পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—ঢাকায় পুলিসের নামে নালিশ অগ্রাহ্য Ꮌ8ᎼᎽ ঢাকায় ছাত্রনিগ্রহের অভিযোগ ঢাকায় দুজন পুলিশ কৰ্ম্মচারীকে কে গুলি করায় এবং একজন মেডিক্যাল ছাত্র তাহা করিয়াছে বলিয়৷ পুলিসের সন্দেহ হওয়ায় মেডিক্যাল ছাত্রাবাসগুলিতে পুলিস খানাতল্লাল করে। তৎসম্বন্ধে এই সংবাদ বাহির হয়, যে, পুলিস বহুসংখ্যক ছা একে "এরূপ প্রহার করে, যে, কয়েক ডজন ছাত্রকে হাসপাতালে যাইতে হয়। এরূপ অভিযোগও হইয়াছে, যে, পুলিস তাহাদের অনেক জিনিষপত্র ও টীকাকড়ি লইয়। গিয়াছে । তাহাদের আঘাতপ্রাপ্তির সরকার পক্ষের বর্ণনা অনুযায়ী এই কারণও কাগজে বাহির হয়, যে, পুলিস খানাতল্লাস করিতে আলিতেছে বলিয়া আতঙ্কে ছাত্রের দিগ বিদিক জ্ঞানশূন্ত হইয়। পলাইতে চেষ্টা করার নিজে নিজেই আঘাত পায়। এই কারণটির উল্লেখ পড়িয়া আমাদের স্কুলজীবনের একটি ঘটনার কথা মনে পড়িল । হেড মাষ্টার মহাশয়ের নিকট একটি ছাত্র নালিশ করে, যে, অপর একজন ছাত্র তাহার কানে কামড়াইয়া দিয়াছে। হেডমাষ্টার মহাশয় অভিযুক্ত ছাত্রটিকে ডাকাইয়৷ জিজ্ঞাসা করায় সে বলে, "না, স্তার, ও নিজেই নিজের কানে কামড়াইয়াছে।” আমাদের সন্দেহ হয়, ঢাকার মেডিক্যাল ছাত্রের পুলিসের বদনাম রটাইবার জন্য পরস্পরকে আঘাত করিয়া হাসপাতালে ভৰ্ত্তি হইয়া থাকিবে । - খবরের কাগজে প্রকাশিত হইয়াছে, ঢাকার নূতন পুলিস সাহেব সহাস্থভূতি সহকারে ছাত্রদের অভিযোগ শুনিতেছেন ও তদ্বিষয়ে অঙ্গুসন্ধান করিতেছেন এবং ছাত্রেরাও র্তাহার এইরূপ আচরণ ভাল চক্ষে দেখিতেছে। এরূপ স্থলে,বিশেষ প্রমাণ না পাইলে কাহারও সহানুভূতির আন্তরিকতা সম্বন্ধে সন্দেহ পোষণ বা প্রকাশ করা অঙ্কুচিত। স্বতরাং ভাহা আমরা করিতেছি না । কিন্তু বার-বার পুলিসের নামে অভিযোগ হইবে, এবং তাহার পর পুলিলের কোন বড় কৰ্ত্ত সহানুভূতি সহকারে অমুসন্ধান করিৰেন, ইহা ভাল নয়। পুলিসের নামে অভিযোগ তিন প্রকারে নিষারিত হইতে পারে । প্রথম, একটা অর্ডিন্যান্স জারী করা, যে, খবরের কাগজে পুলিসের নামে অভিযোগ প্রকাশ গগুনীয় হইবে ; দ্বিতীয়, পুলিসের লোকদের সর্বত্র এইরূপ ব্যবহার করা : যাহাতে সত্য অভিযোগের কারণ না ঘটে ; তৃতীয়, বেসরকারী লোকদের নামে আদালভে নালিশ ষে প্রকারের হইতে পারে, পুলিসের নামে নালিশও সেই প্রকারে হইতে পারিবে, এইরূপ আইন করা। বর্তমানে আইন ঠিক্ এরূপ নাই । ঢাকায় পুলিসের নামে নালিশ অগ্রাহ্য কিছু দিন পূৰ্ব্বে আঘাতের ফলে অজিতনাথ ভট্টাচাৰ্য্য নামক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্রের মৃত্যু হয়। আঘাতের বিবরণ দুরকম পাওয়া গিয়াছিল । এক, পুলিস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অরণ্য আইন ভঙ্গের সংবাদ পাইয়া তদন্তু করিতে যায়। তখন পুলিসের সঙ্গে অন্য লোকদের সংৰৰ হয় এবং সংঘর্ষজাত ধস্তধস্তিতে অজিতনাথ সাংঘাতিক আঘাত পাইয়া হাসপাতালে মারা যান। অন্য বৃত্তাপ্ত এই, যে, অজিত অন্য কতক লোকদের সঙ্গে দর্শকরূপে দাড়াইয়াছিল, পুলিসকে কোন প্রকার বাধা দেয় নাই বা অন্য প্রকারে উত্তেজিত করে নাই। তথাপি পুলিস ৰজিত ও অস্কান্ত দর্শকদের প্রতি ধাওয়া করিয়া প্রহার আরম্ভ করে । অজিতের উপর প্রহার সাংঘাতিক হওয়ায় সে মারা পড়ে। অজিত্রে ভ্রাতা শ্ৰীযুক্ত স্বরেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য একজন সার্জেণ্ট এবং কয়েকজন কন্‌ষ্টেবলের নামে দরখাস্ত করেন। সেই দরখাস্ত অগ্রাঙ্ক হুইয়াছে। তিনি ঢাকার তাৎকালিক পুলিস স্বপারিস্টেণ্ডেণ্ট হডসন সাহেবের নামে ফৌজদারী আদালতে নালিশ করিবার জগু বাংলাগবন্মেন্টের নিকট অনুমতি প্রার্থনা করেন। বাংলাসরকার সে প্রার্থন আগেই নামঞ্জুর করিয়াছিলেন । भूउ शजफ़ेिब्र अउिीब्र उङ ॐख्छ cछडे दिकल इsप्राष्ट्र লোকের এ বিশ্বাস উৎপাদিত श्रेण .# না; যে, পুলিসের কাহারও কোন দোষ ছিল না। উভয়পক্ষের সাক্ষ্য ও উক্তি ॐकांशङाप्य *ब्लौकिङ श्रेबाब शरशानं दक कब्रिश नित्र লোকের সদেহ দূৰ ন হইয়া দৃঢ়ই হই যায়।