♚★ गरंथा१ অতএব, দক্ষিণ আফ্রিকার এই অন্যায় প্রতিযোগিতা হইতে জাস্বরক্ষার জন্ত তথাকার কয়লার উপর যথোচিত শুষ্ক বলান উচিত, এবং ভারতবর্ষের রেলগুলির কয়লা বহিষার ভাড়াও কমাইয়া দেওয়া উচিত । যেখানে পরস্পরের প্রতি সন্মান নাই, সেখানে প্রকৃত সহযোগিতা থাকিতে পারে না । মুখে বলা হয়, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সব অংশের মৰ্যাদা.সমান, কিন্তু ভারতবর্ষের লাঞ্ছন ও অপমান সৰ্ব্বত্র হয়। স্বতরাং বাস্তবিক অন্ত অংশদের কেহ যে আমাদের নিকট হইতে প্রকৃত "সহ-" ষোগিতা চায়, তাহা - নহে ; তাহারা চায় আকুবৰ্ত্তিতা বা বাধ্যতা। কিন্তু এরূপ গোলামী করিতে আত্মসন্মানে আঘাত লাগে, এবং ইহাকে সহযোগিতা বলিলে. র সহযোগিতা বলিয়া মানিয়া লইলে সত্যের অপলাপ ও অবমাননা হয়। এই কারণে, আমরা ইস্পীরিয়্যাল কনফারেন্সে এবং ব্রিটিশ সাম্রাজ্য প্রদর্শনীতে যোগ দেওয়ার বিরোধী। ভিন্ন ভিন্ন জাতির গবর্ণমেন্ট বা আমাদের অপমান, অনাদর বা লাঞ্ছনা করে বলিয়া আমরা "একঘরে” হইয়৷ নিশ্চেষ্টভাবে বসিয়া থাকিব, ইহাও স্বযুক্তি নয়। ভারতবর্ষের প্রাচীন অবিনশ্বর কীৰ্ত্তি ও ধন যাহা, ভারতের আধুনিক কৃতিত্ব ও সম্পদ যাহা, তাহার আদর মহিষের মত মানুষে সব দেশে ও মহাদেশে করে। ভারতবর্ষের প্রকৃত সম্পদ যাহা তাহাকে বাদ দিয়া জগৎ অগ্রসর হইতে পারে না । সেই সম্পদ বৃদ্ধিতে আমাদিগকে মনোযোগী হইতে হুইবে । মুসলমান রাজত্ব ও গোবধ কেন্দ্রীয় খিলাফং কমিটির সেক্রেটারী ডাক্তার সৈয়দ মাহমুদ, পি-এইচ-ডি, সার্ডেন্ট, পত্রিকায় একটি প্রবন্ধ লিথিয়া দেখাইয়াছেন, যে, পাঠান ও মোগল রাজত্বকালে হিন্দুদের ধর্শ্বমূলক সংস্কারে আঘাত না দিবার জন্য গোবধ হ্রাস বা নিবারণের নিমিত্ত অনেক বাদ শাহ নানা উপায় অবলম্বন করিয়াছিলেন । खांब्रङीञ्च छांशंछ ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার সভ্য প্রযুক্ত টি ভি শেষগিরি আয়ার এই মর্শ্বের একটি আইন পাস করাইতে চান, যে, ভারতসামাজ্যের উপকূলস্থ কোন বন্দর হইতে ঐরূপ অন্ত কোন বন্দর পর্যন্ত মাল বা ধাত্রী বহনের कांब डांब्रउँौञ्च बांशंख छिब्र घछ ८कॉन खांशंख कब्रिटङ পরিবে না। ভারতীয় জাহাজ বলিতে কি বুঝিতে হইবে, SAAAM MM MM MMMAeAA AMMMMAMAM AMA