পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

११३ ৰদি বিলাতে উৎপন্ন হইত, তলে হয়ত, এ আদর অন্ততঃ আমরা প্রত্যাশা করিতে পারিতাম না । বিদেশী আমেরিকা এখন মানারসের কারবার প্রায় একচেটিয়া করিয়া সমস্ত পয়সা সাম্রাজ্যের বাহিরে লইয়া যাইতেছে ; हेशं ऐश्रब्रछ भइन करब न। ८कनना ७थन छैौवनমৃত্যু সমস্তা। এখন আর শুধু সাদা চামড়ার খাতির করিলে চলিবে না। সাম্রাজ্যের মধ্যে পয়সা থাকিলে তাহা কালার নিকটেই থাকুক আর সাদার নিকটেই থাকুক তাহা ইংরেজের কোনও না কোনও সময়ে উপকারে আসিতে পারে। কিন্তু সাম্রাজ্যের বাহিরে চলিয়া গেলে আর সে ভরসা নাই । যুদ্ধের পূৰ্ব্বে ইংরেজ যখন ধনৈশ্বর্ঘ্যের গৰ্ব্বে মত্ত ছিল, তখন এই মোটা কথাটা তলাইয়া দেখিবার.তাহাদের সময় হয় নাই এবং দরকারও হয়ত বোধ করে নাই। তখন তাহারা বিদেশী রাজ্যের সহিত বন্ধুত্ব বজায় রাখিতেই ব্যস্ত ছিল। এখনও মুখে বাছাই বলুক আজ দুঃখের দিনে দৈন্তের দিনে অন্তরে বেশ বুঝিতে পারিতেছে প্রকৃত বন্ধু কাহারা । তাই আজ ইন্টারন্যাশানাল একৃজিবিশনের পরিবর্তে এম্পায়ার একৃজিবিশনের সূচনা করা হইয়াছে। অনেক ব্যবসায়ী আমাদের দেশের ও অন্তান্ত দেশের রক্ষিত জানারসের টিন পাশাপাশি খুলিয়া উহাদের যে শত 'প্রকাশ করিয়াছেন তাহা এই—“স্বাদে গন্ধে ও বর্ণে ভারতীয় আনারস বাজারের সকল আনারস অপেক্ষ উৎকৃষ্ট, কিন্তু হাওয়াই শানারসের টিন যেমন স্বন্দর ভাবে টিমের অভ্যন্তরস্থ ব্যাসের প্রায় সমান মাপের গোল গোল টুকরায় সাজান, আমাদের আনারস তাহা নয়। আমাদের টুকরাগুলি ছোট ছোট ও তাহা ছাড়া সব সমান-মাপের नग्न ! বর্তমান সভ্যতার একটা ধারাই এই যে যাহার সাজগোজ স্বন্দর তাহার আদর বেশী, গুণ তাহার তত ধাকুক বা না থাকুক | অব্যস্ত গুণও আছে আবার সাজগোজও স্বন্দর এরূপ জিনিসের আদর সবচেয়ে বেশী তাহু বলাই বাহুল্য। আমাদের আনারসের দোষ দূর কুরিতে হইলে অর্থাৎ সাজগোজ ভাল করিতে ইচ্ছা হইলে জামাদিগকে বড় বড় আনারস পাইতে হইবে এবং গ্রচুর প্রধাসী-আশ্বিন ১৩৩০ [ ૨૭મ જ1ના, sષ લe AeAeAeeSMeAeMAMAAAS পরিমাণে আনারস জন্মাইতে হইবে। আমরা গত চার বৎসর কাল নিয়ম-মত ব্যবসা-হিসাবে রক্ষিতআনারদের কারবার করিয়া আসিতেছি। প্রতিবৎসরেই পূর্ব বৎসর অপেক্ষ বেশী ফলের দরকার হইয়াছে। ফলে এইরূপ হইয়াছে যে প্রথম বৎসর আমরা যে দরে আনারস খরিদ করিতে পারিয়াছিলাম প্রতিবৎসর তাহার মূল্য ক্রমশ: বাড়িয়া আজ চতুর্থ বৎসরে তাহার দাম তিনগুণ দিতে হইতেছে। কারণ এই চার বৎসরের মধ্যে ফলের ফসল বেশী করিবার পক্ষে কোনও চেষ্টাই হয় নাই। সাধারণের মুখের আনারস কাড়িয়া আনা হইতেছে, তাই মূল্য বৃদ্ধি হওয়া অনিবার্ষ্য হইয়াছে। যে মূল্য দিয়া প্রথম বৎসর আমরা আনারস খরিদ করিয়াছিলাম যদি সেই মূল্যেও বরাবর পাওয়া যাইত, তবে আমরা অন্তান্ত দেশের সহিত প্রতিযোগিতায় অনায়াসে সমকক্ষ হইতে পারিতাম। কিন্তু এখন যে মূল্যে ছোট ছোট আনারস খরিদ করিতে হইতেছে সে মূল্য দিয়া প্রতিযোগিতায় দাড়ান কষ্টসাধ্য । g ফল-উৎপাদন ফলের আয়তন বৃদ্ধি করিতে এবং প্রচুর ফল জন্মাইতে হইলে নিয়মমত চাষের দরকার। বর্তমান সময়ে বাংলা দেশে তাহার কোন বন্দোবস্তই নাই। আনারসের চাষ করা যে খুব শক্ত ব্যাপার তাহাও নয়। সকলেই জানেন, এদেশে যেখানে-সেখানে আনারস জন্মে । এখানকার জমি ইহার পক্ষে খুবই উপযোগী। কলিকাতার নিকটবর্তী যশোহর প্রভৃতি স্থান আনারসের জন্ত অতি প্রশস্ত । সেখানে জমিরও অভাব নাই । কশ্মিষ্ঠ উৎসাহী ও কষ্টসহিষ্ণু যুবকেরা দেখানে গিয়া সামান্ত মূলধনে স্থানীয় কৃষকের সাহায্যে জনায়াসেই আনারসের চাষ আরম্ভ করিয়া লাভবান হইতে পারেন । হাওয়াই দ্বীপে আমেরিকানরা যে প্রণালীতে আনারসের চাষ করে তাহাতে দেখিতে পাই যে প্রতি-বিধায় তিন হাজার করিয়া আনারস উৎপন্ন হয়। যদি প্র-জাতের জানারস लांशांन घांच्च ७द९ निभ्रंभिङ खल निदांब्र बट्मांवरह कब्राँ झञ्च তবে অনায়াসেই খুব বড় ফল উৎপাদন করা যাইতে পারে। বড় ফলের মুল্য শতকরা কুড়ি টাকা পৰ্য্যন্ত আশা করা