পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] পদাবলীর ভাষায় বলা যায়, “জনম অবধি হাম রূপ নেহারিকু, নয়ন না তিরপিত ভেল ।” শ্ৰীনগরে সাতটি সেতু আছে। একটি পাক, অন্তগুলি কাঠের তৈরি। প্রথম সেতু আমিরা কদল, কাশীর গোধূলিয়ার ন্যায়, তৃতীয় সেতু ফতে কদলের নিকট মহারাজ গঞ্জের বাণিজ্যের কেন্দ্র, সপ্তম সেতু সাফণকদল নিকটে একটি সরাই আছে তাতে ইয়ারখাণ্ড, বোথারা, লড়ক ও বালতিস্থান থেকে বণিকের 5 | কাশ্মীরের উত্তর-পশ্চিমে গিলঘিট গিরিপথ, শ্রীনগর হতে ঘোড়া বা ইয়াক ছাড় এপথে অন্য সান অসম্ভব । গিলঘিষ্ট করিলেই হাজার ও আফগানিস্থানে যাওয়া যায়। পূৰ্ব্বদিকে ইয়ারথ ও শ্রীনগর মাইল । উত্তরে গুরাইস উপত্যকা ( ৭৩ মাইল ) । কাশ্মীর সিন্ধু ঝিলম চিনাব ও রাভি দিয়ে ঘেরা, উত্তর-পূর্বে মুস্তাক পাশ দিয়া চীনে পৌছান যায়। ন হইতে পিকিং ৪০০০ মাইল । কর্ণাল ইয়ংহাস্ব্যাণ্ড এই পথ অতিক্রম ক’রেছেন। কাশ্মীর উপত্যকার উত্তরে নাঙ্গা পৰ্ব্বত, পূৰ্ব্বে হরমুখ, দক্ষিণে মহাদেও, অমরনাথ, দক্ষিণ-পশ্চিমে পিরপৈঙ্গল, তোযময়দান, উত্তর-পশ্চিমে কাজিনাগ ( মার্থীর-জাতীয় হরিণ শিকারের স্থান ) { এই সব স্থান অতি দুৰ্গম, অনেক স্থানে খাদ্য মেলে ন, জালানি কাঠও মেলে না। সাম্নে ছাগল ভেড়া চলে (দুধ ও মাংসের জন্ত) । ঘোড়ার পিঠে ঘোড়ার খাদ্য মানুষের খাদ্য জালানি কাঠ তাবু ইত্যাদি সঙ্গে নিয়ে তবে এ পথে চলা যায়। বদরী, কেদার ও কৈলাস, অমরনাথ ভ্ৰমণ করে মানুষ মুক্তির আশায়, এই সব স্থান ঘুরে বেড়াতে হবে কেবল প্রাণের আবেগে উচ্ছসিত আনন্দে । . . . . . ২৩০ মাইল । অতিক্রম হস্ততে ৭ ৭৭ . . . .'; . . .”

  • *ಢಶ್ಲೆಸ್ನತ್ಥನ್ಗಳ್ಲ್ಲಿ

কাশ্মীরের কথা & ইউরোপ থেকে মানুষ এসে গৌরীশঙ্কর, কাঞ্চ, সার উপর উঠতে চেষ্টা করছে, আর আমব শিথ আ ...." ক’রে উপদেশ দিচ্ছি, যবনের দ্বারা এ কাজ কি নম্ভবপর হতে পারে ?—এ যে দেবাত্মা হিমালয় ! প্রকৃত কাশ্মীর শ্রীনগর শহরের বাইরে । সেতু মুন্সিবাগ ও সোনোয়ারবাগ প্ৰথম হ’তে চীনার বাগ ঝিলমের তীরে যে বাধ তাকে সিবিল লাইনস বা রেসিডেন্সি এরিয়া বলা হয় । সাহেবদের জীবনকে মুখময় করতে যা-কিছু প্রয়োজন সবই এখানে পাওয়া যায় । ডাল হ্রদের আয়তন দৈর্ঘ্যে চার মাইল, প্রস্থে আড়াই মাইল। পূৰ্ব্বে উঞ্জিয়ে পৰ্ব্বতমালা, পশ্চিমে নাসিমবাগ ও হরিপর্বত শ্ৰীনগর, দক্ষিণে নালা, চীলার ব্যাগ ও রেসিডেন্সি । ড. লরেন্স, ইয়ংহাস্ব্যাও ডাল হ্রদের বর্ণনায় সহস্রমূখ। সব সৌন্দর্ঘ্যের এমন অপূৰ্ব্ব সমন্বয় পৃথিবীতে আর কোথাও আছে কিনা সন্দেহ, তাদের মতে সুইস হ্রদের দৃপ্ত ডালদের দৃশ্যের কাছে দ্বাড়াতেই পারে না। " , - ' ভালুগেট প্রবেশ করে ছটি শ্ৰোত পাওয়া যায়। দক্ষিণের স্রোভে অগ্রসর হলে এখমে পড়ে গাগরীবণু। শঙ্করাচাৰ্য মৰিয়ের পাহাড় বা তজই স্থলেমান শুধু