পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] سمیNA" تمھ* ു ഫ്ഘത്.-- পারুলীদিগকে যোগ দিবার অধিকার দেওঁয়া উচিত । র্তাহার মতে ভারতীয় সভ্যতা ও ধৰ্ম্ম এবং ইরানীয় সভ্যডা ও ধৰ্ম্ম ঠিক সেইরূপ আধ্য সভ্যতা ও ধর্শ্বের বিভিন্ন শাখা, যেমন ভারতীয় লোকের ওঁ ইরানীর ( অর্থাৎ পারসীরা) আধ্য জাতির দুই শাখা। নারিমান মহাশয়ের মত অনুসারে কাজ করিতে হইলে মহাসভার নাম আৰ্য্য মহাসভা করিলে ঠিক্‌ হুইবে । বারাণসীতে হিন্দু মহাসভার যে অধিবেশন সম্প্রতি হইয়া গিয়াছে, তাহা উহার সপ্তম অধিবেশন ; স্বতরাং মহাসভা নূতন করিয়া স্থাপিত হয় নাই। মুসলমানদের মনে মহাসভার বিরুদ্ধে যে-সব অপত্তি উঠিয়াছে, তাহার মধ্যে ইহার নূতনত্ব সম্ভবতঃ একটি। কিন্তু ইহা न्ङन नरश् । उी शंख्न, भूगलभांनटमब्र इ िश्रउज সভাসমিতি থাকিতে পারে, তাহ হইলে হিন্দুদের সেরূপ স্বতন্ত্র সভাসমিতি স্থাপনে- তাহার। আপত্তি করিতে পারেন না। মুসলমানরা যখন কংগ্রেসে যোগ দেন নাই, তখন তাহীদের মুসলমান শিক্ষণ কনফারেন্স, ( Muhammadan Educational Conference ) ছিল এবং এখনও আছে। উহার নাম শিক্ষণসম্বন্ধীয় হইলেও উহ। আংশিকভাবে রাজনৈতিক সমিতিও বটে। মুসলমানের কগ্রেসে যোগ দিবার পরেও স্বতন্ত্র মোসলেম লীগ, আছে। যে সব প্রদেশে মুসলমানের সংখ্যায় কম, কেবল সেই-সকল প্রদেশেই যদি মুসলমানদের স্বতন্ত্র সভাসমিতি থাকিত, তাহা হইলে বলা যাইতে পারিত, ধে, তাহারা সংখ্যায় নূ্যন সম্প্রদায় ( minority ) বলিয়া এরূপ সম্প্রদায়সকলের স্বার্থরক্ষার অধিকার অনুসারে কাজ করিতেছেন । কিন্তু বঙ্গে ও পঞ্চাবে মুসলমানের সংখ্যাভূয়িষ্ঠ হওয়া সত্ত্বেও এই দুই প্রদেশেও তাহদের স্বতন্ত্র সভাসমিতি ও প্রচেষ্টা আছে। হিন্দু মহাসভার উদ্ধেশুসমূহের মধ্যে যাহার বা যে উদ্দেশুগুলির সহিত রাজনীতির সম্পর্ক আছে, তৎসাধনকল্পে হিন্দুদের চেষ্টায়, আর যিনিই আপত্তি করুন বা তাহার দোষ প্রদর্শন করুন, মুসলমানেরা তাহা করিতে পারেন না। ইহা সত্য কথা, জাতিবর্ণসম্প্রদায়নিৰ্ব্বিশেষে সমুদ্রয় ভারতবাসীর রাজনৈতিক স্বাৰ্থ এক । বিবিধ প্রসঙ্গ-হিন্দু মহাসভার সামাজিক উদেশ্ব ഫ്TarunnoBot (আলাপ) ০২:২১, ১১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സTarunnoBot (আলাপ) ০২:২১, ১১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സ്TarunnoBot (আলাপ) ه۹عیینه عیسی ها b@ এই সত্যটি সকলে উপলব্ধি করিয়া একযোগে কাজ করিলে তাহাই আদর্শ-অনুযায়ী কাজ হয় ; এবং সেইভাবে সেইরূপ কাজ করা কংগ্রেসের উদ্বেগুও বটে। কিন্তু সকল সম্প্রদায়ের লোকেরা ইহা বুঝেন নাই । মুসলমানেরাই বিশেষ করিয়া, যে-যে প্রদেশে তাহারা সংখ্যায় বেশী সেখানেও, ব্যবস্থাপক সভা প্রভৃতিতে কেবল মাত্র মুসলমানদের দ্বারাই নিৰ্ব্বাচিত মুসলমান প্রতিনিধির দাবী এই ওজুহাতে করিয়া আসিতেছেন, যে, তাহা ন হইলে তাহদের স্বার্থরক্ষা হইবে না। অতএব, র্তাহারা যদি মনে করেন, যে, উহাদের রাষ্ট্রীয় স্বার্থ দেশের অন্যান্য অধিবাসীদিগের হইতে আলাদা এবং তাহ রক্ষার জন্য র্তাহীদের আলাদা সভা-সমিতি প্রচেষ্টা প্রতিনিধি চাই, তাহ হইলে হিন্দুরাও যদি মনে করেন, যে, তাহদেরও স্বার্থ আলাদা এবং তাছ রক্ষার নিমিত্ত স্বতন্ত্র হিন্দু সভা-সমিতি প্রচেষ্টা আদির দরকার অাছে, তাহাতে মুসলমানদের আপত্তি করিবার কোন ন্যায়সঙ্গত কারণ বা অধিকার ਜੋ । আপত্তি ও দোষ প্রদর্শন করিতে পারেন কেবল র্তাহার, র্যাহার বিশ্বাস করেন, যে, সমুদয় ভারতীয়ের রাষ্ট্রীয় স্বার্থ ও লক্ষ্য এক, ও সেই লক্ষ্যস্থলে পৌছিবার জন্ত সমবেত চেষ্টা চাই, এবং এই বিশ্বাস অনুসারে কাজ করেন। কিন্তু এই আদর্শবাদীরা হিন্দুকে যেমন দোষ দিবেন, মুসলমানকেও তেমনি দোষ দিবেন । র্তাহারা মুসলমানদের দোষের উল্লেখই আগে করিবেন, কারণ স্বতন্ত্র রাষ্ট্রীয় স্বার্থবাদের উল্লেখ ও তদনুযায়ী আচরণ মুসলমানেরাই আগে করিয়াছেন। কিন্তু ঐ অাদর্শবাদীরাও হিন্দুকে ততদিন বিশেষভাবে দুষিতে পারিবেন না, যতদিন মুসলমানদের স্বতন্ত্র রাষ্ট্রীয় প্রচেষ্টা বিদ্যমান থাকিবে । হিন্দু মহাসভার সামাজিক উদ্দেশ্য হিন্দুমহাসভার মতে হিন্দু সমাজে যে-সব দোষ ক্রটি দুৰ্ব্বলতা ঢুকিয়াছে, তাহার সংস্কার সাধনও, উহার উদেশ্ব। ইহাতে কোন স্থায়বান বিবেচক অহিন্দুর • আপত্তি হওয়া উচিত নহে ; বরং জগতের সকলেই