদন বুকের বাধন চিরে ; .. ' তোমার হাতের কাকণ যে গো কঁাদন গেয়ে চলে ; অশ্ৰু কত করবে গোপন ময়ন মোছার ছলে । 8b -> ર চোখের আড়াল ©ፃፃ!! -lസ് സങ്ങപ്പതു--ുണ്.ം
- - o - سہمتِ محمحمحمهیہ ,श्रृंइइक ब्रांजिप्ङ् अशभौ cनथ। निद्रां .यांब्र । . ७ई शृश्इब्रू ي*** इश्ल,॥:श्रप्नक कहे वृष्कब्र यांनन*१ शईल. এক্ট'ৰে অলক্ষ্মী দর্শণের
.। কালক্রয়ে পুত্রের বিবাহ দিল্লীপূহৰ সংসারের খী:পুত্র- ; Bu iSBBS B BBBBBB BBee छांनाश्न । cनश् निभईईट्ठ नृक त्रस्ऽद चांद बभूहक अनॆीठांद्र काँब्रtठ বলে নাই, এবং যাহাতে আলগী গৃহে প্রবেশ করিতে না পারে সেজন্ত , লঙ্গীর পূজা দিয়া থাকে।” ” - গারতের দিন বিক্রমপুঞ্জের হিন্দুগণ জল দিয়া ধৃত মাছ ভক্ষণ করে না-হলকদিত শস্ত।দি ভোজন কবে না। সেদিন পেসারীডাইল ও “শালুক" ভক্ষণ করিয়া থাকে, এই প্রকার না করিলে জলঙ্গী আসিয়| ঘরে প্রবেশ করে, ইতাক্ট ঠাকীদের বিশ্বাস । এইদিন সন্ধ্যাকালে হিন্দুরমণীগণ বাড়ীর চতুর্গিকে আলোক ( প্রদীপ) দান করিযী থাকে । গরীব্রত লক্ষ্মীর পূজ। বাষ্ঠীত আর কিছুক্ট লঙ্গে । শ্ৰী নিবারণচন্দ্র চক্রবর্তী আড়াল মৌন মুখে পড়শিনীর দাড়িয়ে বাতায়নে, তরু-লতার তরুণ পাতাও বেপথু আজ বনে ; আষাঢ়-মেঘে মগ্ন আকাশ আঁধার-মুখে চায়, সজল-আঁথি আজকে পাখীর কণ্ঠ নাহি গায় ; তরণী ঐ নারাজ হের উজান ব’য়ে যেতে, অবোধ নদী দাড়ের আঘাত সইছে মাথা পেতে ; তবুও তার উৰ্ম্মিবাহু চায়ন দিতে ঠেলে তোমায় নিয়ে যে তরী যায় আমায় একা ফেলে ! নদীর বুকে তরীর কোলে ঘোমটাখানি খুলে নীরব নত নয়ন দুটি বারেক শুধু তুলে’ যখন তুমি চাইলে ফিরে আমার পানে হেসে' তোমার চোখে দুথের বারি উথলে এলো ভেসে ! হায় গে। রাণী, সেই যে ছবি এলেম আমি দেখে সে যে আমায়াথুমের ঘোরেও চম্কে তোলে ডেকে! ছিলে যখন কাছটিতে মোর পাইনি কিছু টের— তোমার অভাব কতখানি—কী যাতনার ফের ! শ্ৰী নরেন্দ্র দেব
