(లిసి
- T . . ."
পোকাদিগের সহিত যুদ্ধে নিরত “ট্যাঙ্ক ”— ইহা হইতে পাম্পের (সাহাবো ফলের গাছে ঔষধ ছড়াইয়া পোকা নষ্ট করা হয় লোকালয়ের দিকে অগ্রসর হইতেছে। তাঁহার ক্ষেতের পর ক্ষেত নষ্ট করিতেছে । এক একটা জঙ্গলকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বৃক্ষশূন্ত করিয়া ফেলিতেছে। কামান বা বন্দুক দিয়া ইহাদের সঙ্গে যুদ্ধ করা যায় না। ইহীদের সহিত হাতাহাতি করিবার উপায়ও নাই। পঙ্গপালের দল যখন দরিদ্র কৃষকের সমস্ত ক্ষেতের শস্ত ভক্ষণ করিয়া চলিয়া যায় তখন কৃষক কেবল তাহদের দিকে নিরাশ দৃষ্টিতে চাহিয়া থাকিতে পারে, আর কিছুই কৃরিতে পারে না। তুলার পোকার গড়ে প্রত্যেক মানুষের নিকট বৎসরে প্রায় ১• < টাকা করিয়া খাজনা আদায় করে, অর্থাৎ ১০২ টাকার বস্ত্র নষ্ট করে। আলুর পোক বৎসরে মাথাপিছু প্রায় ১ টাকা আদায় করে। এইসমস্ত পোকামাকড়ের প্রাপ্য, তাহারা যেমন করিয়া পারে আদায় করে । তাহদের দয়া নাই, মায়া নাই। তাহার এখন তাকদের এতদিনের অপ্রাপ্যের উপরেও লোভ করিতেছে, তাহার সমস্ত জগৎ দখল করিতে চায়। এখন একদল বৈজ্ঞানিক এই-সমস্ত পোকামাকড়দের বিরুদ্ধে সোজাস্বজি যুদ্ধ ঘোষণা করিয়াছেন-দেখা যাক কে হীরে, কে জেতে। অমেবিকার ডাঃ এল ও হাওয়ার্ড এই পোকামাকড়দের বিরুদ্ধে উহার বৈজ্ঞানিক সৈন্যদল চালনা করিতেছেন। তিনি বলিতেছেন-মানুল নানারকম বtধাকে অতিক্রম করিয়া আজি পৃথিবীর মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ বলবান প্রাণী। প্রাকৃতিক শক্তিকেও সে অনেক ক্ষেত্রে হারাইয়াছে— নানা প্রকার রোগকেও সে পরাজিত করিয়াছে। কিন্তু পোক-মাকড়ের বিরুদ্ধে মানুষের যুদ্ধের ফল বড় খারাপ হইতেছে । মানুষ অপেক্ষ, পোকামাকড়রাই এই পৃথিবীতে বাস করিবার অধিক উপযুক্ত। তাহারা অতি সহজেই আত্মগোপন করিতে পারে এবং সংখ্যাবৃদ্ধি করিতে পারে । ইহার নানাদিক্ হইতে মানুষকে আক্রমণ করিয়! জয়লাভ করিতেছে। পোকামাকড়ের একটা বিশেষ ক্ষমতা আছে—তাহারা সংঙ্ঘবদ্ধ झङ्केभ्र মানুষকে আক্রমণ করিতে পারে । অতীতকালে আমরা তাহাদিগকে শত্রুরূপে গণনার মধ্যেই আনি নাই, কারণ তখন ভtহাদের সংখ্যা কম ছিল এবং লোকালয়ের বাহিরে তাহাজের যথেষ্ট পাদ্য ছিল । এখন সেই খাদ্য যত শেষ হইয়া আসিতেছে ততই ক্ষুধাৰ্ত্ত পোকার দল লোকালয়ের নিকট আসিতেছে—এবং তাঁহদের গতি এখন রোধ না করিতে পারিলে তাহার একদিন সমস্ত . প্রবাসী - শ্রাবণ, ১৩৩e AMAee AMAMAMAeeAeMAeMAeeAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMeee MeMSMSMSMSMSMSMSMSMSMSeM MM MM eM eMAeeS [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড লোকালয় গ্রাস করিবে । আমরা যত পোক-মাকড়ের নাম জালি— তাহাঁদের সংখ্যা নগণ্য। আমাদের অজ্ঞাত যে কত সহস্ৰ শত্ৰু-পোকমাকড় অাছে তাহার ইয়ত্ত নাই। বৈজ্ঞানিকের হাজার চেষ্টা করিয়াও श्रृंशशांनक cणंॉstएमग्न dंकट्टेग्न ब्रांथिएष्ठ श्रृंiब्रिाउtछ्न न । फांशंब्रl ধারমন্থর গতিতে মানুষদের আবাসে প্রবেশ করিতেছে । আমাদের দেশের বৈজ্ঞানিকদের (?) এই-সমস্ত বিষয় ভাবিবার সময় নাই। কিন্তু আমেরিকান বৈজ্ঞানিকের এই বিষয়ে আঞ্জকাল খুব বেশী রকম মনোনিবেশ করিয়াছেন। উহার ৭১৬ প্রকার অনিষ্টকণী পোকার নামের লিষ্ট করিয়াছেন । এখন এই-সমস্ত পোক মাকড়দের কবল হইতে রক্ষণ পাওয়ার উপায় কি?-যুদ্ধ করা ছাড়া অঙ্ক কোন উপায় নাই । ভিন্ন ভিন্ন দেশে পোকার রকমারি অাছে, কাজেই যুদ্ধের পন্থী রকম-রকম করিতে হুইবে । আমাদের দেশে যে-সমস্ত পোকা আছে তাহার হয় ত আমেরিক বা ইউরোপে নাই, কাজেই সেই সমস্ত পোকা झडj कब्रिटङ झङ्केरल त्रांभांtझब्र यूकञ्च छिब &कांब्र श्रृंष्ट्र अवलवन করিতে হইবে ; এই সমস্ত পোকার দলকে একেবারে সমুলে বিনষ্ট করিতে হইবে ও গুহা ন হইলে তাহদের সংখ্যা কোনদিনও কমাইতে পীরা যাইবে না। বৰ্ত্তমানে মানুষের সবচেয়ে বড় বিপদ এই পোকামাকড়। এই নীরব যুদ্ধের কি ফল হয় বল বড় শক্ত। মানুষের পরাজিত হইবার আশঙ্ক। বড় কম নয় । ..o.o. হিপপটেমাসের মুখের ভিতর— ছবিতে দেখুন একজন লোক কেমন হাসিমুখে একটি সৌম্য এবং হিপপটেমাসের মুখে চিড়িয়াখানা-রক্ষক প্রিয়দর্শন হিপপটেমাসের মুখে নিজের শরীর প্রবেশ করাষ্টয়া দিয়াছে । ইছাদের মধ্যে যথেষ্ট বন্ধুত্ব আছে বলিয়াই এইরূপ করা চলে। مسمييه
