পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] তিনি আজিও অপ্রকাশিত আছেন বলিয়া আমরা বিষ্ণুপালের মনসামঙ্গল হইতেই স্বষ্টি-বর্ণন, উদ্ধৃত করিয়া झिलांघ । अन निम्न। मङtछन अिनङ् मन्त्रीीङ । যেইরূপে ধৰ্ম্ম জন্মিলা আচম্বিত। তুর ভুল নাহি ছিল বঙ্গ রসাতল । দিবস রঞ্জনী নাএী অস্থির সকল । তখন অনাদি নামে ছিল দক্ষ পুরুষ একজন। তার পুত্র হৈলা প্ৰভু অনাদি ধর্ম। অনাদের উৎপত্তি জগত সংসার । হস্ত নাএী পদ নাএী আগু-আকার । শুনেতে আসন প্রভূর শুনেতে বৈসন। শুন্যে ভর কর্য প্রভূ ফিরেন নিরঞ্জন। "শুন্যেতে থাকিঞ গোঁসাই পাতিলেন মায়। আপনি সিরজিলেন গোসাঁই আপনার কায় ॥ চক্ষের মল লঞা প্রভু নিচুড়ে ফেলিল । তাহাতে আসিয়া পক্ষ উলুক জন্মিল। উলুকের পৃষ্ঠে প্ৰভু আসন করিয়া । চৌদ্দ চৌযুগ প্ৰভু বেড়ান ভ্ৰমিয় ॥ শুন শুন অরে-বাছা উলুকের নন্দন । কতযুগ যায় বাছ। বল রে এখন ॥ শুনিঞl উলুক পক্ষ হঞা গেল বঙ্গ । निनअन श्ग्रा॥ ७षांग्न भूभन्न वांज्ञउl ॥ চৌদ্দ চৌযুগ গেল প্ৰভু ই ব্ৰহ্ম গেয়নে । সত্তি যুগ যেন স্মৃষ্টি কর নিরঞ্জনে ॥ তপন ছিড়িঞl ফেলিল প্রভু কন্ধের পইত। একটা গোট নাগের হইল সহস্ৰ গোট মাথ ॥ নাগের নাম বাজুকী খুইল নিরঞ্জন । তাছাকে সপিলা প্ৰভু ই তিন ভুবন ॥ অঙ্গের মল লৈঞ কৈল তিল প্রমাণ । বাসকীর চক্রে খুতে পুথিবী হৈল নব খান। নবথান পৃথিবী স্থজিলা পশুপতি। একটা যে কন্যা হৈল নাম বল্পমতি। এস এস্য বসমতি হইয় চিরাই । . আমি যাকে জন্ম দিব তুমি দিয় ঠাএী ॥ 臀 景 *ိုး * তখন চাপড় হানিয়া প্রভু সিরজিলেন ৰিমুক । তায় ভর করি ফিরে অনাদি নামে সিন্ধু ॥ একল ভাসেন প্ৰভু দোসর কেউ নাঞী। ভাসিতে ভাসিতে প্ৰভু তুলে রাখে হাঞী। চণ্ডীকা জন্মিল রাফুল ছুটী পা। বীপ বল্যে অনাদিকে সম্ভাসিতে ঘtয় ৪ অঙ্গে হাত দিতে তার নাএী রঙ্গ রসে । স্ত্রী নয় পুরুষ নয় চণ্ডীকা বলার কিলে ॥ অতঃপর নিরঞ্জন প্রভু চণ্ডিকাকে স্ত্রীমূৰ্ত্তি দান করিলেন এবং তঁহি হইতে ব্রহ্ম, বিষ্ণু, মহেশ্বরের উদ্ভব মনসা : 8ჯysi AMAMAeAAASAAAA ইত্যাদি। এইবার রামাই পণ্ডিতের যুগের বিপান পাঠ করুন । ^^ ষে দিনেতে ভূঙ্গিভাল আছিল মণ্ডলে । অদ্য বসৰী নাগের জন্ম সেই কালে ॥ জোড় কর করি নাগে জিজ্ঞাসে বীরতা। এক মুণ্ডে ছিল তার সহস্ৰেক মাথা ॥ হংসের নির্মাণ কৈল মায়ার অtওয়াসে । আসন করিএম প্রভু বসিল হরিসে। জলেতে ডুকিল হংস আহার কারণে । কিছু না পাইঞা ভাসে প্রভু সন্নিধানে ॥ মুখের বিলুপ্ৰভু তারে দিল। বাসকী নাগ নিঃশ্বাস চড়িল । নাগের নিঃশ্বাসে হৈল ভাটার জোয়ার । রাত্রি দিন স্থজিলেন অনাদ্যের ভার ॥ 景 》 옷 অঙ্গে বুলাইয়ে হাত হুজিলেন পৰ্ব্বতী । দেখিতে সুন্দর রূপ মনোহর অতি ৷ बक्रङलू निग्न टेझ्ठा अक्रांज़ छनभ ।। ईआणि কবিতাগুলি কবিকল্পনা বলিয়া উড়াইয়া দেওয়া চলে না। কারণ বুদ্ধের ভূঙ্গ-জন্ম প্রভৃতির সঙ্গে শাস্ত্রীয় সম্বন্ধ রহিয়াছে। বৌদ্ধ জাতকগুলিই তাহার প্রমাণ । বাস্থ কী নাগের জন্মও উপেক্ষার বিষয় নহে, কারণ নাগ ধ্যানী বুদ্ধের আসূনরূপে পরিকল্পিত হইয়াছে। এই-সব কারণেই আমরা মনসা-পূজার সঙ্গে বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের সম্বন্ধের কল্পনা করিতেছি । লৌকিক ধৰ্ম্মের উৎপত্তি ও ধৰ্ম্মকলহু সম্বন্ধে রায়বাহাদুর দীনেশচন্দ্র প্রভৃতি নানা মুনি নানা মত প্রকাশ করিয়াছেন । ধর্মের উৎপত্তি ধেরূপেই হউক, বিভিন্নধৰ্ম্মবলম্বীর সাম্প্রদায়িক বিরোধ যে আমাদের মঙ্গলকাব্যগুলিতে নানা অfকারে আত্মপ্রকাশ করিয়াছে তাহা অস্বীকার করিবার কোনো হেতু নাই । তেমনি পুরাণ, রামায়ণ, মহাভারত প্রভৃতিই যে ইহার মূল তাহাও অস্বীকার করিলে চলিবে না। রাবণে ও বিভীষণে, যুধিষ্ঠিরে ও শিশুপালে যাহা দেখিয়াছি, “মঙ্গলকাব্যগুলিতে তাহাই একটু উৎকট গ্রাম্যভাবে আকার পরিগ্রহ করিয়াছে মাত্র । কাশীখণ্ডে বেদব্যাসের উপাখ্যানও ইহার অন্যতম দৃষ্টান্ত । পুরাণে বিরোধ এবং সামঞ্জস্ত. দুই-ই আছে, বরং সমন্বয়ের চেষ্টাই বেশী।