পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** két SAA AAA AAAA AAAA AAAAM MMMAAA AAAA AAAA SAAAA AAAAM MMM SMSMSMMSAMA AMASAS A SAS SSAS SSAS e নিজের ধর্শ্বদল বাড়াইবার প্রবৃত্তিই মানুষের খুব প্রব चारझ । সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রয়োজনীয় কি, তৎসম্বন্ধে আমরা যাহা বলিলাম, সেইরূপ মতে প্ৰভাৰ পৃথিবীতে ক্রমশঃ বাড়িতেছে। তাহার ছুটি প্রমাণ দিতেছি। আমেরিকায় একটি সমিতি গঠিত হইয়াছে, তাহার নাম খৃষ্টীয়-ইহুদীমোসলেম সমিতি । এই সমিতি বলেন, “ঐ তিন ধর্থ মূলতঃ এক ; অতএব আমরা পরস্পরের মধ্যে একধৰ্ম্ম হইতে জন্য ধর্শ্বে কাহাকেও লইয়া যাইতে চেষ্টা করিব না।” সমিতির স্থাপক ও সভ্যেরা সাধারণ সত্যের উপরই জোর দিতেছেন। ভারতবর্ষেও বোম্বাইয়ের ইণ্ডিয়ান সোশ্যাল রিফর্মার কাগজে কোন কোন পৃষ্টিয়ান পাদরি লিখিয়াছেন, যে, তাহারা বাপ্তাইজ করার উপর বোক ছাড়িয়া বা কমাইয়া মাহুষের আস্তরিক পরিবর্তনের * সমধিক চেষ্টাই শ্রেয় মনে করেন । মনুষ্যত্ব ও সংখ্যা নিজের নিজের সম্প্রদায়ের লোকের সংখ্যা বুদ্ধির উপর ঝোক থাকা মোটেই ভাল নয়, এমন কথা আমরা বলি না। বৈধ উপায়ে সংখ্যাবৃদ্ধি বাঞ্ছনীয়। কারণ সংখ্যার মূল্য আছে। দশ জন থাটি মানুষের চেয়ে বুেলি জন খাটি মাহুৰ বেশী কাজ করিতে পারে। দশ জন দক্ষ একমত মামুষের চেয়ে কুড়ি জন ঐরুপ মানুষের দ্বারা কাজ বেশী হয় । কিন্তু শুধু সংখ্যায় বেশী কিছু হয় না। তাহার দৃষ্টান্ত ইতিহাসে প্রচুর রহিয়াছে। যখন ফ্রান্স, হইতে নমানরা আসিয়া ইংলণ্ড জয় করিয়া ইংলওে রাজত্ব স্থাপন করে, তখন তাহারা ইংলণ্ডের তাৎকালিক অধিবাসীদের চেয়ে সংখ্যায় খুব কম ছিল। বিদেশ হইতে মুসলমানের অসিয়া যখন ভারতের কোন কোন প্রদেশ জয় করে, তখনও আগন্তুকের ভারতীয়দের চেয়ে সংখ্যায় কম ছিল । তাহার পরও মুসলমানেরা কখনও ভারতে সংখ্যায় অধিকতম না হওয়া সত্বেও বহুশতাব্দী প্রভূত্ব করিয়াছিল। ইংরেজরা মুসলমান বিজেতাদের চেয়েও সংখ্যায় কম থাকা সত্বেও ভারত জয় করিয়াছে, এবং এখনও প্রভুত্ব করিতেছে । દ્ધ૧ थशनैौ--ञांश्नि,४००० নিৰ্ম্মলাত্মা [ ૨૦ જાન, માફ কেবল দেশ-জয় ও শাসনেই যে এরূপ দৃষ্টান্ত দেখা शब."उाश नछ। अछात्र ८क्रज७cाथ शब्र । श्रृंगैइ भिननांग्रैौ é ध्रुट्टैौद्र नयनांश्च छाँब्रह्ऊब्र चछांछ शूरब्रॉश्ऊिं উপদেষ্ট - ও সম্প্রদায় অপেক্ষ সংখ্যায় ৰম। ৰিভ তাহাদের বিদ্যালয় কলেজ ও নানা জনহিতকর প্রতিষ্ঠান সংখ্যায় উৎকর্ষে ও স্বপরিচালনে অন্তান্ত সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠানসকল অপেক্ষ শ্রেষ্ঠ । অতএব, হিন্দুমহাসভা অন্ত ধৰ্ম্মসম্প্রদায় হইতে মামুঘকে স্বধৰ্ম্মে গ্রহণ করুন, তাহাতে আমরা কোন দোষ দেখিতেছি না ও আপত্তি করিতেছি না । কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে মহাসভা, মানুষ কেমন করিয়া খাটি হয়, বিশুদ্ধহৃদয় শক্তিশালী হয়, তাহাও গভীরভাবে চিন্তা করুন। এখনও ত ভারতে মুসলমান অপেক্ষা হিন্দুর সংখ্যা খুব বেশী ; মালাবারেও বেশী ছিল। তথাপি, মোপলাদের ও অন্ত মুসলমানদের হাতে অধিকাংশ স্থলে হিন্দুরাই কেন লাঞ্ছিত হয় ? ইহার প্রতিকার সংখ্যাবৃদ্ধির দ্বারা হইবে না । to আমরা কেবল দাঙ্গাহাঙ্গামা লুটপাট মারামারির কথা ভাবিয়াই মানুষ হইবার চিন্তা করিতেছি না। আমাদিগকে বাধ্য হইয়া ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্গত থাকিতে হইয়াছে। এই সাম্রাজ্যে শাদা মানুষের চেয়ে অন্ত রঙের মানুষের সংখ্যা খুব বেশী, ভারতীয়দের সংখ্যা সকলের চেয়ে বেশী । কিন্তু আমরা যে শুধু পরাধীন হইয়াই আছি, তাহা নহে ; প্রত্যেক বিষয়ে আমাদের দীনতা বেশী। শুধু কলকারখানু, বাণিজ্য, বাণিজ্যজাহাজে নয় ; চারিত্রিক ও মানসিক সম্পদেও আমরা হীন। সাহিত্য বিজ্ঞান ইতিহাস দর্শন শিল্প জনহিতৈষণা, কোন ক্ষেত্রেই আমরা শাদা মানুষের সমকক্ষ নহি । তাহারা উন্নতি করিতেছে; নিজেদের দোষ যাহা আছে ও হইয়াছে, তাহার উদঘাটন ও সংশোধনের চেষ্টা করিতেছে । তাহারা স্থিতিশীল নহে, গতিশীল ; এবং এই গতিটার মুখ তাহারা অগ্রসর হইবার দিকে রাখিতে সচেষ্ট। আমরা কি তাই ? তাহা ত নয়। আমরা পূৰ্ব্ব গৌরব লইয়া ব্যস্ত, সে গৌরবকাহিনীও জাবার শাদা মানুষরাই আমাদিগকে প্রথমে শুনাইয়াছে। আধুনিক কালের এক আধজন ভারতীয়ের