পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী-বৈশাখ, ১৩ss - [ २टल छांन, ** थ७ QQ mo « পর্দা তুলে পিছন হ’তে দেখছে চেয়ে ডাগর চোখে নতুন বধু, ছোট মেয়ে। শীর্ণ রোগা প্রান্ত কাতর ” বলদ ছুটি মারের চোটে উৰ্দ্ধশ্বাসে চলছে ছুটি । গরুর গাড়ী চলছে দুলে মাঠের মাঝে,— টুং টং টুং ” গরুর গলায় ঘণ্টা বাজে । অনেক দূরে মাঠের শেষে গ্রামের কাছে বfাকৃড়া মাথায় তালের সারি দাড়িয়ে আছে। ঐ গ্রামেতেই নতুন বধুর শ্বশুরবাড়ী, -- ঐ গ্রামেতেই চলছে ছুটে গরুর গাড়ী । মাঠ ছাড়িয়ে ছোট্ট নদী শীর্ণকায়া’ তার তীরেতে তেঁতুল গাছের শীতল ছায় ; গরুর গাড়ী ঢালু পথের বাকৃটি ধরে নদীর কাছে . এল এবার বহুৎ পরে । তৃষ্ণ-কাতর বলদ দুটি নদীর জলে চুমুক্ত দিয়ে তৃষ্ণ মিটায় আবার চলে ; উঠতি পথে উঠছে গাড়ী নদীর পাশে, কাঠের চাকার র্ক্যাচোর কোচোর শব্দ আসে । বাশের ঝাড়ে বায়ুস ডাকে বিকট স্বরে ; शूनौं श હા বনবনিয়ে চলছে ঘুরে ; পশ্চিমেতে , চুল্ল রবি, কমূল বেলা, পুছলী কাধে পথিক চলে ঐ একেলা । মাঠ ফুরাল, ঐ যে মাঠের - শেষ সীমান, ঐ দেখা যায় নাদীপুরের * গোসলখান। ঐ কাছারি, ঐ যে গ্রামের পাঠশালাটা,— অশথতলায় চণ্ডী-পূজার আটচালাটা। পথের পাশে খাওলী-পড়া ময়লা দীঘি,— জীর্ণ ঘাটে বাসন মাজে বাগদিনী বি , গরুর গাড়ীর ক্যাচোর কাচোর শক পেয়ে কাজ ফেলে’ (* কৌতুহলে দেখছে চেয়ে । ছেলের দলে জটলা করে হল্লা তোলে,— বটের ডালে দোলন করে দোছল দোলে । গরুর গাড়ী , দুকুল এবার গ্রামের মাঝে, নতুন বধু গ্লুেটা টানে বেজায় লাজে। শ্ৰী স্থনিৰ্ম্মল বস্থ SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS SAAAAAMAezA AeAeSAeSAASAASAASAASAAAS يه عه گیاهیچه কলের বর্ণ ফুলের বর্ণের মত ফলের বর্ণেরও উদ্দেশু অাছে। ফুলের উপর আমাদের দাবী না থাকিলেও ফলের উপর নিঃসন্দেহ আছে। ফলের উদ্দেশু বীজকে রক্ষা করা ও তাহাকে সুবিধা-মত স্থানে অঙ্কুরিত হইবার স্থবিধা করিয়া দেওয়া । গাছগুলি চলিতে পারে না, তাই তাহারা স্থাবর । কিন্তু গাছে যে বীজ জন্মে, তাহাদের যদি স্থানান্তরিত না করা হয়, তবে তাহার তলায় ঝরিয়া পড়িবে ও সেইথানেই অঙ্কুরিত হইবে, কিন্তু তাঁহাতে ত স্থবিধা হয় না, এক জায়গায় কতকগুলি গাছ জন্মিলে লাভ কি ? সেই জন্য ফলের জন্ম হইয়াছে। ফলের শাস বা শস্ত প্রায় মধুর ও স্বস্বাছ, এবং পশু-পক্ষী-মানুষের প্রিয়। ফলের শণসের -সহিত ছোট ছোট বীজগুলি জীব জন্তুর প্রায়ই গিলিয়া ফেলে। কিন্তু বীজ সাধারণতঃ অবিকৃত অবস্থায় জীবের পাকস্থলী হইতে মলের সহিত বাহির হইয়া আসে ও অঙ্কুরিত হয়। পশুপক্ষীগণ গাছ হইতে ফল খাষ্টয়া বিভিন্ন স্থানে চলিয়া যায় ও তথায় মলের সহিত বীজগুলি ত্যাগ করে ও তথায় তাহারা অঙ্কুরিত হয় । এইরূপে পার্থীর দ্বারা বট অশ্বখগাছের বীজ বাড়ীর ছাদে অাসে ও তথায় গাছ জন্মে । কেবল যে জীব জন্তুরা উদরে করিয়া বীজ স্থানান্তরিত করে তা ময়, অনেক সময়ে · পার্থী ও পশু নিজ সস্তানের জন্য ফলগুলি মুখে করিয়া লইয়া যায়, ইন্দুর ও কাঠবিড়ালী অনেক শস্ত চুরি করে। মানুষের ত কথাই নাই, সে কত দেশ-বিদেশ হইতে ফল আনিতেছে । এইরূপে স্থাবর বস্তু গতি পায় । * = ফল না পাকিলে বীজ পরিপুষ্ট হয় না, ও পরিপুষ্ট বীজ না হইলে গাছ জন্মে না । ফল যখন কাচ থাকে তখন প্রায় সবুজ বর্ণের থাকে, তাহাদিগকে পাতার মধ্য হইতে খুজিয়া পাওয়া যায় মা । বীজ পরিপুষ্ট হইলে ফল পাকে ও তাঁহাদের রং বদলাইয়া যায় ও মিষ্ট গন্ধ বাহির হয়, জীবগণ তখন ফলের সন্ধান পায়। আমাদের দেশে অধিকাংশ ফল পাকিলে হলুদে রঙের হয়—যেমন আম, কঁঠাল, বেল, পেয়ারা, ইত্যাদি। কিন্তু শীতপ্রধান দেশে ফল পাকিলে প্রায় লাল রঙের হয়,