পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

بھیN আমাকে রাঞ্জিয় লইতে বঙ্গদ, আমি ৬জন মাখালে মাখাঞ্চল লোক বাছিয়া লইলাম। উহার এই দুঃসাহসিক কাজে আমাদের সঙ্গে যাইবে । DDB BBBBB BBS BBBS BB DDD BBBB BBBBS এসিয়ায় একটা সমগ্র নগরের উপুর চাপিয়া বুলিবার পক্ষে এই কয়েকটি লোকই যথেষ্ট । দিনের জালে দেখা দিয়াছে । উঠিয়া যাত্র করিলাম । ar জামাদের মধ্যে কেহই "রান" দেখে আই । তাই, এই অজ্ঞাত দেশে জামরা এইরূপ শাসন প্রচার করিতে যাইতেছি মনে করিয়৷ আমাদের খুব আমোদ হইতেছে । o পৰ্ব্বতগুলার মাথার, কালে। গম্বুজের আকারে, মেঘ লাগিয়া আছে । উদেশে আমাদের মাপার উপর গুরুভার অন্ধকার স্তুপাকার হইয় জাঙ্কে ৷ - পক্ষান্তরে, হোথায়, এই নিম্ন ভূপণ্ডের উপর সেপানে আমরা যাইতেছি, আকাশের একটা আলোকোজ্জ্বল গণ্ডীর ফাঙ্ক দেপা ঘাইতেছে। তা ছাড়া, একটা অসংলগ্ন পাপ ছাড়া জিনিসের ছায়া-ছবি মাটির উপর অঙ্কিত রহিয়াছে ; ইহা “মাৰ্ব্বেল-পৰ্ব্বত" ; ইঙ্গার সঠিত আর কিছুরক্ট সাদৃপ্ত স্নাই ; এষ্ট গঠনটি, সমতল-ক্ষেত্রের মধ্যে, দূরে পৃথক্ভাবে একাকা মাথা তুলিয়া আছে । রঙের প্রপর উজ্জ্বলতা ; এই বালুকরোশির মধ্যে, ইহা বেন একটা স্থষ্টিছাড় জিনিস্ ; পুব একটা বড় ধ্বংসাবশেষ, না. একটা এবড়ে-শ্বেৰ-ড়ে পাহাড় ? ইহার মধ্যে, কোনটা তা কে জাণে । এইটের উপর সকলেরই নজর পড়ে, এটা যেন এখানকার ভূদৃষ্ঠের একটা অপূৰ্ব্ব চীনা-পুতুলের গেলন । ঘণ্টাখানেক বৃত্রিার পর, জায়গাট অনেকটা কাছাকাছি ইষ্টয়৷ পড়িল । প্রথম দৃষ্টিতে বাহা সাদামাটা সচরাচর জিনিস বলিয়া মনে হইলাছিল, এখন তাঙ্কার সমস্ত পুটিনাটি নজরে পড়িল ; এক-সারি, সমপরিমাণ নিম্ন বালুকাস্তুপ, তাছার উপর আমাদের দেশের জায় গাছপালা। নদীর মূখটা এখন দেখা যাইতেছে, দুই বালুময় বিলুর মাঝে একটা প্রবেশ-পণ ; প্রবেশ-পথের ধারে একটা ক্ষুদ্র গুহ । এই জায়গাটায় কতকটা "গাস্কইন” কিংবা "সাতোঙ্গের" ভাব আছে , এবং দূর হইতে বেশ মনে করা যাইতে পারে, যেন ফান্স দেশের কোন ছোটখাটো বন্দরে অসিতেছি । যাত্ম-পথে, কপন কখন এই বিভ্রমটা মনে আনিতে ভাল লাগে । কিন্তু গৃহট যখন আরও কাছাকাঙ্গি হইল, তখন উহাকে একটা অদ্ভুত আকারের বলিয়া মনে হইল, যেন মুখ-ভ্যাংচাইতেছে। উছার বক্র-রেখান্বিত ছাদের উপর নানা-প্রকার কদর্ঘ্য দৈত্য-দামব খোচা বাছির করিয়া আছে, উহাদের শিং আছে, উহাদের বক্রনপযুক্ত ধাবী আছে,এবং উহার মধ্যস্থলে মন্দির-স্থলভ একটা বৃহৎ পক্ষ...