পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্য। ] ঘাত –শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে বিভিন্ন • পদ্ধতির বিভিন্ন আঘাত ও তাহার প্রতিকার সম্বন্ধে শিক্ষালাভ ও ७९गन्नंकिंठ विछिब्र अजष्ठांजम यांब्रद्ध कब्राहे “घांड”পৰ্য্যায়ের প্রধান লক্ষ্য। “ঘাত" শিক্ষাকালে ধীরে ধীরে অভ্যাস করাই শ্রেয়স্কর। প্রথম প্রথম তাড়াতাড়ি কঃিতে গেলে আঘাত ও_প্রতিকার-সম্পর্কে বিশুদ্ধতা জন্মিতে পারে না । বিশুদ্ধতা-সম্পন্ন “ঘাত” অভ্যাসে সম্পূর্ণ দক্ষতা না জন্মিলে উচ্চ অঙ্গের শিক্ষায় উৎকর্ষ লাভ অসম্ভব । সমঘাত —সমঘাত-পর্য্যায়ে ক্রীড়ারত উভয় ব্যক্তিকেই সমান ভাৰে পৰ্য্যায়ক্রমে এক-একটি আঘাতের প্রয়োগ ও প্রতিকারের ( কৰ্ত্তনের ) অভ্যাস করিতে হয় । “ঘাত” শিক্ষণ বিশুদ্ধ পদ্ধতিতে পরিসমাপ্ত হইলে “সমঘাত"পৰ্য্যায়েই দ্রুত ও অতিক্রত চীলনীর অভ্যাসে কৃতিত্ব জন্মিয় থাকে । বিরুদ্ধগতিতে দুই মেঘের সংস্পর্শে যেরূপ বিদ্যুতের উৎপত্তি হইয়া থাকে, সেইরূপ “সমঘাত”-ক্রীড়াকালে রুতচালনায় উভয় পক্ষীয় লাঠির ঘাত-প্রতিঘাতে বদ্যুৎবং প্রত্যক্ষ অগ্নিস্ফুলিঙ্গের উৎপত্তি হইয়া থাকে। সেই হেতুই “সমঘাতের” অপর এক নাম “শুiমঘাত”। মঘের এক নাম “শু্যাম” । “শুামঘাত" ক্রীড়াকালে Iাঠির ঘাতপ্রতিঘাতে অগ্নিস্ফুলিঙ্গ নির্গত হইতে দখিলেই বুঝিতে হইবে যে ক্রীড়ারত উভয়েরই শুiমঘাত" পৰ্য্যায়ে কৃতিত্ব জন্মিয়াছে । হস্ত চালনায় ক্ষপ্রকারিভা সাধনই “সমঘাত" পৰ্য্যায়ের প্রধান লক্ষ্য । বিষমঘাত –বিষমঘাত-পর্য্যায়ে ক্রীড়ারত ব্যক্তিয়ুকে নিয়ম-পদ্ধতি-অনুসারে অসমান ভাবে পর্য্যায়ক্রমে বভিন্ন আঘাতের প্রয়োগ ও প্রতিকারের ( কৰ্ত্তনের ) |ाङानि कब्रिटङ श्ब्र । भन e 5छूद्र भिaधकांब्रिड) tধনই “বিষমঘাত’-পৰ্য্যায়ের প্রধান লক্ষ্য । “বিযমতি’-পৰ্য্যায়ে আঘাত-সমাবেশের বিভিন্ন আঘাতগুলি রীরের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত ভাবে বণ্টন করিয়া মলিতৃ করিয়া দেওয়া হইয়াছে বলিয়া এই পৰ্য্যায়ের পর এক নাম “মিলবাট” । চতুর্মুখী :–“চতুর্মুখী”-পৰ্য্যায়ে ক্রীড়ারত উভয় 8 ھ حساسے e tو লাঠিখেলা ও অসিশিক্ষা b-రిలి' AMAMAMMAJ ব্যক্তিকেই এক হস্তে লাঠি ও অপর হস্তে শৃঙ্গ লইয়া সমানভাবে এক সঙ্গে প্রতিপক্ষকে লাঠি দ্বারা আঘাত ও শৃঙ্গ দ্বারা প্রতিপক্ষের আঘাতের প্রতিকার করিতে হয়। “চতুর্মুখী”-পধ্যায় হইতেই শৃঙ্গ চালনার প্রকৃত अङTांग श्रांब्रछ श्ब्र थांटक ! छूहे ला*ि, ७ फूहे श्रृंत्र, এই চারিটি একত্রে প্রযুক্ত হয় বলিয়াই এই পর্ধ্যায়ের নাম “চতুৰ্ম্ম ধী”। মিশ্রঘাত ৯–পূৰ্ব্বোক্ত চতুৰ্ব্বিধ পৰ্য্যায়ের বিভিন্ন অংশের বিভিন্নরূপ সংমিশ্রণেই *মিশ্রঘাত-পৰ্য্যায়ের বিভিন্ন সমাবেশগুলির উদ্ভব হইয়াছে। “মিশ্রঘাত”গুলির অভ্যাস হইতেই ক্রমে "নির্যাত” খেলিবার, অর্থাৎ আততায়ী সহ প্রকৃত প্রতিদ্বন্দ্বিতার যোগ্যতা জন্মিয়া থাকে । “মিশ্রঘাতের” অপর এক নাম “বালাদস্তি" । নির্ঘাত :–‘নির্মাত"-শিক্ষাকালে আততায়ীকে প্রতিহত করিবার নিমিত্ত নির্দয়ভাবে বিষম ও অমোঘ আঘাত করিবার প্রবৃত্তি জন্মাইতে হয় বলিয়াই এই পৰ্য্যায়ের নাম “নিৰ্ঘাত"। "নির্ঘাতের" উপর নাম “ছুট” । কারণ এই পৰ্য্যায়ে পূৰ্ব্বোক্ত পৰ্য্যায়গুলির বিধি-নির্দিষ্ট (বিধি-স্থির ) নিয়ম-শাসনগুলির তীব্রতা সম্পর্কে সবিশেষ মনোযোগী হওয়ার দরকার হয় না। পাদচালনার বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসারে “নিৰ্ঘাত" মূলতঃ তিন ভাগে বিভক্ত, যথা– ১। হনুমন্তী, ২। শম্বাক্ষরী (রস্তমূখানি ), ও ৩। শূরসেনী ( আলিমদ) । পাদচালনার প্রাকৃত নাম “পায়তারা" ( পাইতার ) । । হহমস্তী :–“হজুমন্তী”-পদ্ধতিতে অত্যধিক লম্ফঝম্প সহকারে ঘুরিতে ফিরিতে হয়, এবং ঘুরিয়া ঘুরিয়া কখনও অগ্রে কখনও পশ্চাতে ধাবিত হইয়া স্থকৌশলে ও উপযুক্ত অবসরে আততায়ীকে আঘাত করিতে তু আততায়ীর আঘাতকে প্রতিহত করিতে কিম্ব এড়াইতে হয় । কথিত আছে যে, উরুভঙ্গ-কালে ভীম ও দুৰ্য্যোধন এই পদ্ধতিতেই যুদ্ধ করিয়াছিলেন । শঙ্খাস্করী :-“শঙ্খাস্করী” পদ্ধতিতে তীব্ৰবেগে শত্রুর ও শত্রু-আক্রমণের সম্মুখীন হইতে হয়, এবং

  • जएक चाश्ऊ अङिश्ङ किशा बभौफूङ ना कब्रेिब्र কঙ্কাচ ফিরিতে হয় না। কদাচ পৃষ্ঠ-প্রদর্শন করিতে