৫ম সংখ্যা ] অৰশেৰে সৈপ্তদলের হাতে বিদ্রোহীদের প্রায় পাঁচ শত বন্দী হুইয়াছে। প্রায় ৪৫টি গ্রামের লোক এই যুদ্ধে যোগদান করিয়াছিল । পুলিশের গুলি চালানোতে ১ জন নিহত এবং ২০ জন আহত হইয়াছে । স্ত্রীলোকেরাও লাঠি-হস্তে যুদ্ধে অবতীর্ণ হইয়াছিল, তবে স্ত্রীলোকের ভিতর ৰেই হওtহুত হয় নাই । আহত ব্যক্তিগণ সরকারী চিকিৎসকদের সাহায্য গ্রহণ করিতে অস্বীকার করিয়াছে।" এই তো সরকারী ইস্তহার। বল! বাহুল্য জন-সাধtঃপের অতিযোগের সহিত কোনোখানে ইহার এতটুকুও মিল নাই। জনসাধারণের আভযোগের সমস্ত কৰা ব্যক্ত, করির মেওয়ারের কৃষাণ-পঞ্চায়েতের সেক্রেটারী রাজপুতানার বড়লাtটর এজেণ্টের কাছে একথাfন পত্র প্রেরণ করিয়াছেন। পত্ৰখালি সুদীর্ঘ, এখানে তাহার কতকগুলি ংশমাত্র তর্জমা করিয়া দেওয়া গেল । “আমাদের প্রতি পুনঃ পুনঃ অত্যাচার হওয়ায় আমরা নিস্ক্রিয় প্রতিরোধের পথ অবলম্বন করি । কিন্তু তাছা হইলেও আমাদের কাছে স্থায্য যাহা পাওনা তাহ দিতে আমরা কখনো অস্বীকাঃ কীর নাই । গুtয্য পাওনা ছাড়া আমাদের ডপর অতিরিক্ত দুইটি ক ভার চাপানে৷ श्ं । "সমস্ত ব্যাপার তদন্ত্রের জন্ত একটি কমিশন বসানো হইয়াiছল । কমিশনের বর্ত নিযুক্ত হন ঠাকুর প্লাজসিং ও সেটেলমেণ্ট অফিসার মিঃ ঢ়ে,ঞ্চ, । কমিশন কৃষাণ প্রতিনিধিদিগকে আহবান করেন। কিন্তু প্রতিনিধির উপস্থিত হুহলে তাহদের প্রতি অযথ। অভদ্রোচিত ব্যবহার করা হয় । একজন শিক্ষক প্রতিনিধিরা কি বলে তাহা লিখিল্প BBBBB BB BBBBBS SBB BBBB DDBB BBDDS BB S কৃষাণদের পক্ষের কোনো অভিযোগে কমিশন কর্ণপাত করেন নাই । তাহদের রিপোর্ট, একদেশদর্শিতাপূর্ণ । এমন কি কমিশনের রিপোটের নকল চাহিলেও তাই পাওয়া যায় নাই। উপর গু কমিশন ভয় দেখাইয়াছিলেন যে, যদি কমিশনের তদন্ত মাধ। পাতিয়া লওয়৷ ল। হয় তবে সমস্ত গ্রাম নষ্ট কর৷ ই বে। “ইত্যবসরে অমৃতলাল কায়স্থ নামে একজন ম্যানেজার নিযুক্ত হইst আসেন। এই ম্যানেজারের নিয়োগপত্র দেখিতে চাওয়ায় গত ১৩ই ম্যানেজার এবং কমিশন সমস্ত কৃধাপকে গ্রেপ্তার করিতে হুকুম দেন । ইহার পুরুবদিন রাওদ্ধার ঠাকুর সাহেব পঞ্চায়েৎ-আফসে BBD DDBB BBB BBB BBB BB BB BBBB BB BDDS বেগুন দুর্গে লইয়। যাইবার হুকুম আসিয়াছে । উদেষ্ঠ গবর্ণরজেনারেলের এঞ্জেণ্ট, যদি ব্যাপারটা দেখিতে আসেন তবে ঐসব লাঠি দেখাইয় তাহtকে বুঝাপ হইবে যে কৃষণেরাই আগে লাঠি লহয়। অtএমণ করিয়tছিল ; কাজেই তাইt.