আছে... অ !...এই ত বুদ্ধ!...এই ত প্রাস্তিষ্ক এসিয়া ... কিছু পূর্কে প্রবাসের কথাটা ভুলিয়া ছিলাম, আবার সহসা প্রবাসের ভাবট, বহু-যোজন-বাপী ব্যবধানের কথাটা মনে পড়িল। এই নিস্তষ্ক পুরাতন মন্দিরের চতুর্দিকে HBBB BBBS BB DDD BBB BBS BBBBS SBBBB BB ছোট জীর্ণ বেঞ্চের উপর ধুপ ধার স্থাপিও আছে—এই বেঞ্চ গুলি বৌদ্ধ চৈত্য । মন্দিরের রাস্তাটা প্রচ্ছন্ন রাখিবর জঙ্গ, সমূপে, জলের ধারে, পর্দার স্থায় একটা চৌকোন দেওয়াল গাথা হষ্টয়াছে। এই দেওয়ালের গারে রক্ষাকার থাবা-বিশিষ্ট একটা কাল্পনিক পশুর রঙিন ঈষদুলগত থোদাক মূৰ্ত্তি রহিয়াছে—উছ ভীষণ বক্ৰদন্ত বাহির করিয়৷ হাসিতেছে । গাওয়ালের কার্কিসের লিয়tংশে, একটা লম্বী ভীষণ বাদুড় পাগবের gB BBD DtS BBBBB BBBBDD BBSBDD DDD BBB S জাময় একটা তিমি-মৎস্তের লোকায় લાર્મીષ્મના I, $లికితి ২৩শ ভাগ, গুঙ্গ খণ্ড, BBBBS BBBBSBDD SDDD BBBBB BBBB BB BBD আছে। ইয়া ছাড়, অস্থা ক্ষুত্র বিকটাকার জীব দেখা বইতৃেছে ; উহারা নিশ্চল ; শঙ্কায় করিবার সময় হিংস্র পশু ধৈরূপ লাফ দিবার উদ্যোগ করে, সেইরাপ ভঙ্গীসহকারে দেই সঙ্কোচ করির বেন জঙ্ক প্রদান করিতে উদ্যত। এই সমস্ত মূৰ্ত্তি অতি পুরাতন ; কালপ্রভাবে ও ধূলার আক্রমণে ক্ষয় হইয়া গিয়াছে ; কিন্তু উদ্ধাদের মুখে একটা জীবন্তু ভাব আছে—দুষ্টামির ভাব আছে ; যেন আমাদিগকে বলিতেছে-- বহুকাল হইতে আমরা এই নদীর প্রবেশ-পথ আগলাইয় রছিয়ছি : যাহার এই পথ দিয়া যাইবে, তাহাদের আমরা সৰ্ব্বনাশ করিব। . বল বাহুল্য, ইহা সত্ত্বেও, আমরা প্রবেশ করিলাম। কোথাও জনমানব নাই । একটা মহানিস্তব্ধতা, এবং একটা পরিত্যক্ত-ভাব বিরাজ করিতেছে । এই দেগ কতকগুল কামানের গাদা । ( এগুল ফরাসী হাউইটজার কামান, দেখিলেই চেনা যায়। ১৮৭৪ সালের সন্ধিসূত্রে এগুলী রাজা তু দুৰ্ব্বকে ছাড়িয়া দেওয়া হয় 1) ঐখানে বালুরাশির মধ্যে, চালাঘরের নীচে উহার উল্টাইয় পড়িয়া আঙ্কে, কোন কাজে আদিতেছে ন। তাছাড়া, কতকগুল নোঙ্গর ও লোহার শিকল