MAMMMAAA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AMMA MMM AMAMMMMAMeMAMA MAAA AAASS १२१. আইনের খসড়াটিতে তাহা পরিষ্কার করিয়া দেখান श्हेबांप्इ । चांशख७जिब्र म्लषप्नब्र अन्न भङकब्र s*२ छैॉरू बिछैिन झांब्रिजैौग्न थछांटनग्न झeब्र काँहे, ऐशंzबङ्ग কাৰ্য্যাধ্যক্ষ কোম্পানীর অনূ্যন শতকরা ৫ জন সভ্য बिभिडाब्रडौब यथा इeबा फ्राई, ७ि८बड़ेब्रtनंब्र जन्म তিন-চতুর্থাংশ ব্রিটিশভারতী হওয়া চাই, অনূ্যন তিনচতুর্থাংশ ভোট ব্রিটিশ ভারতীয়দের হওয়া চাই। এইরূপ আইনের বিশেষ প্রয়োজন আছে। অষ্টিয়া, বেলজিয়ম্, ফ্রান্স, ইটালী, স্পেন, পোটুগাল, রুশিং, জাপান এবং অষ্ট্রেলিয়ায় এইরূপ আইন বলবৎ আছে । জাতীয় পতাকা-সম্পৰ্কীয় “সত্যাগ্রহ” নাগপুরে জাতীয় পতাকা লইয়া গবর্ণমেণ্টের সহিত বিরোধ এখনও চলিতেছে। এখনও প্রভাহ দূরাগত বহু স্বেচ্ছাসেবকের গ্রেফতারের সংবাদ পাওয়া যাইতেছে। কংগ্রেসের পক্ষ হইতে যাহা করা হইতেছে, তাহা অস্কায় নহে, এবং তাছাতে কোন নৈতিক দোষও, নাই। তবে, কংগ্রেস পক্ষের লোকৃেয়া ব্যাপারটিতে যতটা গুরুত্ব আরোপ করিয়াছেন, আমরা উহা তত আবশ্যক মনে করি নাই—মতের এই পার্থক্য আছে। কিন্তু ইহাও আমরা বলিষাছি, যে, কংগ্রেস যখন. ইহাতে লাগিয়াছেন, তখন পরাস্ত হওয়া বাঞ্ছনীয় নহে । তাহারা এপর্য্যন্ত পরাস্ত হন নাই। নাগপুরের যে-অংশে ইংরেজরা থাকে, তাহার রাস্তা দিয়া. জাতীয় পতাকার মিছিল লইয়া কেহ যাইতে পারিবে না, সবুক্কারী এই হুকুম অমান্ত করায় স্বেচ্ছাসেবকদিগকে জেলে যাইতে হইতেছে। এই হুকুম ১৭ই আগষ্ট পৰ্য্যন্ত বলবৎ থাকিবার কথা। তাহার পর উহ। যদি নূতন, করিয়া জারী না করা হয়, তাহা হইলে ভাল হয় । মধ্যপ্রদেশের অধিবাসীদের পক্ষ হইতে তথাকার ব্যবস্থাপক সভাতেও এই প্রস্তাব, গবর্ণমেণ্টের বিরোধিতা সত্বেও, ধার্ঘ্য হইয়াছে, যে, ঐ হুকুম যেন আর নূতন করিষ্ণু জারী করা না হয় । 峰 কলিকাতায় ধরপাকড় কলিকাতার ও বঙ্গের মফস্বলের , পুলিশ যে খুব স্বকাৰ্য্যদক্ষ, একথা কেহ বলিতে পরিবে না। পূৰ্ব্বে পূৰ্ব্বে ডাকাতি খুন গুওমি বৃদ্ধির সময় পুলিশ রাজনৈতিৰ আন্দোলনকারীদের ঘাড়ে দোষ চাপাইয়া রাজনৈতিক । ডাকাত ধরিতে কখন কখন এত ব্যস্ত হুইয়াছিল, ষে, তাহাতে সাধারণ দস্থ্যদের খুব স্থবিধা হইয়াছিল। সম্প্রতি
