পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८म्न म१थो ] ههایی рж • - মাথায় তোমার কৃষ্ণমেঘের নিশান দোলে ! নহে ত অপ্র -তরল তড়িৎ চোখের কোলে ! ওকি ও পিপাসা ! নিদারুণ অাশা বক্ষে ধরি’ ঘোধিছ প্রলয়-ডমরু-নিনাদ বজরোলে । 參 মানস-আকাশে রক্ত-সাগরে ডুবিছে রবি ? কাল-নিশীথিনী বধু কি তোমার, মরণ-লোভী ? এতটুকু আলো কোথাও নাহি রে -স্বষ্টি শেষ ! চিতায় চিতায় ফুংকারি’ তাই ফিরিছ কবি ! যুগান্তরের বহ্নি-আহবে মশাল জালি’ করোটি-কপালে বিষ-অভিশাপ-আসব ঢালি' একি মুধাপান ! ভয়ঙ্করের একি এ নেশ । উদ্যত-ফণ। ফণীর সমুথে কি করতালি ! তবু যে তোমার ললাটে জলিছে উদয়-তার ! কণ্ঠে তোমার প্রভাতী-রাগিণী দেয় যে সাড়া ! নব জীবনের নবীন নবনী মূঠায় ভরি’— কোন পুতনার স্তনপান করি আত্মহার| ! ওরে উন্মাদ, চিরশিশু, ভোর একি এ খেলা ! কি স্বপন তুই দেখেছিস্ বল রাবিবেল ? সে যে শশিকল, ছুরিকার ফল নহে সে নহে ! রোজ-কিয়ামত নয়, সে সে ন৭রোঙ্গেব মেল ? আমি জানি, ওই কণ্ঠে তোমার অমৃত রাজে ; বিষ যদি থাকে থাক ন সে ওই বুকের মাঝে ! তার জালা, সে যে জীবনের দাহ, সঞ্জীবনী— তাহারি দহনে চিত্ত-গহনে দীপক বাজে । হাজার বছর মরে’ আছে যারা তাদের কানে কি বাণী দানিবে ঘূর্ণহাওয়ার মৃত্য-গানে ? জাগরণ নয় —দণ্ড দু'য়ের দানোয়-পাওয়া ! তার পর ? fছ ছি, মড়ার উপরে খাড়া কি হানে । তুমি নিৰ্ভীক, তুমি দুৰ্গম, ঝড়ের সাথী ; তুমি সমীরণ, ফুলেদের সনে কাটাও রাতি – জীবন-মরণ দুই সতীনেরে করেছ বশযখন যাহারে খুলী হয়, দাও চুমা কি লাথি ! রক্ত যাদের নেই এক খোটা দেহের মাঝে— খুন-খারাবী ও মন্ত্র তাদের দেওয়া কি সাজে ? কবি-বিদ্রোহীর প্রতি ك(bو ب( S g AA MM MMA MA AA MA AA eMS MAAA AAAA AAAA AAAA AAA AAAA AAA T MM AA AM AA Ae MAeS SeA Ae MAM ASASASA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMSM MM MMAAA AAAA AAAA MM M MM AAAA S AAAAA MMA SAA M M eeAMAMMAMMAAA AAAAA কবি-বিদ্রোহীর প্রতি পচা-দেহে যার কিলবিল করে শতেক ক্রিমি, . কোনো জাগুনের তাপ তারে কভু লাগিবে না ষে । কার। সে করিবে মরণের মহাগরল পান ? বিষ-নিশ্বাসে আপন দহিবে—কোথা সে প্রাণ ? যারা মরে অাছে তারা কি আবার মরিতে পারে । ভেবে দেখ নিজে, ত্যাগ কর বুখা এ অভিমান। চেয়ে দেখ দেখি পূৰ্ব্ব-তোরণে কিছু কি জাগে— নিশীথের নীল আঁচলে আলোর ছোপৃ কি লাগে ? ও নহে রক্ত ! —শতেক ভক্ত ছেয়েছে হোথ৷ উদয়ের পথ হৃদয়ের প্রেম-পদ্মরাগে ! তুমি গেয়ে চল ওই পথে পথে আপনা-হার, জন্ম-বাউল ! আলোকের দৃত –পথিক পারা, চুলগুলি তুলি চুড়া বাধি লও, খঞ্জনীতে ঝঙ্কার তুলি' জাগা ও সারাটি ঘুমের পাড়। তুমি শুধু ডাকো—‘জাগো সবে জাগে, আলোক জাগে! চিরণ-কিরণ প্রাণের দুয়ারে প্রবেশ মাগে ! মোর মুখে তোর চেয়ে দেখ, দেখি, অবিশ্বাসী ! এমন হাসিটি দেখেছিস কোনো গোলাপ-বাগে ? ৪রে কেটে গেছে চিরতরে ঘোর দুঃস্বপন ! কঁটি। সেথ ছিল দেখ, রে সেখানে ফুলেরি বন । মহ-আশ্বাস ছায় নীলাকাশ-দেবতা জাগে ! সাগর-সিনানে যাবি যদি—এই পরমক্ষণ ! 'শুধু একবার ডেকে বল তোরা—মরি নি মোরা — মরণ –-সে যে গো মহাকাল-হাতে রার্থীর ড়োর ! জীবনেরি মোর পরমাত্মীয়, চিনেছি তারে ! জীবনেই জয়, প্রেমেই অভয়—বল গে। তোরা ! "মারিয়া যে বঁাচে—বাচা তার নয়, সেই ত মরে । বঁাচাতে যে মরে, মরণ তাহারে প্রণতি করে। যুগে যুগে এই মহাবাণী, এই অমৃত-গীত গেয়েছেন যারা- জন্মেছি মোরা তাদেরি ঘরে ? হে কবি নবীন, জীবন তোমার মুক্তধারা ! তুমি গাও গান-শুনিবে সকলে নিজাহারা। দাও বিশ্বাস, দাও আশ্বাস—অভয়-বাণী, আলোক-আঘাতে ভেঙে দাও এই আঁধার-কার ! ঐ মোহিতলাল মজুমদার