দর গুলি চালাইয়। শাস্তি রক্ষা করিতে হইয়াছে । ইহার পর অত্যাচার শুরু হইয়৷ যায় । সৈন্তসামস্তের স্ত্রীলোকদের প্রেতি অe্যাচার করিতে १८क । কমিশনারদিগকে অনেক অনুরোধ কম। হইয়াছিল তাহার। যেন গ্রামে প্রবেশ করিয়া স্ত্রীঙ্গে কদের উপপ্ল আ&্যাচার না করে । কিন্তু সে অনুরোধে কেহই কৰ্ণপাত করে নাই । কয়েকটি বালিকা ও স্ত্রলোককে শত শত কৃষণের সম্মুথে সৈনিকের বে-ইজ্জত করে । কিন্তু কৃষাণের এই অত্যাচারের বিরুদ্ধে একটিও কথা বলে নাই । ১৩ই জুলাই ভোর ৫ টার সময় সৈনিকেরা হঠাৎ গোবিন্দপুর গ্রামখানি বেষ্টন করে। সেই গ্রামে কৃষাণদের একটি কনফারেন্স . বসিয়াছিল । গ্রামে কাহাকেও প্রবেশ করিতে দেওয়া হয় নাই— প্রবেশ করিতে চেষ্টা করার কয়েকজন লোক এমন ভাবেই প্রই ত হয় ফুে তাহারা অজ্ঞান ইইয়। পড়িয়া যায়। তখন গ্রামের লোকের তাছাদের সাহায্যের জষ্ঠ অসিতেই গুলি চলিতে থাকে । গুলির আওয়াঞ্জ দেশ-বিদেশের কথা—ভারতবর্ষ 暴 ుస్సెరి BBD BB KDBB DBB DDBDD BDDD DY BBBB DD BDD BBBB gg BBS BB DD LLDD DDD DD DDB হইয়াছে। ইহার পর পড়ে গ্রেপ্তারের ধুম । সৈন্থের বাহাঞ্চে সম্মুখে KBB BBB SBBB BDB S 0LS S BB BBB BBDDDD DBB BBS DBDBS BB BB BB DDD DBBBB BBBBB S বন্দীদের উষ্ণাষ ক{ড়য়৷ ইয়। তাছাই দিয় তাহাদিগকে জোড়ায় cछlप्लाब्र रैथिब्र। शृङ्गद्र मठ कब्रिग्रl ७iप्लांश्ब्रl ठाश्ब्र। यleब्र। श्ब्रांtछ् । কুৎসিত গালি-গালাজ তো ছোট কথা, অনেককে পাণ্ডুক-এহার সহ্য করিতে হইয়াছে। সারাদিন বেচারাদিগকে কিছু খাইতে দেওয়া হয় নাই । সার। রান্ত্রি তাহার। বৃষ্টিতে ভিজিয়াছে । তাহদেরই উক্ষীৰ কাড়িয়া লইয়া সৈনিকেরা ৰহাৎসব করিয়াছিল। “সৈস্কের চলিয়া গেলে আহুতদিগকে গ্রামে লইয়। আসা হয়। ১৯ জন পুরুষ এবং দুইজন স্ত্রীলোকের আঘাতই বিশেষ গুরুতর। ইহা ছাড়া গুলির দ্বার প্রায় ৪ - জন লোক আহত হইয়াছে । মোট আস্থত ব্যক্তির সংখ্যা প্রায় দুই শত। জয়নগর গ্রামের ক্ষপঞ্জাম ধাকর নামক একব্যক্তি গুলির আওয়াঙ্গ শুনিয়া গোবিন্দপুরে দৌড়াইয়া