”蛤 e مbسbb) .یہ۔یمی۔ مسح صح* cछलांब्र पत्रtनक इizन अप्लश्ब्र शृंांझ लांगांन श्झेंग्रांरझ ७ष९ cकांन কোন স্থানে বীজ ছড়ান হইতেছে। অড়হর চাষও ব্যয়সাধ্য নয়। এই সময়ে কৃষককুলের হযোগ ছাড়া উচিত নয় বলিয়া আমরা এই কথা সকলকে স্মরণ করাইয়া দিতেছি । প্রতিবৎসরই অড়হর গাছ লাগাইর প্রতিবৎসরই লী উৎপন্ন করা যাইতে পারে। অদ্যাগু বুক্ষ লাগাইয় তাহতে ল উৎপন্ন করিতে অনেক সময় লাগে । —বীকৃড়া-দর্পণ রেশমের চাল গাভ হইতে বাবু মহেন্দ্রনাথ গোষ নামক জনৈক ব্যক্তি লিখিয়tছেন—রেশম-পোকা পালন ভদ্রলোকের করার উপযুক্ত কাজ । উহ! প্রত্যেক গুহন্থের ঘরেই পালন করা যায় । আমি বgবীর পালন করিয়৷ দেখিয়াছি বেশ গুটি হয় ; তাহদ্বারা ১০ সের স্থত। প্রস্তুত হইতে পারে। আমি ১৯৭৭ সালে বৈজ্ঞানিক উপায়ে রেশমের চাষ ও পোকাপালন বস্ত্রবয়ন ইত্যাদি শিক্ষা করিয়া ডিষ্ট্রক্ট বোর্ডের অধীনে ভাওয়ালের রাজবাগানে এক বিদ্যালয় স্থাপন করিয়াছিলাম। উহার মাসিক খরচ ৮৫ টাকা মাত্র লাগিত। উহাতে ৩০ জন গ্রামের লোক শিক্ষা করিত। যদি ঐরাপ একটি বিদ্যালয় গ্রামে হয় তবে দু বৎসrরর মধ্যে ১• • ছাত্র রেশমের চাষ শিপিয়া ঘরে বসিয়া মাসিক ২০ টাক রোজগার করিতে পারে। ঐরাপ স্কুল করিতে এককালীন ব্যর তিন हांछांद्र Bाक भlग । ७३ खूलाई भां८मॐ ७क बिमालिग्न भूलिष्ठ পারা যায় ; ৯ বৎসরে আসল টাকা ফিরাইয় দেওয়া যায়। র্যাহার ২•• দিবেন তাহীদের একটি ছাত্র বিন বেতনে ২বৎসর কাজ শিখিবে। ঐরুপ ১৫জন মাত্র হৃদয়বান লোক অগ্রসর হউন, দেখিবেন কত বিধবার অল্পবশ্বের সমস্ত পুরণ হয় । মেয়ের ॥৩ বৎসরে এই কাজ ভtলরাপ শিখিতে পরিবেন । আশা করি লোকে উৎসাহী হইয় এই ব্যবসায়-প্রতিষ্ঠাকল্পে চেষ্টা করিবেন । —বরিশাল-হিতৈষী শিমুলের ব্যবসায় বাংলাদেশের সর্বত্রই শিমুল তুলার ব্যবহার হয় ; কিন্তু ইহার ব্যবসায় কিরাপ লাভজনক তাহ অনেকেই অবগত নহেন। শিমুল গাছ যেখানে সেখানে পতিত অনুর্বর জমিতে নি। চেষ্টায় জন্মে। কঁটি থাকায় গর"াগল গাছ নষ্ট করিতে পারে না । শিমুল দুই রকমের দেখিতে পাওয়া যায় –লাল ও শাদ । জtভীর শিমুল ভারতীয় শিমুল হইতে অধিক শাদ হইলেও ভাবতীয় শিমুলের গুণ বেশী । কিন্তু এপানকার ব্যবসায়ীগণের অসাধু তার জন্ম বিদেশীয়ের ভারতীয় শিমুল বেশী দামে কিনিতে চাহে ন । শিমুrলর অনেক গুণ । গাছের ছাল হইতে একপ্রকাব আঠ পাওয়া যায়, তাক ঔষধে ও কাঠ ও চামড়ার কাজে ব্যবহৃত হয় । শিমূলের বীজ হইতে তৈল পাওয়া যায়, তাহ! কাপাস তৈল অপেক্ষ নিকৃষ্ট নহে, সাবান প্রস্তুত করিতে হইলে এ তৈল ব্যবহৃত হয় । ইহার গোল কাপাস থেলি অপেক্ষা বেশী পুষ্টিকর এবং গর' ইত্যাদিকে খাওয়াইতে পাব যায় । শিমুল তুল যে কেবল বালিশ তোষকেই ব্যবহৃত হয় তাহ নছে ; ইহু হইতে গম ত প্রস্থত করিয়া কাপড় তৈয়ার হইতেছে। পশম ও পেশমে মিশাল দিবীর জন্তও ইহার ব্যবহার অাছে। ত্রিপুরাতে এই তুল৷ হইতে তোঞ্জালে গলাবন্ধ ইত্যাদি প্রস্তুত হইতেছে। ফ্রাঙ্গে ইহার দ্বারা একরূপ ফেল্ট প্রস্তুত হইতেছে। রবার এবং asbestos-ar fr: boiler packing s szertex sitq; citats প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩৩০ [ २७° छांग, sथ थ७ उग्नांब्र इग्न । cनालl इ३ष्ठ शंलूक, नब्रभ ७ नखां