পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૪૬ ●धवांनी-जांचिन, »e०० [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড অদ্ভুত রকমের চাপাহালি নাসারদ্ধের পথে বার করে দিয়ে হাঙ্ক হ'ল। অনেকে নাকে কাদে, বলিবিষ্ণু নাকে হাসত। পুওক-নগরের রাজা পদ্মরথের মেয়ে ব'লে ধনীর গৰ্ব্বের সীমা ছিল না। কারণ বড়রাণী মূর রূপে-গুণে ধনীর চেয়ে অনেক বড় হ’লেও কেবল রাজার মেয়ে নন ব’লেই দুয়োরাণী হয়েছেন। দুয়োরাণীর ছেলে চন্দ্রগুপ্ত স্বয়োরাণীর ছেলে ধননন্দের চেয়ে বয়সে প্রায় বছরখানেকের বড় ; শুধু বয়সে বড় নয়, শৌর্ধ্যে বড়, সাহলে বড়, উদারতায় বড়, রণনৈপুণ্যে বড়, বিচার-বিচক্ষণায় বড়। কিন্তু তৎসত্ত্বেও, মন্ত্ৰী-পরিষদের অধিকাংশের ইচ্ছা ধননন্দকে সিংহাসন দেওয়া । কারণ তার শরীর নাকি বোল-আনা রাজরক্তে তৈরী, বাপের দিক্ক থেকেও বটে, মায়ের দিক থেকেও বটে। মগধের এইসব বিজ্ঞ বিদ্বান বিচক্ষণ মন্ত্রীরা জগতের চক্ষে মস্ত বড় হ’লেও ভিতরে ভিতরে রাজোপাধির মণিমণ্ডিত পাদপীঠের পীঠমর্দ মাত্র ছিলেন। এরা জানতেন ধননন্দ ভীরু, নিষ্ঠুর, নিষ্করণ ; কিন্তু জানলে কি হয়, কৌলীন্যের মোহ এদের পেয়ে বসেছিল । রক্তশুদ্ধির বন্ধ্যা যুক্তির গালবাষ্ঠে বিচার-বুদ্ধি আজ বধির । বেণীবন্ধনের বন্ধু ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তির কল্যাণে মন্ত্রীদের মনোভাব ধনঞ্জর অজ্ঞাত ছিল না । তার ছেলেই যে ভবিষ্যতে মগধসাম্রাজ্যের সম্রাট হবে এ বিষয়ে তিনি নিশ্চিন্ত ছিলেন। কিছুদিন থেকে চন্দ্রগুপ্তের প্রতি সম্রাটের ব্যাভারে তার স্থির-বিশ্বাসের শিকড়গুলো ক্রমেই যেন শুকিয়ে উঠছিল । যে-দিন রাজার ক্ষ্যাপা হাতী গজভীম মাহুতকে মেরে সমস্ত সহর তোলপাড় ক’রে শেষে চন্দ্রগুপ্তের ইঙ্গিতে বাগ মানলে, এবং সম্রাটু সেজন্য চন্দ্রগুপ্তকে ছত্র দিয়ে পুরস্কৃত করলেন, সেইদিন থেকে স্বম্বোরাণী রাজার উপর বিরক্ত হলেন । তার পর ধে-দিন বামন বলিবিষ্ণুর মুখে শুনলেন যে, মযুরনগরের শাসন-ভারের সঙ্গে সম্রাটু নিজের গলার দশলাখ দামের ইজচ্ছন্দ মালা দুয়োরাণীর ছেলেকে দান করেছেন, cगिरेनि गबाखौं भन्न भन्न गजेब श्रङ्ग कामना করলেন । রাণীর ষড়যন্ত্রের প্রধান মন্ত্র হল অদ্ভূতৃত্যু ജ്ഘബക്ഷ हेअभूखि-चभूना भशब्रांरखब्र गब्रिथांडा भजौ । कार्षीসিদ্ধির জন্তে স্বত রকমে মানুষকে মানুষ প্রলুব্ধ করতে পারে ধনশ্ৰী তার একটিও বাকী রাখেন নি। এরূপ : করায় বিপদ আছে বিশেষ, যেখানে এক পক্ষ স্ত্রীলোক আর অপর পক্ষ পুরুষ। কাজেই অপযশের অস্ত ছিল না। বামন বলিবিষ্ণুর বিক্রপ-হাসির ভিতর একটু জাগে এই কুৎসাই কুৎসিত মূৰ্ত্তিতে দেখা দিয়েছিল। লোকে যাই ভাবুক আর যাই কানাযুদ্ধ করুক, ধনশ্ৰী সে-দিকে কৰ্ণপাত বা দৃষ্টিপাত করতেন না। তার উদ্দেশু ছিল অপদার্থ ধননন্দকে সিংহাসনে বক্তিয়ে নিজে রাজ্য করা । আর ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তির উদ্দেশ্য ছিল নিজেরাজা হওয়া । নাইবার ঘরের চাকর নহাপিত থেকে সে রাজার সমিধাতা মন্ত্রী হয়েছে, রাজাই বা হবে না কেন ? বাধা কি ? বাধা রাজা এবং রাজপুত্রেরা। রাজা তার হিতকারী । রাজার অনুগ্রহে সে এত বড় হয়েছে। কিন্তু সে রাজার জীবন-রক্ষক ; যুদ্ধে আহত হ’য়ে রক্তে যখন রাজার শ্বাসরোধ হচ্ছিল তখন রাজাকে কে বঁচিয়েছিল ? ইজমূৰ্ত্তি । সেই ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তি, তার নিজের দেওয়া জিনিস যদি ফিরিয়ে নেয়—যদি সে রাজার জীবনই নেয়, তাতে এমনই কি দোষ ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তির এই হ’ল যুক্তি। সে রসায়ন-প্রয়োগের দ্বারা রাজার যক্ষ্মারোগ জন্মিয়ে দিয়ে দিন গুনতে লাগল। রাণীর ভাবভঙ্গীতে সে ঠাওরালে যে রাণী তার রূপে মুগ্ধ। এটা সে স্বলক্ষণ ব’লেই মনে করলে, পরে ধননন্দকেও সরানো সহজ হবে। এইজন্তে সেও ভালোবাসার অভিনয় স্বরু করলে। তাই তার সর্বদা চোখে কাজল, ঠোটে श्रान्ङ । चडिनग्न रुद्ररङ कवृक्ल डांब भनछै। किड़ রাণীর দিকে সত্যই একটু ঝুকে পড়ল। - ওদিকে রাণী কিন্তু প্রলুব্ধই করতে থাকূলেন, ধরাছোয়া মোটেই দিলেন না। ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তি মনে করলে নারীস্থলভ লজা। স্বতরাং সে সৰ্ব্বস্ব পণ ক’রে রাণীর शफ़षरजब्र थशांन शज ह'रङ चिषा भांछ कबूरन ना । প্রজাদের মন ভাঙাবার জন্তে ইন্দ্ৰমূৰ্ত্তির দল তলেতলে আভাসে ইঙ্গিতে চন্দ্রগুপ্তকে দাসীপুত্ৰ ব'লে বর্ণনা করতে স্বরু করলে এবং তার জবাবে চন্দ্রগুপ্তের গুণের