পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা । SDBB DDDD SLLLLLLLLL S SBBBDD DDBBBBSBB (realism) wiftöv to खांडिन्न शश् fधनिनं बांश्iङ्ग बजिनःि, खtश्iव जिघ्र न। ८श्वणि जएछ । मठा नकल यषझांब्र ७कब्राशरें थां८क । श्रृंब्रिवर्डनकौल भांनबপ্রকৃতির মুঙ্গে এমন একটা-কিছু আছে যাহার কখন কোন পরিবর্তন হয় না। তাহারই সস্থিত সত্যের সম্বন্ধ । সাহিত্য সেই সভ্যকে তাহার <यल्लङ्घ्र बदइी इश्छ यूर्काईबा वांश्ब्रि करब । माहिष्ठाब कांअ मठारक প্রকাশ করা । ৰে সাহিত্য তাহ না করে, তাহ প্রকৃত সাহিত্য নহে । সাহিত্য লোকশিক্ষার উপায়স্কক্ষপ, সুতরাং যে জাতির সাহিত্যে প্রাণ नं १ॉरक, cन मांश्ठिा छांङिब्र छन्त्रठि इड्रेष्ठ श्रृंiहद्र न । पञानक সময়ে আমরা দেখি, উপস্কাস ও নাটক জনসাধারণের ক্লচির অনুবর্তন করে। ব্যবস হিসাবে সেই উপস্কাস ও নাটক ভাল হইলেও আসল কাজে জ্ঞাল হইতে পারে না । উপস্তাস ও নাটক সাহিত্যের অঙ্গ । সুতরাং বৰ্ত্তমান রুচির অসুবৰ্ত্তন করিয়া কেবল লোকরঞ্জন করই উপস্কাস ও নাটকের উদেষ্ঠ হওয়া উচিত নহে । eে tকশিক্ষার ভার যাহার উপর, তাহীর সকল সময়ে লোকরচির অসুবৰ্বন করিলে চলিবে ন। সাহিত্যিক গষ্ট সত্যটি প্তাহার লেখার প্রতিফলিত করিবেনযাহা সকল দেশে সকল জাতিতে এক। যাহা মানব-প্রকৃতির সত্য ও স্বাভাবিক স্বষ্টি, তাহাই প্রকৃত আদরণীয়। স্বন্দরের উপাসক শিল্পীর চক্ষে পবিত্র অপ্রবিত্র কিছুই নাই-পাপ ও পুণ্যের চিত্র সমভাবেই তিনি অঙ্কিত করিয়া থাকেন। পাপের চিত্র শিল্পী কিন্তু এমন ভাবে অঙ্কিত করেন, যাহন্তে দর্শকের মনে ঐ চিত্রের প্রতি ঘৃণ জন্মে—মনে বিতৃষ্ণ আসে। তাঁহাই সৌন্দৰ্য্য, যাহা মানধায়ার আনন্দবিধান করে ; যাহা হইতে DDS DDDDD BBB KBB K BBBB BBB BBB BBS शृ|घ्र नेl । ( যমুনা, আষাঢ় ) শ্ৰী অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষণ শীলভদ্র প্রসিদ্ধ চৈনিক পরিব্রাজক যুরন-চয়ঙ চিরমহিমামণ্ডিত নালন্দ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ে যে মহাপুঞ্জবের চরণ-তলে বসিয়া সমগ্র বৌদ্ধশাস্ত্র, বেদ ও ব্যাকরণ প্রভৃতি বিষয়ে শিক্ষা লাভ করিয়াছিলেন, যিনি বাঙ্গালীর গৌরব-স্থান ছিলেন এবং সমসাময়িক ভারতের পণ্ডিত-সমাজে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ স্বধী ও বরেণ্য বলিয়া সৰ্ব্বত্র সমাদর লাভ করিয়াছিলেন তাহার নাম আজি লুপ্ত । পাচুগোপাল ডিটেক্‌টিভ ● \S) নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন সপ্তমস্থবির পদে প্রতিষ্ঠিত ছিলেন এই বাংলাদেশেরই একজন ব্রাহ্মণ । তাছার নাম ছিল শীলভদ্র । ইলি गबउdन्द्र बरेनक अशीवरद्रद्र शूज़ । एत्रांबांशा ऍशिंद्र विमाॉनिभांद्र अठि প্রগাঢ় অনুরাগ ছিল । এই অনুরাগবশে তিনি সমগ্র ভারত পর্য্যটন করেন এবং ত্রিংশবর্ষবয়ঃক্রমকালে নীলঙ্গ। বিহারে উপনীত হন। এ সময়ে বোধিসত্ত্ব ধৰ্ম্মপাল নালন্দার সপ্তমস্থবির পদে নিযুক্ত ছিলেন। শীলভদ্র উহার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়া অত্যয় কাল মধ্যে গুরুর সঞ্চিত বিদ্যার অধিকারী হইলেন । তৎকালে জনৈক দিগ্বিজয়ী পণ্ডিত মগধরাজের নিকট ধর্মপালের সহিত তর্কযুদ্ধে প্রবৃত্ত হুইবার প্রস্তাৰ করেন। সদ্ধৰ্শ্বের মহিমা অক্ষুণ্ণ রাখিবার উদ্দেষ্ঠে মহামতি ধৰ্ম্মপাল ব্লাঙ্গার আহবানে সন্মত হইলেম । যাত্রা করিবার পূৰ্ব্বে শীলভদ্র এই বিপুল দায়িত্ব স্বয়ং বহন করিবার জষ্ঠ গুবর নিকট সন্ত্রণয় আদেশ প্রার্থনা করিলেশ । গুকর অনুজ্ঞা লইয়৷ শীলভদ্র যখন তর্কযুদ্ধে প্রবৃত্ত হইবার মানসে সভামণ্ডপে উপস্থিত হইলেন, পণ্ডিত তখন সহাস্তবদনে জিজ্ঞাস করিলেন “এই বালক আমীর সহিত তর্কযুদ্ধে প্রবৃত্ত হইবে ?” কিন্তু এ দপ উহার ক্ষণস্থায়ী হইল । শীলভদ্রের অসীম পাণ্ডিত্য ও স্বনিপুণ তর্ককুশলতার পরিচয় পাইয়। মগধরাজ উtহাকে পুরস্কারস্বরূপ একটি নগর প্রদান করিলেন। সংসারবিরাগী শীলভদ্র নগরটি রাজপ্রসাদ স্বরূপ গ্রহণ কল্পির তাহার রাজস্ব হইতে একটি স্ববৃহৎ সঙ্গারাম নির্মাণ করিলেন। তিনি বহুসংখ্যক পুস্তক প্রণয়ন কঞ্জিয়া গিয়াছেন। এইসকল পুস্তক সহজ, সরল ভাষায় লিপিত ও অসীমপাণ্ডিত্যপূর্ণ। কনোজ-ঈশ্বর মহারাজ হর্ষবৰ্দ্ধম ও অস্তান্ত রাজন্তবর্গ শীলভদ্রকে বিপুল সন্মান প্রদর্শন করিতেন। কাশ্মীরের প্রধান পণ্ডিতমণ্ডলী যে-সকল জটিল বিষয়ের সমাধানে অসমগ হুইয়াছিলেন, শীলভদ্র সে-সকল বিন! আয়াসেই মীমাংস করিয়াছিলেন। মহাযtণী বৌদ্ধ হইলে তিনি যাবতীয় বৌদ্ধগ্রন্থ অধ্যয়ন ও আয়ত্ত করিয়াছিলেন। ব্রাহ্মণগণের ধৰ্ম্মগ্রন্থপাঠেই কিন্তু ওঁাহীর বৈশিষ্ট্য ग्रूडि इम्न । श्रग्न: vोभिनि अक्षाग्नन कब्रिग्न। अिंग्रशिगा शूद्रन-झग्र७एक তৎকালে প্রাপ্ত সপ্তম টীকার সহিত উহ অধীত করাইয়াছিলেন। পাণিনি ব্যতীত যুয়ন-চয়ঙকে তিনি বেদ শিক্ষা দান করেন। ঔদার্ঘ্য ঠাহীর পাণ্ডিত্যের পরিমাণেই ছিল । খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দীতে নালঙ্গায় যে বৈপুল্য ও বৈভব স্বপ্রতিষ্ঠিত হইয়াছে তাহ শীলভত্রের sąjorsta nata się, s vista foi l-Contributions of Bengal—Shastri. - ( যমুনা, আষাঢ় ) ঐ হিরণকুমার রায়চৌধুরী পাচুগোপাল ডিটেকটিভ সে এক ব্যাপার! এখনও মনে করলে হাসি পায়। পাচুগোপালের পক্ষে বেখাপ্পা রকম কাজ করা অবশু কিছু একটা আশ্চৰ্য্য ব্যাপার নয়, কিন্তু সে-বার পাচু নিজেকেও হার মানিয়েছিল। . ছেলেবেলা থেকেই পাচুর মনে একটা বৈজ্ঞানিক و في عصس وعمه ভাবের ধারা বইত। বৈজ্ঞানিক পাচু যে সারাক্ষণই খুব উচুদরের বিজ্ঞান নিয়ে নাড়াচাড়া করতে তা নয় ; এই যাকে বলে কিনা য়্যাপ্লায়েড, সায়েন্স, অর্থাৎ ফলিত বিজ্ঞান, তার উপরেই ছিল তার আসল ঝোঁক। পাচুর একটা ধারণা ছিল, যে, পুরাণে কাজ নূতন রকমে ক’রে,