レ('。 イ'〉 。 \ “সত্যমৃ শিবমৃ সুন্দরমূ” “নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ” SAASA SAASAASSAAAAA AAAASAAAMAASAAAA ২৩ শ ভাগ YI <한 শ্রাবণ, ১৩৩০ ৪র্থ সংখ্যা বাংলা দেশের লৌকিক তথ্য পঞ্চাশ বৎসবে বাংল। দেশের লে|কস’খা কিরূপ বাড়িয়াছে, নীচে ভ{হ দেপান হইল । বৎসর লোকসংগ]; দশবংসারে শত কর। বুদ্ধি st-१२ ७, 8 ४, u~*,००७ svtzs ७, १०, : 8, ४२ : (>ध्र १२-:vb:) \ኃ.° ১৮৯১ ৩,৯৮,০৫, ৫২৭ (১৮৮১-১৮৯১) ৭.৫ ১৯০১ ৪,২৮, ৮১, ৩৫৯ (: - ) ዓ ዓ >>>s ५, ४०,०९, २१० ( : s* :->**>) v • ১৯২১ ৪,৭৫, ৯২, ৪ ৬২ । ১৯১১-১২২১) ২ ৮ কোন দেশের বসতি ঘন হইলে দ্রাহার লোকস” গ্য। বুদ্ধির হার কমিয়া সায়, এইরূপ একটি ধারণ থাকা স্বাভাবিক। কারণ, বিরলবসতি দেশের জলস্থল হইতে খাদ্য ও অন্যান্য দ্রব্য সংগ্ৰহ করিয়া ক্রমশঃ যত বেশী বেশী গোক জীবিকানিৰ্ব্বাহ করিতে পারে, ঘনবসতি দেশে লোকে তত পারে না। যদি ধরা যায়, যে, কোন একটি দেশের উৎপাদকাশক্তি বিবেচনা করিয়া তথায় প্রতি বর্গ মাইলে “ লোক বাচিয় থাকিতে পারে, তাহ হইলে, উহার বসতির ঘনতা এই অঙ্কের যত্বই নিকটবর্তী হইতে থাকিবে, উহার লোকসখ্য বুদ্ধির হার ততই কমিয়৷ আসিবে। সেইজন্য, ১৯১১ হইতে ১৯২১ পর্য্যন্ত দশ বংসরে বাংল। দেশের লোকসংখ্যা বৃদ্ধির হার পূর্ব পূৰ্ব্ব দশবাধিক বুদ্ধি অপেক্ষা কম হওয়ায়, এরূপ অনুমান সহজেই মনে অসিতে পারে, যে, বাংলা দেশের বসতি বড় ঘন হইয়। গিয়াছে, এই কারণে এখানে আর বেশী পরিমাণে মাহুষের সংখ্যা বাড়িতেছে না। কিন্তু অন্য দেশের সহিত তুলনা করিলে বুঝা যাইবে, যে, ঘনবসতি বাংলা দেশের লোকসংখ্যা যথেষ্ট-না-বাড়ার কারণ নষ্ঠে । প্রতি বর্গমাইলে বঙ্গে ৫৭৯ জন এবং ইংলণ্ড ও ওয়েলসে ৬৪৯ জন মান্তষ বাস করে। বাংলার চেয়ে ইংলণ্ড ও ওয়েলসের বসতি ঘনতর। কিন্তু বাংলাদেশের লোকসংখ্যা ১৯১১ হইতে ১৯২১ পর্য্যন্ত দশ বৎসরে শতকরা ১.৮ জন বাড়িয়াছে ; ঐ দশ বৎসরে ইংলগু ও ওয়েলসের লোকসংখ্যা শতকরা পাচজনের কিছু বেশী বাড়িয়াছে। ইহার কারণ কি ? কারণ, পাশ্চাত্য ঐ দুই দেশের স্বাস্থ্য বাংলা দেশ অপেক্ষা অনেক ভাল, তথাকার লোকের জীবিকানিৰ্ব্বাহের জন্য প্রধানতঃ বা কেবলমাত্র কৃষির উপর নির্ভব করে না, তথায় সাধারণ শিক্ষ,