बलिग्न ईशांब्र দ্বারা লাইফ বেণ্ট ইত্যাদি প্রস্তুত হয়। ইহার বিশেষত্ব এই যে ইহ সহজে জলে ভিজে না, ইহার উপর জল গড়াইয়া যায়। ইহা সহজে পোকার দ্বারা নষ্ট হয় না এবং বাম্পে দুই তিন বার sterilize করিলেও নষ্ট হয় না । রোগীর বিছানার পক্ষে সম্পূর্ণ ব্যবহার্য্য। ইউরোপ ও আমেরিকার প্রত্যেক হাসপাতালে বিছানায় শিমুল তুলা দেখিতে °७झ| शग्नि । সাঁওতাল পরগণা ও বীরভূম জেলায়, মোকাম, দ্বারভাঙ্গ, ভাগলপুর গোরক্ষপুর ইত্যাদি স্থান হইতে এই তুলার আমদানী হয়। চারি অন৷ আট আনায় খুচরা গাছ বন্দোবস্ত পাওয়া যায়। ২• •৩•• টীকা পলচ করিলে ছোট জঙ্গল ঠিক পাওয়া যায় । প্রত্যেক গাছে দৃশ হইতে কুড়ি সের পর্য্যন্ত বাঙ্গ সমেত তুলা পাওয়া যায়। বাজারে ৬ টাকা হইতে ৯ টাকা পৰ্য্যস্ত, মোকামে ৯ টাকা হইতে ১২ টাকা পৰ্য্যন্ত এবং কলিকাতায় ১৮২০ টাকা দরে মণ বিক্রয় হইয়া থাকে। চালানী কারবার করিতে গেলে তুলা পরিষ্কার করিবার ও বাঁচি ছাড়াইবার জন্ত শালিখার কলে পাঠাইতে হয়। সওয়া দুইমণ তুলায় ১ মণ পরিষ্কার তুলা, ১ মণ বীজ ও দশ সের ময়লা থাকে। সাফাই কার্য্যের জন্ত প্রতি সওয়া দুই মণ তুলায় ৫ টাকা খরচ পড়ে। গাট বাধিতে দুই মণে ২ টাকা খরচ। এখনকার গাটের দর ৫e, টাকা মণ । বিলাতে পাঠাইবার জন্ত জাহাজ মাশুল, দালালী বীমা, এজেণ্টের কমিশন ইত্যাদিতে মোট ৫ টাকা আন্দাজ পড়ে। বিলাতের দ্বর এখন প্রতি পাউণ্ড ১১ পেনি হইতে ১ শিলিং। কলিকাতার শিমুল তুলার দালালের, খরিদ্দারের ও কলওয়ালার Jute pressএর নাম ঠিকানা, সম্পাদক, সোনার বাংল, ৩s মুসলমানপাড়া লেন কলিকাতা এই ঠিকানায় রিপ্লাই কার্ড অথবা ডাক টিকিট পাঠাইলেই জানান হইবে। যদি শিমুলের চাষ করা যায় তবে আরও অধিক লাভ হইবে । গাছ পুতিবার ৩ বৎসরের মধ্যেই ফল ধরে। গাছের পরমায়ু ৪০ বৎসরের কম নয়। ১ বিঘা জমিতে ৪০টি গাছ অতিহদাররূপে পুতিতে পারা যায়। ফসলের প্রথম বৎসর গাছপ্রতি দুই সের তুলা, অধিসের তেল ও দেড় সের ধোল পাওয়া যায় । শিমুল বীচি ২॥• টাকা মণ বিক্রয় হয় । গাছ হইতে তুলা পাড়িবার পর যত শীঘ্র সস্তব তাহ শুকাইয় পীত৷ আলাদা ও বীজ ছাড়াইয়৷ লওয়া উচিত ; কেননা দেরী করিলে তুলার একবকম গন্ধ হয় এবং দর সেজন্ত কম হইয়া যায় । ( সোনার বাংলা হইতে সঙ্কলিত )—সত্যবাদী ত্রিপুর। রাজ্যের বন হইতে কাঠের ব্যবসায় আজকাল জtলানী কাঠের চালান খুব বাড়িয়া যাইতেছে। কিন্তু উহা অশিক্ষিত লোকের হাতে পড়ায় সেরূপ উন্নত প্রণালীতেও হইতেছে না এবং বিশেষ লাভজনকও হইতেছে না । এই ব্যবসায়ে বিশেষ কষ্ট করিতে হয় না । কারণ এখানকার কোন সহরে থাকিয়া পাহাড়িয়া প্রজাদের কিছু কিছু অগ্রিম মূল্য দিয়া চুক্তি করিলে তাহারা নিৰ্দ্ধারিত সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে কাষ্ঠগুলি পৌছাইয় দেয়। এবং তথা হইতে কলিকাতা, ঢাকা ইত্যাদি স্থানে চালান করির দিলে বেশ লাভ পাওয়া যায় । আজকাল ঐ প্রকার কাষ্ঠ জাহাজে চালান হইয়। বহু দূর দেশেও যাইতেছে । এখানে সহরে যে-পরিমাণ কাঠ ১ge " কিম্বা ২২ টাকায় পাওয়া যায় তাহ কলিকাতায় ১০ টাকার নীচে কিছুতেই পাওয়া যায় না । এখান হইতে নৌকা ও রেলে মাল চালাইবার বেশ স্ববিধ আছে। ইহা ব্যতীত অস্থান্ত প্রকার ভাল ভাল কাঠও খুব
