পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

やQo M SAM MSAeS A S A S A S A S A S A S A S A S A S A S AMS M S Se S SSS S S শুধু ধৈর্য্য, স্থৈৰ্য্য ও দমের সাহাধ্যে কোন ফলষ্ট লাভ হয় না । যদিও বল অপেক্ষ ক্ষিপ্রকারিত কৌশল প্রভৃতিরই প্রাধান্য অধিক, তথাপিও কিঞ্চিং বল ন থাকিলে শুধু ক্ষিপ্রকারিত। কিম্ব কৌশলে কোন ফলষ্ট হয় না, এবং বলের অভাবে সময় সময় কৌশল ও যথাযোগ্যরূপে প্রয়োগ করা যায় না ; এমন কি, বলের অভtল হেতু কোন কোন কৌশল অভ্যাস করিয়৷ আয়ত্ত করা ও অসম্ভব হইয় পড়ে । সেইহেতুই শিশুগণের অস্থি ও মাংস দৃঢ় না হওয়৷ পৰ্য্যন্ম কোনরূপ বৈজ্ঞানিক কৌশল অভ্যাস কর সঙ্গত নয় । শিশুকালে জটিল ব্যায়াম-কৌশলেব অভ্যাস আরম্ভ করিলে অনেক স্থলেই শিশুগণের অস্থি প্রভৃতি সম্যকরূপে পরিপুষ্ট হইতে পারে ন এবং অধিক বয়স হইলে ও খৰ্ব্বাকৃতি কিম্ব পঙ্গু হইয়। থাকিবারই সম্ভাবনা অধিক । যদিও ক্ষিপ্রকারিত। অপেক্ষ কৌশলেরই প্রাধান্ত অধিক, তথাপিও ক্ষি প্রকারিতার অভাবে অনেক সময়েই কৌশল ব্যথ হইয়। মায । প্রবাসী=ভাদ্র, ১৩৩০ SAAAAAA S AAA S AAAAA AAAA AAAA AAAA S AAAAA MA AAAA SAAAAA S AAA S AAAAAS S ASAAAA S AAAAS AAAAAS A S A S A S A S A S A S A S A S A S A S A S A S A S A AAAAA AAAA AAAA AAAAS AAAAAeM AMSAAAAAAS S { ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড যদিও বল কৌশল প্রভূতি হইতে সাহসেরই প্রাধান্ত অধিক, তথাপিও বল, ক্ষিপ্রকারিত, কৌশল প্রভৃতি কোনরূপ গুণ না থাকিলে সাহস করিতে যাওয়া বৃথা ও বিপজ্জনক মাত্র । আবার বুদ্ধির প্রাধান্য সৰ্ব্বাপেক্ষণ অধিক হইলেও সাহস, বল, কৌশল, ক্ষিপ্রকারিত। প্রভৃতি গুণ দ্বারা ভূষিত হইতে ন পারিলে, মানব হস্তপদবিহীন মস্তকের স্যায় অকৰ্ম্মণ্য এবং অধিকাংশ স্থলেই জগতের উৎপাতস্বরূপ হইয়া থাকে । চলিত কথায় এরূপ প্রবাদ রহিয়াছে যে, “যুদ্ধের চাই তিনটি, যথা—সময়, সুবিধা ও সহিষ্ণুভ৷ ” । তাই এই জীবন-যুদ্ধে কদাপি সমঘ হারাইতে নাই ; কোনও সুযোগ সুবিধাই নিফুলে ছাড়িয় দিতে নাই ; কদাপি অধীর হইতে নাই ; এবং সৰ্ব্বদাই ভবিষ্যং-কল্যাণ-লাভ হেতু যত্নবান থাকি তে হয় । শ্ৰী পুলিনবিহারী দাস ঠাকমার দুঃ গুটি অমের বিযের কf জলনত – আমন করে রাপিস নে গে। ফেলে, মনে পড়ে অনেক দিনের কথ। একটিবার ও উইtা দেখা পেলে । মনে পড়ে এলুনদেয়। বা ছী, মনে পড়ে গায়ে ই লুদ মাথ, সেই সে রাঙা কলকাপেড়ে শাড়ী— খুটে বেঁধে কাজলনত রাগ । মনে পড়ে ভোরে সানাই-পাশ, সারা দিবস উপোস করে থাকা, মনে পড়ে মধুর ব্রীড়-হাসি,— সুখের সে-দিন আলোছায়ায় মাথা । মনে পড়ে স্বদর বোমের ধ্বনি, বেহারাদের পালকি বহার সাড়া, রামৃবেশেদের বিপুল ৰুণরণি, আতসবাজি গ্রামটি আলো-কর। । বাড়ীতে সেই শঙ্খ বেজে ওঠা, হুলুধ্বনিব হয় না যেন শেষ, হর্মাল|পে ছাঁতের উপর ওঠ— লুকিয়ে দেখা তার সে বরবেশ । মনে পড়ায় এই সে কাজলনত— থোকার চোখে রাতে কাজল দেয়া, ভাবি সে-দিন আজকে আহা কোথা,— ঘাটে এল পারের তরীর খেয়া । তোদের পিসি তোদের বাবা কাক৷ এর কাজলের দরদ জানে সবে, তোদের কাছে বকৃছি আমি ফাক}— আমার কথা রূপকথা যে হবে । শ্ৰী কুমুদরঞ্জন মল্লিক