আসতেছিল, স্নাওtঙ্কায় জায়গীরদার তাহকে গুলি করিয়া হত্যা করিয়াছে। “জায়গীরদার এবং ভূমিয়ার ঘোড়ার চড়ির গোবিন্দপুর হইতে দুই মাইল দূরে বেড়াইতেছে এবং যাহাকে সম্মুখে পাইতেছে তাহাকেই প্রহর করিতেছে, স্ত্রী পুরুষ কেহই বাদ যাইতেছে না। অনেক বাড়ীর পুরুষ গ্রেপ্তার হওয়ায় খ্ৰীলোকের মহামুস্কিলে পড়িয়ছে-গল্প বাছুর রক্ষণ করা বা অল্পের সংস্থান করা তাহাrদর পক্ষে ভীষণ কঠিন ব্যাপার হইয় দাড়াইয়াছে । জনরব, সৈনিকের বাকী কৃষশদিগকেও ৰুদা করিবে এবং তাহীদের ঘর বাড়ী লুণ্ঠন করিবে ।” উপসংহারে কৃষাণ-পঞ্চায়েতের সম্পাদক ঐযুক্ত দৌলভরাম বড়লটের এজেণ্ট কে জানাইয়াছেল--"আমি নিয্যতিত ভ্রাতাভষ্মীদের পক্ষ হইতে নিবেদন করিতেছি যে আপনি অবিলম্বে ঘটনাস্থলে আসিয়া সমস্ত ঘটন স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করুন । ৰিলখে সত্য অৰিষ্কারের পথে অনেক অসুবিধার সৃষ্টি হইবে।” নাভার মহারাজার গদী ত্যাগ— পী:ওয়াল ও নাভ এই দুইটি রাজ্যের ভিতর নানারূপ বিবাদ চলিতেছিল । এই-সব বিবাদের বিচারের জন্ত মানদীর বিচারপতি মিঃ ইয়ার্ট স্পেশাল কমিশনার নিযুক্ত হইয়াছিলেন । ফলে নাভার মহারাজাকে গদী ত্যাগ করিতে হইয়াছে । গদা ত্যাগের সপ্ত— রাজ্য-শাসনের ভার ভারতগৰমেন্টের হন্তে গুপ্ত করিতে इ३८न । মহারাজার ৪ বৎসর-বয়স্ক পুত্র রাজা হইবেন । পুত্র বয়ঃপ্রাপ্ত না হওয়া পৰ্য্যস্ত ভাতগৰমেন্টের হাতেই রাজ্যশাসনের সমস্তু দায়িত্ব গুস্ত থাকিবে । মহারাঞ্জাকে তাহার রাজ্যের সীমানার বাহিরে অবস্থান করিতে হইবে । দর্ধার হইতে উহাকে উপযুক্ত অর্থ দেওয়া হইবে । পাতিয়ালার দরবার ক্ষতিপূরণ স্বরূপ অর্থ পাইবে । মহারাজীকে কোনো স্থলে যাইতে হইলে ভারতসরকারের আদেশ লইতে হুইবে । মহারাঞ্জের উপাধি ও সন্মান অব্যাহত থাকিবে । এই ব্যাপার লইঃ শিখ-সম্প্রদায়ের ভিতর রীতিমত চাঞ্চল্যের সৃষ্টি DDDD S BBBB BBBSBB BBBBB SBtt DDB BBBB করিতেছেন। তাছার বলিতেছেন, কেবল নাভা-পাতিয়ালার বিবাদই এই গদী ত্যাগের কারণ নহে। মহারাজ ইচ্ছাপূর্বক ও গঙ্গী ত্যাগ করেন নাই —তাহাকে জোর করির গদী ত্যাগ করিতে বাধ্য করা হইয়াছে । *অকালী তে পরদেশী' নামক শিখ সংবাদপত্রখানিই এসম্বন্ধে সৰ্ব্বাপেক্ষ