একস্তানে গদা হইয়৷ রহিয়াছে । মনে হয় আমাদের নদীর পথ রোধ করাই উহাদের উদ্দেশ্য ছিল । ইঙ্গার পরেক্ট বুরুজ-ওয়াল একটা বড় কেল্লা ! বুক্লজের কামান বসাইবার মাটির রন্ধ স্থানগুলা ঘাস, বুনো জানারস ও মনস-গাঙ্গে আক্রাপ্ত। একটা দণ্ডের প্রান্তদেশে, গিলটিকর একটা কাঠের বিকট জীবের মূৰ্ত্তি ; তাঁহার মুখের ভিতর, আঞ্জাম দেশীয় একটা পটমণ্ডপ - এই মূৰ্ত্তিটা, নিশ্চল ও উষ্ণ বায়ুর মধ্যে, ছলিতেছে না, শুধু ঝুলিয়া আছে। সবে-মাত্র স্বয্য উঠিয়ছে ; ইহারই মধ্যে অনলবর্ষী প্রচণ্ড উত্তাপ । এ স্থানটা বরাবরই জনমানবশূন্ত । অবস্থ, এখন প্রভাত, লোকেরা এখনও ঘুমাইতেছে । কিন্তু একি ? একজন শীৰ্গা পাহার দিঠেছে ! আমাদের একজন নাবিক আকাশের দিকে তাকাইয়া দেখিতে পাইল,— ঐ লোকট। আমাদের মাথার উপর, কাঠের চার-পর-ওয়াল এক-রকম ক্ষুদ্র ঘরের মধ্যে উবু হইয়া বসিয়া আছে । তাহার পাশে বিপদ-সক্ষেত করিবার জষ্ঠ একটী চাক রক্রিয়াছে। তাহার আপাদমস্তক কাপড়ে ঢাকা ; দেখিলে মনে হয় যেন একটা কদাকার বুড়া - তাঁহারই মত পরিচ্ছদ, তাহারই মত মাথায় ঝুটি গোপী । লোকটা আমাদিগকে শুকাইয়৷ তাকাইয় দেখিতে লাগিল—পুতুলের মত নিশ্চল ; মাথা ন নাড়িয় শুধু চোখ ফিরাইয় দেখিতে লাগিল । নদীর মুখটা আমাদের সম্মুখে উদঘাটিত হইল—বেশ সিধা, বেশ একটু চওড়া। উদ্ধোখিত গলুই, ও দীর্ঘ-মাজুল-বিশিষ্ট কতকগুল নৌকা হোথায় নদীর দুইধারে নজর করিয়া আছে ; ভুৱন-নগর এখনও একটু দূরে দেখা যাইতেছে । টালি কিংবা পীত-ছাওয়া ঘর গাছপালায় মধ্যে ইতস্ততঃ বিকীর্ণ রহিয়ছে ; একটা যষ্টির মাথায় লাগানে চীন ‘সাইনবোর্ড, কতকগুলা স্বীশঝাড়, কতকগুলা “মিরাদর", (নহবতখান) কতঙ্কগুলী মন্দির । এই সমস্ত আমাদের নিকট ক্ষুদ্র ও নিতান্ত দীনহীন বলিয়৷ মনে হইল। এ কথা সত্য, গাছপালার মধ্য দিয়া নগরটা আরও অনেক দূর পয্যন্ত চলিয়া গিয়াছে ; কিন্তু তাতে কিছু আসিয়া যায় না-আমর আশা করিয়াছিলাম, ইহা অপেক্ষ বড় নগর দেখিব। ” নদীর উচ্চ পাড়ের উপর কে-একজন লোক আপনাকে জাপনি হাত-পাখায় বাতাস করিতেছে এবং বেশ একটু দরদ দেখাইয়া হাতের ইসব করিয়া আমাদিগকে আহবান করিতেছে। - ছাত পাগ নাড়িয় এমন স্বনার ভঙ্গীসহকারে কে আহ্বান করিম্ভেছে ? هجویی حبیهمت حجه هم تصرف عایی