পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

や88 SAMMAMAMMSAAA MMM AMMMMM AM MAMMAM MAMMAM MAMMMMAMAAAA গুরুতর, কারণ গরদেশের অfঘাতে আদি যেরূপ বিদ্যুৎগতিতে ধাবিত হইয় থাকে, অন্য দুইপ্রকার আঘাতে সেরূপ হয় না। অসির আঘাতের তীব্রতা দ্রুতগতির উপরেই অধিক নির্ভর করে । তীক্ষু অসির দ্রুতগতি দ্বারাই অতীব গুরুতর ও আপাত-অসম্ভব কৰ্ম্ম ও সাধিত হইয় থাকে, শারীরিক শক্তির অধিক প্রয়োজন হয় না । অসিখান। আরামের সহিত উঠাইতে-নামষ্টিতে ও নড়িতে-চাড়িতে সে সামান্য শক্তির প্রয়োজন, তাহাই যথেষ্ট ; তবে শারীরিক দুঢ়তা, কষ্টসহিষ্ণুতা, স্বৈর্য্য ও ক্ষিপ্রকারিতারও যথেষ্ট প্রয়োজন । প্রবল ঝটিকার দ্রুতগতিত্ব ব্যতিরেকে অন্য কোন ও শক্তি নাই, তথাপি উই বড় বড় গৃহবুক্ষাদি ও ভাঙ্গিয় চুরমার করিতে সমর্থ হয় । শুনা গিয়াছে কোন ও ঘূণীপাক প্রবল ঝটিকাতে দীর্ঘ একটি বংশএলাকা একটি প্রকাগু অম্ৰিতক্ষকে ভেদ করিয়! এপিঠওপিঠ হইয়। গিয়াছিল । শলাকাটির অগ্ৰমূখ অপেক্ষীকত দৃঢ় থাকিলে ইহা অসম্ভব নয়, কারণ আম্রকুক্ষের ভিতরে জোর করিয়া শলাকাটিকে বিদ্ধ করিবার চেষ্ট। করিলে উই! আম্রকুক্ষকে কfরবে, ঘাতপ্রতিঘাতের নিয়মানুসাবে অস্ত্ৰিপুঙ্ক ও সমশক্তি দ্বার শলাকাটিকে বিপরীত দিকে আঘাত করিবে । সে আঘাতের ফলেই সাধারণ অবস্থায় অfমবুক্ষকে ভেদ করিতে ঘে-সময় লাগিবে, সে-সময়ের মধ্যে শলাকাটি সঁকিয়া ভাঙ্গিয়া যাইবে । কিন্তু ঝটিকার প্রবল দ্রুতগতি হেতু শলাকাটি এত বিদ্যুং-বেগে চলিয়াছিল, যে, আম্রপুক্ষ শল.কাটিকে রাকাইয়া ভাঙ্গিবার অবসর পাওয়ার পূৰ্ব্বেই শলাকাটি বুক্ষকে ভেদ করিয়৷ চলিয়া গিয়াছিল। শলাকাটির কোন ও অংশ অবসয় হওয়ার পূৰ্ব্বেই দ্রুতগতিনিবন্ধন অন্যান্য অংশের দৃঢ়ত আসিয়া উপযু পরিভাবে সেই-অ’শকে সাহায্য করিয়াছিল। পদার্থবিজ্ঞানে এই ব্যাপারকে ক্ষুদ্র শক্তির সমবায় ( superposition of small effects ) *foll qfzt সে-অধিতি সত্বদেশের আঘাতে ব কায্যকাবিত ও এইরূপ । সপেৰ যে-দংশন সৰ্ব্বাপেক্ষ সাংঘাতিক, অর্থাং প্রবাসী-ভাঁদ্র, ১৩৩e ASMSMSSSSSSS SSAAASAAM MeeAMAAASAASAASAASAASAA AA ASASASASASAeeMMeeMAeMAeSeSAeAAA AAAASAAAA { ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড “টিপ”, তংসদৃশ অসির আঘাত, অর্থাৎ "জাৰ্ব্ব", অনা দুই প্রকারণ আঘাত হইতে অপেক্ষাকৃত কম সাংঘাতিক, কারণ জাৰ্ব্বের আঘাতে সাধারণতঃ হাতের জোর ও অসির ভরে যতদর সম্ভব, ততদূরই প্রতিপক্ষের শরীরে অসি প্রবিষ্ট হইবে, পরস্তু প্রতিপক্ষের শরীর হইতে অসি আপন হইতে মুক্ত হইয়াও আসিবে না ; মুক্ত করিতেও অতিরিক্ত জোরের প্রয়োজন হুইবে । সেই হেতু, এবং প্রতিপক্ষ জার্কের আঘাত আট কাইয়া ফেলিলে, পুনরায় অপর আঘাত করিতে কিম্ব প্রতিপক্ষের আঘাত আট্‌কাইতে অনেক বিলম্ব হইবে । বহুলোকের মধ্যে পতিত হইয়। সংগ্রাম কিম্বা আত্মরক্ষা করিতে হইলে “তরাসের" আঘাত বিশেষ কায্যকারী ও প্রয়োজনীয় হইয় থাকে, ঐ-অবস্থায় যখনই যাহাকে মে-আঘাত করিতে হইবে, তাহ অবস্থাতুসাবে “গরদেশ” কিঙ্গ। "জাৰ্ব্বে” আরম্ভ করিয়৷ “তরাসে" টানিয়| আনিয়া তৎক্ষণাংই অপর একটি আধাতের আয়োজনসহকারে সংগ্রামে রত থাকিতে পারিলেই শ্রেষ্ঠ ফল পাওয়া যায়। ' আততায়ীর সঙ্গে ক্রীড়াকালে আততায়ীকে কত অধিক আধাত করা হইল, সে-বিষয়ে অধিক মনোযোগ অপেক্ষ। আততায়ীর সমস্ত আঘাতই প্রতিহত করিতে পারা গেল কি না, সে-বিষয়ে সম্পূর্ণ মনোযোগ ঠিক রাখিয়া সুযোগ-অগুসারে আততায়ীকে আধাতের চেষ্ট। দেখাই শ্রেয়স্কর। আক্রমণ অপেক্ষ আত্মরক্ষাই অধিক প্রয়োজনীয় ; কারণ আততায়ীকে সহস্র আঘাত করিয়াও যদি তাহার একটি বিশেষ আঘাত সাম্‌লাইতে ন। পারা যায়, তবেই সৰ্ব্বনাশ হুইবে । তবে শিক্ষায় পূর্ণতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণের পক্ষে অনেক সময়েই আত্মরক্ষাহেতুই আক্রমণের প্রয়োজন হইয়া থাকে । তথাপি শিক্ষালাভকালে আক্রমণের কৌশল অপেক্ষা আত্মরক্ষার কৌশলের প্রতিই বিশেষ গুরুতর দৃষ্টি রাখিতে হইবে। সমস্ত বিষয় ব্যাপার ও সমস্ত কাৰ্য্যকর্মেই আত্মরক্ষার ক্ষমতা না থাকিলে আপদ-বিপদ ও ভয়-বাধা-বিঘ্ন হেতু অচিরকাল মধ্যেই বিনাশ-প্রাপ্ত কিম্ব অপরের নিগ্রহাণ্ডুগ্রহভাজন হইয়া থাকিতে হয় ।