পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ե-գծ নিজ নিজ জ্ঞান বুদ্ধি বিবেচনা অনুসারে আত্মসংশোধন দ্বারা জাত্মোৎকর্ষ সাধন করিলে সমগ্র মানবজাতির জানন্দিত হওয়াই উচিত। কারণ, যতদিন সকলের কল্যাণ না হইতেছে, ততদিন কাহারও সৰ্ব্বাঙ্গীন মঙ্গল হইতে পারে না। কিন্তু কোন অহিন্দু যদি মনে করেন, “হিন্দুসমাজে যত দোষ ক্রটি দুৰ্ব্বলতা থাকিবে, ততই অনেক হিন্দু নিজের সমাজ ছাড়িয়া আমার সম্প্রদায়ে আসিয়া ৰোগ দিবে, এবং হিন্দুসমাজ যত দুৰ্ব্বল থাকিবে, তুলনায় আমার সমাজ ততই প্রবল থাকিবে ; অতএব হিন্দুসমাজের সংস্কার বাঞ্ছনীয় নহে", তাহা হইলে এরূপ লোকের হৃদয়ের ও বুদ্ধি-বিবেচনার প্রশংসা করিতে পারি না । - হিন্দু মহাসভার ধাৰ্ম্মিক উদ্দেশ্য হিন্দু মহাসভা যাহাকে হিন্দুধৰ্ম্ম মনে করেন, তদনুসারে যাহাতে সকল হিন্দু নিজ নিজ জীবন নিয়মিত করেন, তাহার চেষ্টা করিবার অধিকার উহার আছে। সকল ধর্থেরই লোকদের নিজের নিজের সম্প্রদায় সম্বন্ধে ঐ অধিকার আছে । অবশু কেহ যদি মনে করেন, যে, হিন্দু মহাসভা যাহাকে হিন্দুধৰ্ম্ম মনে করিতেছেন, তাহা হিন্দুশাস্ত্রকথিত শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্ম নহে, হিন্দুশাস্ত্রেই তদপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ তত্ত্ব ও জীবনের উপদেশ আছে ; তাহা হইলে বক্তৃতা, কথোপকথনে পত্রিকায়, পুস্তিকায়, পুস্তকে, এরূপ মত ব্যক্ত করিবার অধিকার তাহার আছে। হিন্দু মহাসভা প্রকারাস্তরে এই অধিকার মানিয়াও লইয়াছেন। ব্রাহ্মসমাজের লোকেরা, অন্যান্ত ধৰ্ম্মশান্ত্রের মত, হিন্দুর ধৰ্ম্মশান্ত্রেও যাহা ব্রহ্মোপাসনা-প্রতিপাদক তাহাইমানেন, বহুদেববাদ মানেন না ; কিন্তু মহাসভার মতে ব্রাঙ্কেরাও হিন্দু। আৰ্য্যসমাজীরা তাহাদের ব্যাখ্যা-অস্থযায়ী বৈদিক ধৰ্ম্ম মানেন, পৌরাণিক ধৰ্ম্ম মানেন না, কিন্তু মহালভার মতে তাহারাও হিন্দু। चश्चूिबां वा ८कांन चश्चूि पनि भन्न क्रबन, ८६, মোটের উপর হিন্দুধর্শ্ব ও হিন্দুশাস্ত্রসমূহ আসার ও অপকৃষ্ট, তাহা হইলে তাহ ধলিবার লিখিবার এবং হিন্দুকে কোন জ-হিন্দু ধর্থে দীক্ষিত করিবার অধিকারেও মহাসভা • প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩৪ ৷ [ २०° छन्, sय पंत আপত্তি• করিতেছেন না, ৰাধা দিতেছেন না। বরং चांधूनिक कांटन ७ *र्षाढ जश्लूिबाहे गांषांब्रभंख्ः श्न्यूिट्रू অ-হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত করিয়াছেন , হিন্দুরা সে পরিমাণে चश्मूिहक हिन्मू करब्रन नाहे । श्न्नूि भशंगडांब्र शांॐिक अर्षां९ थईनवकौग्न अर्थब्र একটি উদ্দেশুের বিষয়ও কিছু বলা দরকার। ধাহারা বা যাহাদের পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিলেন, তাহার ইচ্ছুক হইলে র্তাহাদিগকে পুনরায় হিন্দুসমাজভূক্ত করিয়া লওয়া भशगडांब्र चन्नङभ खेरकथा । हेशरङ७ ८कांन चश्मूित्र স্কায়সঙ্গত আপত্তি থাকিতে পারে না। অহিন্দুরা যদি হিন্দুকে নিজ নিজ ধর্শ্বে দীক্ষিত করিতে পারেন, তাহা হইলে হিন্দুরা কেন অহিন্দুকে হিন্দু করিতে পারিবেন না ? যদি এই ১৯২৩ খৃষ্টাব্দে ও বাংলা সন ১৩৩০ সালে মহাসভা প্রথম এইরূপ কার্ধ্যের স্বচনা করিতেন, তাহা হইলেও কাহারও কিছু বঙ্কিবার অধিকার থাকিত না ; কারণ, সকল ধৰ্ম্মসম্প্রদায়েরই যে-কোন সময়ে বৈধ কোন নূতন চেষ্টা করিবার অধিকার আছে। কিন্তু অহিন্দুকে হিন্দু করা নূতন নহে। ব্রিটিশ শাসনকালেই ভারতবর্ষে অনেক স্থলে ইহা করা হইয়াছে এবং এখনও হইতেছে। মুসলমান শাসনকালেও হইয়াছিল। মুসলমান শাসনকালের পূৰ্ব্বেও বহু “অনার্ধ্য" জাতির অগণিত লোককে হিন্দুসমাজভূক্ত করা হইয়াছিল। ইং হিলুপক্ষের হিমুর কথা নহে। ইউরোপীয়দের লিখিত ইতিহাগ, সেন্সস্ রিপোর্ট, জাতিতত্ত্ব, নৃতত্ব, প্রভৃতি বিষয়ক পুস্তকেও ইহার উল্লেখ আছে। তাহ অঙ্গর প্রবাসীর আগের এক সংখ্যায় দেখাইয়াছি। যাহারা নিজে ব৷ যাহাদের পূর্বপুরুষের আগে হিন্দু ছিল, কেবল তাহদিগকেই যে পুনরায় হিন্দু করার অধিকার অাছে, তাহা নহে ; কোন পুরুষে যাহাদের কেহ হিন্দু ছিল না, তাহাদিগকেও ছিন্দু করার অধিকার হিন্দুদের আছে। এরূপ লোককে হিন্দু বরাবরই করা হইয়া আলিঙেছে। “শুৰি” কথাটি এবং তদস্থধারী ক্রিয়াকলাপও নূতন প্রচলিত হয় নাই । অনেক বৎসর হইতে এই কথা ७ चष्ट्रéांन चांईiनयां८छ थकलिड श्रां८छ् । छांशंद्र বহু শতাব্দী পূৰ্ব্বে রচিত “দেবল-স্থতি"তে মুসলমানকে