পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৩২ খাদ্য পাক করার সমস্ত কাজই মেয়েদের করিতে হয় । এই সব বিষয়ে ইহার। অতি পরিস্কার । রান্না করিবার সময় হাত দিয়া কোন জিনিস প্রায় নাড়ে না বা ঘাটে না। পরিবেষণের সব কাজ ও হাত দিয়া করা হয়। অনেক জাতির স্ত্রী এবং পুরুষ একই খাবার খায়। অনেক জাতির মধ্যে স্ত্রী এবং পুরুষের খাবারের বিভিন্নত আছে। স্ত্রীলোকেরা সব রকম খাবার থাইতে পায় না। কঙ্গোদেশের লেকদের ধৰ্ম্ম বলিয়। বিশেষ কিছুই নাই, তবে সকলেই ভূতের সেব করে । তাহাও কেবল তাহাকে লোকের অনিষ্ট করা হইতে বিরত রাখিবার জন্য। ভূতকে তাহার ঠাণ্ড রাপিলার জন্য বিশেষ চেষ্ট। করে, তবে ভূত যদি নেহtং গরম হইয় উঠে তবে তাহার প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩৩০ SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড مسیرهای سعید حت حصاح-تی-ح-مصاح-مجید حبس محمام یہیے_بیے ہمممم ہم سمـم" বুকে ছোরা মারিয়া তাহাকে তাহার কৰ্ত্তব্য মনে করাইয়া দেয়। e কঙ্গোবাসীরা কুঁড়ে-ঘরে বাস করে। তাহা গোলাকার, চতুষ্কোণ, ত্রিকোণ---সব রকমেরই হয়। প্রত্যেক বিবাহিত নারীর নিজের নিজের ঘর আছে। স্বামী প্রত্যেক স্ত্রীর ঘরে এক একদিন করিয়া বাস করে এবং যে দিন যাহার ঘরে থাকিবে সেইদিন সেই স্ত্রীকে স্বামীর খাবার যোগাইতে হইবে। স্ত্রীলোকেরা নাচ গান খুবই ভালবাসে এবং ইহাই তাহাদের জীবনের সবচেয়ে বড় আনন্দ । তাহাদের গলার জোর বেশী নয়। অনেকে তামাক পায়, অনেকে আবার গাজা চরস ইত্যাদি খায়—গীজ টানাকে অনেকে ধৰ্ম্মাচরণ বলিযা মনে করে। হেমন্ত চট্টোপাধ্যায় মেঘেমেছরমম্বরম্ নিৰ্ম্মন্দ্র জলদঘট, অঙ্গবে ভিলেক ঠাই নাহি, আড়ষ্ট ধরণীতল কি শঙ্কায় উৰ্দ্ধপানে চাচি’ : দিবসে লেগেছে আম| —তlরাকুল ভয়ে অপ্রকাশ, কানাকানি চরাচবে –গুণে পল নিরুদ্ধ নিশ্বাস । নিম্পন্দ প্রীস্বরখানি ঢাকি' মূখ শু|মল কলে চুপিচুপি মাগিছে আশ্বাস লুটাধে দিগম্ব পদমূলে । যমুনায় কালে ছাধ ! শোকাতুর বলুকার বেল, রাখtল ফিরিছে ধবে, তরুতলে গোধনেব মেল । আজি আর কাজ নাই হে কুযাণ : ধবে যা ও ফিবে, শঙ্কিত ঘৰণী তব চাহে পথ সুদর কুটারে । নিরাশ্রয় হে পথিক ! এখনে আশ্রয় লঙ্গ মাগি, আতুব ভিখাবী ওবে পথিপাশে ত্ববা ওঠ জাগি । বাতির প্রতীক্ষা নাহি দিবসেই আজি অভিসার,— কোন বনে বিনোদিনী গাথে বসি' মালতীর হার ! অদরে কদম-শাখে ফুলে-ঘের লতার ঝুলনা, সৌরভে আকুল বন, পুলকের নাহিক তুলন। ! হরিণী ছেড়েছে তৃণ, কলাপিণী ফুকারিছে কেক, এলানে অঞ্চলে বসি গোপবালা শিহরিছে এক ! গুহকৰ্ম্ম সারে ত্বরা আজি, ওগো চতুরা ললনা, নীল সাড়ীখানি পর, কবরীর কথাটি ভুলে না! বাতায়ন-পাশে বসি’ বিরহিনী, চাহ নভপানে, আঁখিজলে স্মৃতি-মাঝে অতীত মিলন আনো প্রাণে ! শ্ৰী নন্দনন্দন ব্রহ্মচারী