পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] جمعیت بدخیمیایی-تخی বিশ্ববিদ্যালয়ের খয়রা ফণ্ড, ১৯২১ সালে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের খয়রা ফণ্ডের কাৰ্য্যনিৰ্ব্বাহ-সমিতিতে স্তার জগদীশচন্দ্র বস্থ ও শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়দিগের নাম অন্যতম সভ্যরূপে আছে বলিয়া প্রকাশিত হয় । আমরা তৎকালে তাহাদের প্রমুখাৎ অবগত হই এবং মডান রিভিউ ও প্রবাসীতে লিখি, যে, তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা না করিয়৷ উtহাদের নাম দেওয়া হইয়:ছে, এবং ইহাতে তাহদের মত নাই । কিন্তু বৰ্ত্তমান ১৯২৩ সালে প্রকাশিত ১৯২২ ও ১৯২৩ সালের কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেণ্ডারে (২১৬ পৃষ্ঠায় } তাহদের নাম রহিয়াছে দেখিতেছি । - ইহার কারণ কি ? “অসহযোগ” ও পসের সংখ্যা ১৯২১ সালে বাংলা দেশে ছাত্রদের সরকারী বা সরকারের অনুমোদিত শিক্ষালয় পরিত্যাগ করিবার খুব একটা মরহুম পড়ে। যাহারা ছাড়ে নাই, আন্দোলনে অনেক শিক্ষালয় দীর্ঘকাল বন্ধ থাকায় এবং মন বিক্ষিপ্ত থাকায়, তাহদেরও পড়াশুনার খুব ব্যাঘাত হয় । কিন্তু তাহা সত্ত্বেও পরীক্ষার ফল কিরূপ হইয়াছিল দেখুন । আমরা কেবল ম্যাটি কুলেশন পরীক্ষার তিন বৎসরের ংখ্যা নীচে দিতেছি । সংখ্যাগুলিতে কোন ভুল থাকিলে এ-বিষয়ে জ্ঞানবান ব্যক্তিরা অনুগ্রহপূর্বক সংশোধন করিবেন। বৎসর পরীক্ষিতের সংখ্যা উত্তীণের সংখ্য শতকর হার Σ & Σ δ s१,२२२ ১০,২৪১ ۹۹ 8و Σ ε 2 ο وا و ۹,8 لا ১১,৭৯৫ ৬৭.৫ ১৯২১ ১৭,৭৭৯ ა8,« ა¢ レアン % অর্থাৎ অসহযোগ আন্দোলনের হুজুক ও ব্যাঘাত সত্ত্বেও পাসের সংখ্যা এবং শতকরা পাসের হার, কমার পরিবর্তে খুব বাড়িয়া গিয়াছিল। ইহার কারণ কি ? অসহযোগের জন্য ছাত্রের সে বৎসর হঠাৎ খুব বেশী পণ্ডিত হইয়া যায় নাই। স্বতরাং দুটি কারণ অল্পমান করা অন্যায্য হুইবে না । ( ১ ) বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকার খুব দরবার বিবিধ প্রসঙ্গ—আসাম ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়

  • 2 8 b Ö

AeeAMASAMAeeAMAAAA অনেকদিন হইতেই চলিতেছে। এইজন্য পরীক্ষার্থীদিগকে ইস্কুল হইতে পরীক্ষা দিতে পাঠাইবার আগে যে টেষ্ট পরীক্ষা হয়, তাহা নাম মাত্রে পর্য্যবসিত হয়, এবং পরবর্তী কয়েকবৎসর উচ্চতর পরীক্ষা-সকলে যাহাতে খুব বেশী ছাত্র জোটে তাহার জন্য ইচ্ছাপূৰ্ব্বক খুব বেশী পাস করান হয়, এবং তাহার নিমিত্ত পরীক্ষকেরা যোগ্যতার মাপকাঠিটা একটু ছোট করিয়া ফেলেন । ( ২ ) বাঙালীর পাসের লোভ বড় লোভ। সহজে পাস্ হইবার লোভে ছাত্রেরা, “অসহযোগ” ছাড়িয়। যাহাতে “সহযোগ” অবলম্বন করে, তাহfর জন্ত সক্টজে পাসের প্রলোভন তাহাদের নিকট কায্যতঃ ধব হয় । অতএব দেখা যাইতেছে, মে, বেশী পাসের মূলে ছিল দোকানদারী বুদ্ধি এবং রাজনৈতিক চাল । আমরা কিছুদিন হইতে বিশ্ববিদ্যালয়স থষ্ট বক্তৃতায় ও পুস্তিকায় দেখিতেছি, শিক্ষামন্ত্রী ও ব্যবস্থাপক সভার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহিত সম্পর্ক বা তাহার উপর কর্তৃত্ব থাকিলে, বিদ্যাপীঠ রাজনীতি নামক অপবিত্র জিনিষের ক্রীড়াক্ষেত্রে পরিণত হইবে । কিন্তু উপরে যাহ। দেখান হইল, সেটা কি রাজনৈতিক লীলা নহে ? বিশ্ববিদ্যালয় যখন রিজ লী-সাকুলার অন্তসারে শিক্ষালয়গুলিকে চলিতে বাধ্য করেন, তখন কি সেট রাজনৈতিক ব্যাপার হয় নাই ? অ!সম ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্য;লয় আসামের ব্যবস্থাপক সভা চান, যে, কলিকা-চ বিশ্ববিদ্যালয় সম্বন্ধে কোন নূতন আইন ইষ্টলে উহার সেনেট, সাণ্ডিকেট এবং কৌন্সিল ও কমিটিগুলিতে আসামের উপযুক্ত সংখ্যক প্রতিনিধির যেন স্থান পায় । ইহান্তে কাহারও আপত্তি হইতে পারে না । আসামের প্রতিনিধি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন সমিতিতে কয় জন হইবে, তাহ স্থির করিতে হইলে অনেক গুলি বিষয় বিবেচনা করিতে হইবে । যথা, সমুদয় বিশ্ববিদ্যালয়ে মত কলেজ আছে, তাহার কয়টি বাংলাতে ও কয়টি আসামে আছে ; বিশ্ববিদ্যালয়ের অতুমোদিত সমুদয় ইস্কুলগুলির মধ্যে বাংলায় কয়েকটি ও আসামে কয়েকটি আছে , বাংল