পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هوأما থাকিবেন না, এবং পূৰ্ব্বেও কখন ছিলেন না । যে নীতি র্তাহারা অবলম্বন করিয়া চলিতেছেন, সেই नौडि ज८छ त्रदणचन कब्रि८ण ॐांश८मब्र ज८त्र भित्रन मां ভাঙাই উচিত। মুসলমান সমাজকে কেহ কখনও বলে নাই, “আপনাদের ধৰ্ম্মণাস্ত্র অনুসারে আপনারা চলিলে, আপনাদের সমাজের দোষগুলির সংস্কার করিলে, কিম্বা র্যায়ামাঙ্গি দ্বারা আপনার দৈহিক উন্নতি করিলে, আমাদের সঙ্গে আপনাদের মিলন ভাঙিয়া যাইবে।” অতএব তাহারাও অন্ত কোন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোকদিগকে এরূপ কথা বলিবেন না, ইহা আশা করা অন্যায় নহে । কোনও আপত্তিকারী বলিতে পারেন, যে, মাচুৰ্য ( বিশেষতঃ সাধারণ মানুষের সমষ্টি ) সকল সময়ে কেবলমাত্র যুক্তি বা স্যায়ের দ্বারা চালিত হয় না ; অতএব যুক্তিসঙ্গত বা স্কায়সঙ্গত আচরণ বা মনের ভাব যাহাই হউক, মুসলমানেরা হিন্দুমহাসভাকে সন্দেহের চক্ষেই দেখিবে। ইহার উত্তরে কেবল ইহাই বলিতে হয়, যে, তাহা হইলে নাচার । মুসলমানদিগকে খুসি রাখিবার জন্ত হিন্মুরা নিজ রাষ্ট্রীয়, ধাৰ্ম্মিক, সামাজিক ও দৈহিক উন্নতিসাধন হইতে নিবৃত্ত থাকিতে পারে না। আপত্তিকারী বলিতে পারেন, “এই দেখুন, মহাসভার কাজ ও শুদ্ধি-প্রচেষ্টা-বশতঃ মুসলমানের সাহারানপুরে কিরূপ লুটপাট ও অত্যাচার করিল।” উত্তরে তাহাকে স্মরণ করাইয়া দিতেছি, যে, মোপুলাদের নৃশংস অত্যাচার মহাসভার কাজ বা শুদ্ধি প্রচেষ্টার সাক্ষাৎ বা পরোক্ষ ফল, ইহা কেহ কষ্টকল্পনা করিয়াও বলেন নাই বা ভাবেন নাই । তখন ত হিন্দুরা মুসলমানদিগকে যথাসম্ভব খুলি রাখিতে চেষ্টা করিয়াছিল, এবং তাহাদের খিলাফত আন্দোলনে সম্পূর্ণ যোগ দিয়াছিল। কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে জারা জেলায় যে ভীষণ অত্যাচার হইয়াছিল, তাহার সঙ্গেও মহাসভার বা মালকানাদের শুদ্ধির সম্পর্ক স্থাপন অসম্ভব। তা ছাড়া, প্রতি-বৎসরই কোন কোন মুসলমান-পৰ্ব্ব-উপলক্ষে দাঙ্গা হাঙ্গামা হইয়া থাকে, খিলাফৎ-আন্দোলনে হিন্দুদের যোগদান সময়ের মধ্যেও হইয়াছে; সেগুলি, হিন্দুমুসলমান উভয়পক্ষের লোক গোড়ামি কুসংস্কার ও জিদ ত্যাগ &वांनी -चांचिन, se०० २०* छांनं, अभ थe না করিলে, নিবারণ করা দুঃসাধ্য ; অপাধ্য নহে, যদি রাজশক্তি তাহ নিবারণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন। হইতে পারে, যে, মহালভার চেষ্ট এবং মালকানাদের । শুদ্ধি এই দুটি ঘটনা বিদ্যমান না থাকিলে সাহারানপুরে त्रङाॉफ्रांब्र श्३७ न, किशां किहू कभ इहेउ । किरू ऐशं বিবেচনার মধ্যে অনিয়াও আমরা বলিতে পারি না, ষে, হিন্দুরা পৃথিবীর অন্ত সব জনসংঘ ও ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের স্বাভাবিক অধিকার হইতে আপনাদিগকে বঞ্চিত রাখুন। বরং ইহাই বলিব, র্তাহারা আত্মরক্ষার জন্ত অধিকতর প্রস্তুত থাকুন। তাহারা যদি অধিকতর অত্যাচারের ভয়ে নিজের কৰ্ত্তব্য না করেন, তাছা হইলে অন্ত যে-কোন ধৰ্ম্মসম্প্রদায় সাক্ষাৎ বা পরোক্ষভাবে তাহাদিগকে জানাইতে পারেন, “তোমরা যেমনটি আছ তেমনি থাক, তাহা হইলে কেবলমাত্র দপ্তরমত গ্রহার লুণ্ঠনাদি করিব ; কিন্তু যদি উন্নত, সংঘবদ্ধ ও শক্তিশালী হইতে চেষ্টা কর তাহা হইলে দস্তুরের মাত্রা অতিক্রম করিয়া আরো কিছু করিব।” BA অনেকে এমন কথাও বলিয়াছেন, যে, এখন মহাসভার চেষ্টা ও মালকানাদের শুদ্ধি না করিলে ভাল হইত। আমাদের বিশ্বাস এই, যে, যে-কোন সময়েই হিন্দুর অন্য সব সম্প্রদায়ের সাধারণ অধিকার অনুযায়ী কাজ করিতে প্রবৃত্ত হইবেন, তখনই এই আপত্তি হইবে, এবং আপত্তির সমর্থক ঘটনা ঘটাইবার লোকেরও অভাব হইবে না। অতএব, কৰ্ত্তব্যভ্রষ্ট হওয়া কোন সময়েই উচিত নয় । দুৰ্ব্বল ও অসংঘবদ্ধ থাকিয়, কাহাকেও খুসি রাখিয়া, হিন্দুরা কখনও নিরাপদে নিৰ্ভয়ে আত্মসন্মান বজায় রাখিয়া জীবনযাপন করিতে পারিবেন না ; মনুষ্যত্বের দ্বারা পারিবেন। - মিলনের ভিত্তি যাহারা পরস্পরের মন্থষ্যত্বকে শ্রদ্ধা করিতে পারে, আস্তরিক স্থায়ী মিলন কেবল তাহদের মধ্যেই সম্ভব । "ইহার মানে এ নয়, যে, পরস্পরকে ভয় করিলে তাহ হইতেই শ্রদ্ধা জন্মিবে, এবং সেই শ্রদ্ধার উপর মিলনের ভিত্তি স্থাপিত হইবে । ভয় হইতে শ্রদ্ধার উৎপত্তি হয়