পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] বাংলা দৈশের ধৰ্ম্ম সংখ্যা ১৯১১-২১এ هي سسسسسدم مسسيسس ها. مجید ፶፭ቕ » ১৯১১ শতকরা বৃদ্ধি বা হ্ৰাস । भूमलभांन Հd ՑԵ ԵՖՀ8 ২৪২৩৬৭৫ ৬ + श्नूि Rabుeసి 8bf చి సెBt 2ఇసి - *.* ভূতপূজক ከy8ሕe8ና ማ5a ፃbye + 33 చె cबोक २ १6 १¢** &8翌bróも + x 3.8" श्रृष्टीग्न ›8፭ • ፃ ጳ 3設お午8も + S 8.5 tखान O එදාෂබ් Ց ՊԵՏ -- *. ত্ৰtহ্ম ՎՖՀԵ 8 さぬ《br + $ 3.2 শিগ :ס"לכי &s R》 + °.S. इँछ्रों չԵ ձ ծ ) సిసి రి - .3 কংফুচীয় y 88.5 У a fu" -- చితి 8 জরথুস্ত্র ( পারসী ) ৭৭• や》3 + ২৬ s অীৰ্য্যসমাজী 》 8 5 o বাংলাদেশের শতকরা ৫৩৫৫ জন অধিবাসী মুসলমান, ৪৩৭২ হিন্দু,১৭৯ ভূতপূজক এবং ২৪ অন্যান্য সম্প্রদায়ভূক্ত। লর্ড মিণ্টো বলিয়াছিলেন, গে, মুসলমানদের ặts?={fs+ sqrą (“political importance” ) বেশী বলিয়া তাহাদিগকে তাহাদের সংখ্যার অতিরিক্ত প্রতিনিধি দিতে হইবে । এবম্বিধ রাজনৈতিক কারণে হিন্দুর সংখ্যা কমাইয়া ভূতপূজকের সংখ্য বাড়াইবার একট। বেণকু হয় ; নতুবা বাস্তবিক অনেক নিম্নশ্রেণীর হিন্দু ভূতপ্ৰেত পূজা করে, সাওতাল কোল ভীলরা ও করে ; উভয়ের মধ্যে সীমারেখা টানা অসম্ভব । তা ছাড়া, আরও এক কারণে, সমগ্র ভারতে ( এবং বঙ্গে ও ) হিন্দুর সংখ্যা যত, ‘সন্সসে তাহ অপেক্ষা কম দেখা যায় ;- অনেক জৈন, শিখ ও আর্য্যসমাজীর সহিত হিন্দুদের বৈবাহিক আদানপ্রদান হয়। তাহাদিগকে আলাদা ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোক বলিয়া ধরা উচিত নহে । আরও একটি কারণে হিন্দু বাঙালীর সংখ্যা মুসলমান বাঙাল, অপেক্ষ খুব কম মনে হয় । ইংরেজ-সরকার যাহাকে ধাংলা দেশ বলেন, প্রাকৃতিক-বঙ্গের সীমা তদপেক্ষা বিস্তৃততর। বাঁকুড়া জেলা যেমন বঙ্গের অন্তর্গত, বিহারের অন্তভুক্ত মানভূম জেলাও তেমনি বঙ্গের অন্তর্গত ; কারণ, স্মরণাতীত কাল হইতে মানভূমের অধিকাংশ অধিবাসী . বাঙালী, বাংলায় কথা বলে। লৌকিক তথ্য 8७१ পুরুষানুক্রমে বঙ্গভাষীর অধুযিত এইরূপ আরও ভূখণ্ড বাংলার আশে পাশে আছে। প্রাকৃতিক-বঙ্গকে বাংলা দেশ বলিয়া ধরিলে হিন্দু বাঙালীর সংখ্যা অনেক বাড়িয়া যায়। • . যাহা হউক, ইংরেজ-সরকারের বঙ্গের সমুদ্রয় ভূতপূজক, জৈন, শিখ, আর্য্যসমাজী প্রভৃতিকে হিন্দু বলিয়া ধরিলেও, বঙ্গে হিন্দু অপেক্ষ মুসলমানের সংখ্যা বেশীই থাকিবে। পঞ্চাশ বৎসর পূৰ্ব্বে, এখন যে জেলাগুলিকে বঙ্গ বলা হয়, সেই জেলাগুলিতেই, হিন্দুর সংখ্যা মুসলমানের সংখ্যা অপেক্ষা বেশী ছিল। ১৮৭২ হইতে ১৯২১ পর্য্যন্ত দশ দশ বৎসর অন্তর বঙ্গের চারিটি ধৰ্ম্মাবলম্বীর সংখ্যা কিরূপ ছিল, নীচের তালিকায় তাহা প্রদর্শিত হইল। বৎসর হিন্দু মুসলমান খৃষ্টিয়ান ভূতপূজক չե ՊՉ 3"ed 》○ 2シ BS 83 సి' ని 3 ՆՑ8ԵՀ ......" 為bbrン צb" - ףטb'ט צ by5న 83 8 १२२brs Հ)ՖՀ)eԵ՛* 〉bra》 Yb Rማ8 «ዓ8 ২ • ১ ৭৩২ a ১ yచెకిరిన °也8b艾● > * ey २ • » ¢२** ५> SR> A. g . br >v aుdNJ 08&¢æg Σ & Υ Σ. ९ ● #98¢ ७**** 돌8 (9 ኧሕፃ89 *\oe obse }సిఫిY 3 ebrゅふ)8br 2 5 8৮৬১২৪ 》8动e 9@ v8:286 ১৮৭২ সালে হিন্দু অপেক্ষ মুসলমানের সংখ্যা কিছু কম ছিল। তাহার পর হইতে, হিন্দুরা যে-হারে বাড়িতেছিল, মুসলমানের তদপেক্ষা বেশী হারে বাড়ায়, ১৮৮১ সাল হইতে মুসলমানদের সংখ্যা বঙ্গে হিন্দুদের চেয়ে বেশী আছে; বিস্তু তাহা হইলেও হিন্দুরাও বরাবর বাড়িতেছিল । কেবল ১৯১১-২১ দশকে হিন্দুরা হ্রাস পাইয়াছে। তাহার কারণ, পশ্চিম-বঙ্গেই অধিকাংশ বাঙ্গালী হিন্দু বাস করে, এবং পশ্চিমবঙ্গ অস্বাস্থ্যকর বলিয়। সেখানেই মানুষ মরিয়াছে বেশী ও জন্মিয়াছে কম। হিন্দুদের চেয়ে মুসলমানদের অধিক বংশবৃদ্ধির দুইটি কারণ উল্লেখ করা যাইতে পারে ; (১) তাহাদের মধ্যে পরস্পরবিবাহে বাধাজনক জাতিভেদ না থাকায় তাহাদের মধ্যে অবিবাহিতের সংখ্যা হিন্দুদের চেয়ে কম, (২) তাহাদের মধ্যে বিধবাবিবাহ প্রচলিত থাকায় জননী হইবার বয়সের স্ত্রীলোকেরা, হিন্দুদের ঐ বয়সের ১৮৭২ সালে কাছাকেও ভূতপূজক বলিয়া ধরা হয় নাই।