পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-bие е - - SAAAA AAAA AAAA AMeMAAA AAAA AAAA S م.م.م.ح۔ سے ہو۔ عے ہے لیے ঘুমপুরে আজ ভেঙে গেছে ঘুম, ' ছোয়া দিয়ে গেছে সোনার কাটি ; যুগে যুগে জমা প্রাণের আবেগ বোর্মারি মতন গিয়েছে ফাটি ! গরীবের জোর বুঝেছে গরীব, মিছে ভয়ে পিছে যাবে না স’রে, ভোরের আলোতে খোলা রাজপথে, মুখোমুখি দেখি সাধু ও চোরে! দীনে বলে ডেকে - “কৰ্ম্মী যে-জন, কৰ্ম্মফলেতে দাবি তো তারি ! কার কত বল দ্যাখা যাক যুঝে, দেখি ধনী-সনে পারি কি হারি !" হাতে হাতে ধার শুধিতে হবে । যা আছে পাওনা দিলে যোলো আনা, ধনী পাবে আজ ছাড়ান্‌ তবে ! প্রবাসী-অশ্বিন, ১৩৩e SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAASA SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASA SAASAASAASAAAS [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড শোনো, শোনো হো-হো! বিশ্ব জুড়িয়া • ক্ষুব্ধ দীনের যুদ্ধগান ! জাগো বাংলার দুঃখী গরীব ! to ধর, ধর ত্বরা ঐক্যতান ! কেবা জমিদার, কেবা প্রজা তার, কেবা প্রভু আর গোলাম কেবা ? তোরা যে মানুষ, তোরা যে শ্রমিক, কেন অলসের করিবি সেবা ? কপালের ঘাম চরণে ফেলিয়া যা পাবি সে তোর,- ধনীর নয়, ধনী যদি পারে নিজে খেটে খাক,— r যোগ্য হবে যে, তাহারি ਬੋ॥ বিশ্ব-সভায় জিতেছে দীন ! বাঙালী গরীব ! তুমিও সজীব, থেক না থেক না বাক্যহীন ! শ্ৰী হেমেন্দ্রকুমার রায় অজন্তার পথে যেখানে খাদেশের সমতলভূমি হইতে হঠাৎ দাক্ষিণাপথ উপত্যকার উদ্ভব হইয়াছে সেইখানেই নিজাম রাজ্যের আরম্ভ। যখনই সেই প্রাকৃতিক ঐশ্বর্ধ্যের কথা স্মরণ হয় তখনই হৃদয়ে এক মভূতপূৰ্ব্ব ভাবের উদয় হয়। যে-পথ দিয়া আর্য্যের দক্ষিণাপথে প্রবেশ করেন সেই পথেই বর্তমানে গ্রেটু ইণ্ডিয়ান পেনিনস্থলার রেলওয়ের উপরন্থ জলগা হইতে মোটর-যোগে যাতায়াতের সুবিধা আছে। এই পথ দিয়া মুসলমানেরাও নিশ্চয়ই দক্ষিণাপথে প্রবেশ করিয়াছিলেন, কারণ নিজাম বাহাদুরের ফর্দাপুরের অতিথিশালার সম্মুখস্থ পৰ্ব্বতের উপর দাড়াইলেই মুসলমান স্থাপত্যবিস্তার অনুকরণে নির্মিত এক বিরাট বিজয়-তোরণ দৃষ্ট হয়। এই বিজয়-তোরণ দেওগড়ের ( বর্তমান দৌলতাবাদের ) হিন্দুরাজাকে পরাজিত করিয়া সেই বিজয়ের চিহ্নস্বরূপ মুসলমানেরা নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। এই স্থান কেবল যে মুসলমানদের জয় ঘোষণা করিতেছে তাহা নহে, এই প্রদেশে এমন প্রাকৃতিক সম্পদে পূর্ণ উচ্চভূমি আর দ্বিতীয় নাই। পাহাড়ের উপর দাড়াইলে ১৫০ ফুট নিম্নে অপর পার্থে এক বিস্তীর্ণ সমতলভূমি দৃষ্ট হয় —ঐ সমতল ক্ষেত্র বিলিয়ার্ড-টেবিলের মত মহণ—খাদেশের মত সমতল। ঐ ক্ষেত্রটি দক্ষিণদিকে প্রায় শত শত মাইল বিস্তীর্ণ। আবার কয়েক পদ, অগ্রসর হইলেই বন্ধুর পৰ্ব্বত দৃষ্টিপথে পতিত হয়। ইটিতে স্থাটিতে আকাঙ্ক্ষা আর ফুরায় না—ইচ্ছা হয় দেখা যাক কোথায় ঐ সমতল ভূমি শেষ সীমায় পৌঁছিয়াছে। বিজয়-তোরণের পার্শ্বে দাড়াইলে উত্তর পূর্ব ও পশ্চিমের সমতলভূমি ও দক্ষিণের উপত্যক ছাড়াও আরো কতকগুলি প্রাকৃতিক পরিবর্তন লক্ষিত হয় । দাক্ষিণাত্যের কৃষক বৎসরে দুইটি ফসল উৎপাদন করে—খান্দেশের কুষাণ একটির বেশী ফসল পায় না। কারণ স্বর্ষ্যোত্তাপ সমান পাইলেও