পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ডক্ষা-নিশান ጫፉox _പ-ു - പ്രസ്ഥാ AeMAeSAeMAeAeAeSAAAAAAS AAAAAS গোষ্ঠীভুক্ত বলা যাইতে পারে। হাইনের প্রভাব ষ্টীলার কাব্যে অনেক । কাল ষ্টীলারের গদ্য-সাহিত্যে পল্লী-মাহাত্ম্য ও কিষাণমাহাত্ম্য লেখকের নিবিড় "ভক্তিযোগের" সাক্ষ্য দিতেছে। প্রকৃতি-পরায়ণতা, পৰ্ব্বত-প্রভাব ইত্যাদির ছাপ এই সাহিত্যৰীরের জীবনে ও রচনায় বিশেষ পরিস্ফুট। স্বাধীনতা এবং জনসাধাৰণ ষ্টীলারের পরম প্রিয় বস্তু ছিল। তথনকার দিনে প্রশিয়ার এবং ব্যাঙ্গোরিয়ার আড়আড়ি এবং পরস্পর হিংসা যার-পর-নাই প্রবল ছিল। ব্যাহেবরিয়ার সমাজ, সভ্যতা, শিল্প ইত্যাদি উত্তরজার্মানিতে স্থপরিচিত করিবাব জন্য ষ্টীলার বক্তৃতা করিয়াছেন এবং প্রবন্ধ লিখিয়াছেন । সেইগুলি “.হাগ লাওস বিল্ডার" ( বা পৰ্ব্বত-চিত্ৰ ) নামে একত্র প্রচারিত। এই-সকল লেখায় ব্যাহেবরিয়ার গৌরব-কথা অতি সহজ জাৰ্ম্মানে জানিতে পারা যায় । ‘(S) “পাহাড়ী গীতাবলীর" প্রণেতা হিসাবে জাৰ্ম্মানির ষ্টিফটার এবং ষ্টীলারের মতন অষ্ট্রিয়ার হোফেনস্ঠাল এবং পিখলারও জাৰ্ম্মান সাহিত্যের ক্লাগিক । এই দুই অষ্ট্রিয়ান লেখকই টিরোলের লোক । বল বাহুল্য টিরোলের প্রত্যেক কবি এবং গল্পলেখকই আল্পস-প্রেমিক, প্রকৃতি-পূজক, বন-ভক্ত। হোফেনস্ ঠালের গল্পে টিরোলের পল্লীগুলি জাৰ্ম্মান সমাজে অমর হইয়া রহিয়াছে । পিখলার (১৮১৯-১৯০০ ) ছিলেন ষ্টীলারের মতন স্বাধীনতার কবি, জনসাধারণের কবি । জাৰ্ম্মান-ভাষী যেকোন জনপদের জন্য লড়াই করিবার জন্য ইনি সৰ্ব্বদা প্রস্তুত থাকিতেন। “যুঙ, টিবোল” নামক সভ্য কায়েম করিয়া পিগলার আল্পস পাহাড়ের জাৰ্ম্মান সমাজে "বৃহত্তর জাৰ্ম্মানির” রাজপথ তৈয়ারি করিতে প্রবৃত্ত হন । আজ . কালকার জাৰ্ম্মানিতে এবং অষ্টিয়ায় বিসমার্ক-পন্থী “ড্যয়েচ নাটসিওনাল” দল যে রাষ্ট্রীয় মত পোষণ করিয়া থাকে ষ্টীলার এবং পিখলার উভয়েই সেই মতের প্রচারক ছিলেন । পিপলারের কাব্য “মার্ক ষ্টাইনে” নামে প্রচারিত। ষ্টীলারের "হিৰণ্টার ইডিল” ( শীতের গান ) অথবা “হোস্থলাওস লীডার” (পাহাড়ী গান ) ইত্যাদির সঙ্গে এই-সকল কবিতা প্রকৃতি-প্রেমিকের সমাদর পাইবার যোগ্য । পিখলারের “ংস্ক মাইনার সুইটু” নামক জীবন-স্মৃতি বিষয়ক গদ্য-রচনায় উনবিংশ শতাব্দীর জার্মান ( অষ্ট্রিয়ান ) জীবন-প্রথ। চিত্রিত রহিয়াছে । ষ্টীলার ছিলেন ঐতিহাসিক । পিখলার ছিলেন চিকিৎসক, উদ্ভিদ-বিজ্ঞানের সেবক, ভূতাত্বিক। ঐ বিনয়কুমার সরকার ডঙ্কা-নিশান সপ্তম পরিচ্ছেদ ধনশ্ৰী সেইদিন সন্ধ্যাবেল, পাটলিপুত্রের রাজপ্রাসাদের রাণীর মহলে আসন-ঘরের জোড়া জোড়া কুলুঙ্গিতে, স্বয়োরাণী অষ্টেfত্তরশত শ্ৰীযুক্ত মহামহিমাময়ী মহারাণী ধনশ্ৰী ডাকলেন—“বলিবিষ্ণু!" ডাকামাত্রেই হংস-- গতিতে একটা দেড়হাত উচু বামন এসে হাত জোড় ক'রে দাড়াল । স্বাভাবিক রুক্ষ স্বর আরো রুক্ষ ক'রে লোকটার দিকে না চেয়েই গোরা গায়ের উগ্র গৰ্ব্বে ধনশ্ৰী ময়ূরের মাথায়, সাপের মাথায়, দীপলক্ষ্মীর হাতে মাথায় বললেন—“ওরে বলিবিষ্ণু ! ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তিকে বলে আয়, এবং দ্বীপবৃক্ষের ডালে ডালে জোনাক-পোকার মত আমার সঙ্গে যেন এখনি সে দেখা করে ।” অসংখ্য প্রদীপ যখন জলে' উঠল, তখন ভিত্তিগাত্রের “আজ্ঞে ।”—ব’লে বামনটা তার ছোট ছোট পু। নাগদত্তের অবলম্বনে বীণাট ঝুলিয়ে রেখে মগধ-রাজের ছুটে জোরে জোরে ফেলে দরজার বাইরে এসেই একটা 3S=ూt